Views Bangladesh Logo

নিউইয়র্ক

জাতিসংঘের অধিবেশনে সর্বোচ্চ ৭ জন উপস্থিত থাকতে পারেন, তাহলে বিরাট লটবহর কেন?
জাতিসংঘের অধিবেশনে সর্বোচ্চ ৭ জন উপস্থিত থাকতে পারেন, তাহলে বিরাট লটবহর কেন?

দেশ ও রাজনীতি

জাতিসংঘের অধিবেশনে সর্বোচ্চ ৭ জন উপস্থিত থাকতে পারেন, তাহলে বিরাট লটবহর কেন?

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের ৮০তম অধিবেশনে যোগ দিতে যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্কে গিয়েছিলেন। উপদেষ্টা ও উপদেষ্টা পদমর্যাদার সাতজন ছাড়াও তিনটি রাজনৈতিক দলের ছয়জন নেতা- বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর, বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানের পররাষ্ট্রবিষয়ক উপদেষ্টা হুমায়ুন কবির, জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমির সৈয়দ আবদুল্লাহ মুহাম্মদ তাহের ও ড. নকিবুর রহমান, জাতীয় নাগরিক পার্টি বা এনসিপির সদস্য সচিব আখতার হোসেন ও যুগ্ম আহ্বায়ক ডা. তাসনিম জারা ড. ইউনূসের সফরসঙ্গী হয়েছেন। প্রথমে ড. নকিবুর রহমান ও তাসনিম জারা প্রতিনিধি দলে অন্তর্ভুক্ত ছিলেন না, জামায়াত এবং এনসিপির অনুরোধে তাদের পরবর্তীতে অন্তর্ভুক্ত করা হয়। বৈষম্য নিরসনের শপথ নিয়ে গঠিত অন্তর্বর্তী সরকার বিএনপি থেকে দুইজন প্রতিনিধি নিয়ে যে বৈষম্য সৃষ্টি করেছিলেন তা এভাবে দূর করা হলো; কিন্তু বৈষম্য সম্পূর্ণ দূর হলো না। সংস্কার ইস্যুতে ঐকমত্য প্রতিষ্ঠায় অন্তত ৩০টি দলের প্রতিনিধিরা অংশ নিয়েছেন; এই ৩০টি দলের মধ্য থেকে মাত্র ৩টি দলকে এই সফরে অংশীদার করায় বাকি দলগুলোর গুরুত্বের মাত্রা জনগণকে এভাবে বুঝিয়ে দেয়ার দরকার ছিল না, দরকার ছিল না ৩টি দল থেকে প্রতিনিধি নিয়ে বাকি ২৭টি দলের সঙ্গে বৈমষ্যমূলক আচরণ করার।

প্রবাসে অসুস্থ রাজনৈতিক সংস্কৃতির কারণে বসবাস করা দায়
প্রবাসে অসুস্থ রাজনৈতিক সংস্কৃতির কারণে বসবাস করা দায়

দেশ ও রাজনীতি

প্রবাসে অসুস্থ রাজনৈতিক সংস্কৃতির কারণে বসবাস করা দায়

কোনো দেশের স্বাধীনতার পর সে দেশের জনগণকে শিখতে হয় দেশপ্রেম, নাগরিক দায়িত্ব, মানবিক দায়িত্ব, আত্মনির্ভরশীলতা এবং বিবেকের ব্যবহার। আর আমাদের বাংলাদেশে শেখানো হয়েছে রাজনীতি। যেখানে বর্ণিত সব শব্দই প্রায় অনুপস্থিত। অনুপস্থিত বলেই বিদেশেও দলীয় রাজনৈতিক কর্মকাণ্ড থেকে আমরা রেহাই পাচ্ছি না। শুধু আমরা নই, সঙ্গে সঙ্গে আমাদের দেশটাও কলঙ্কিত হচ্ছে। লন্ডন-আমেরিকার মতো এত উন্নত দেশে থেকেও আমাদের অতিমাত্রায় দেশপ্রেমিক রাজনীতিবিদরা উন্নত রাজনীতির বদলে দেশীয় ও দলীয় অসুস্থ সংস্কৃতি ধরে রাখতে চান বা ধরে রেখেছেন। তাতে কেন জানি আমার খুব কষ্ট হয়। দেশের অসুস্থ রাজনীতির কথা আর কি বলব। এই অসুস্থ রাজনীতির অভিজ্ঞতা কমবেশি আমাদের সবারই আছে। সুতরাং আমাদের অতি উৎসাহী ও দেশদরদি প্রবাসী রাজনীতিবিদদের প্রতি আমার পরামর্শ থাকবে তারা রাজনীতি করবে ভালো কথা; কিন্তু তা যেন হয় দলীয় রাজনীতির ঊর্ধ্বে এবং দেশ ও জাতির স্বার্থে।

কম্পিউটার চিপ: উপসাগরীয় যুদ্ধের আসল নায়ক
কম্পিউটার চিপ: উপসাগরীয় যুদ্ধের আসল নায়ক

আইসিটি

কম্পিউটার চিপ: উপসাগরীয় যুদ্ধের আসল নায়ক

১৯৯১ সালের ১৭ জানুয়ারি। ভোরবেলা সৌদি আরবের বিমানঘাঁটি থেকে মার্কিন এফ-১১৭ বোমারু বিমানগুলো নিঃশব্দে উড়াল দিল। তাদের সবার লক্ষ্য- বাগদাদ।

জাতিসংঘের বার্ষিক অধিবেশন, ডিম নিক্ষেপ ও সচেতন নাগরিকদের কয়েকটি প্রশ্ন
জাতিসংঘের বার্ষিক অধিবেশন, ডিম নিক্ষেপ ও সচেতন নাগরিকদের কয়েকটি প্রশ্ন

দেশ ও রাজনীতি

জাতিসংঘের বার্ষিক অধিবেশন, ডিম নিক্ষেপ ও সচেতন নাগরিকদের কয়েকটি প্রশ্ন

প্রতি বছর সেপ্টেম্বর মাসে নিউইয়র্কে বসে জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের (UNGA) বার্ষিক অধিবেশন। পৃথিবীর প্রায় সব রাষ্ট্রপ্রধান কিংবা সরকারপ্রধান সেখানে সমবেত হন। রাষ্ট্রপ্রধানরা নিজেদের দেশের অবস্থান, সংকট ও অগ্রাধিকার তুলে ধরেন, আন্তর্জাতিক সমর্থন আদায়ের চেষ্টা করেন এবং নানা বৈঠকে অংশ নেন। বাংলাদেশের ক্ষেত্রেও এই সফর ব্যতিক্রম নয়। স্বাধীনতার পর থেকে প্রায় সব সরকারই এই সফরকে বিশেষ গুরুত্ব দিয়ে প্রচার করেছে।

ভয়ই যেখানে প্রেরণা: যেভাবে ঘুরে দাঁড়াল ইন্টেল
ভয়ই যেখানে প্রেরণা: যেভাবে ঘুরে দাঁড়াল ইন্টেল

আইসিটি

ভয়ই যেখানে প্রেরণা: যেভাবে ঘুরে দাঁড়াল ইন্টেল

ইন্টেলের প্রেসিডেন্ট অ্যান্ডি গ্রোভ ছিলেন এক তেজি মানুষ। তার জীবন ছিল এক কঠোর লড়াইয়ের গল্প। তিনি ছিলেন হাঙ্গেরির এক শরণার্থী, যিনি সোভিয়েত ও নাৎসিদের হাত থেকে পালিয়ে এসেছিলেন। ভয় আর শৃঙ্খলাই ছিল ব্যবসা পরিচালনার ক্ষেত্রে তার মূলমন্ত্র। তার বিখ্যাত বই ‘অনলি দ্য প্যারানয়েড সারভাইভ’-এ তিনি লিখেছেন: প্রতিযোগিতার ভয়, দেউলিয়া হওয়ার ভয়, আর ব্যর্থ হওয়ার ভয়- এসবই মানুষকে সামনে এগিয়ে যাওয়ার জন্য এক শক্তিশালী প্রেরণা জোগায়।

আড্ডাবাজ কবি শহীদ কাদরী ও তোমাকে অভিবাদন প্রিয়তমা
আড্ডাবাজ কবি শহীদ কাদরী ও তোমাকে অভিবাদন প্রিয়তমা

শিল্প ও সংস্কৃতি

আড্ডাবাজ কবি শহীদ কাদরী ও তোমাকে অভিবাদন প্রিয়তমা

যদি বলা হয়, বাংলা সাহিত্যের তুমুল আড্ডাবাজ কবি কে? উত্তরে যাদের নাম সবার আগে আসবে তাদের মধ্যে অন্যতম কবি শহীদ কাদরী। একটা সময় শহীদ কাদরী ছিলেন জলজ্যান্ত এক আড্ডার নাম। তার সম্পর্কে বলা হয়, তিনি ল্যাম্পপোস্টের সঙ্গেও আড্ডা দিতে পারেন। কবি নিজেই বলতেন, আমি হচ্ছি ইমিগ্র্যান্ট আড্ডাবাজ। আড্ডার নেতৃত্ব দিতেন নিজেই। কোথায় ছিল না আড্ডা- বিউটি বোর্ডিং, রেক্স রেস্তোরাঁ, কথাশিল্পী রশীদ করীমের বাড়ি, কবি শামসুর রাহমানের বাড়ি, শিক্ষাবিদ ফজল শাহাবুদ্দিনের অফিস, সন্ধানী পত্রিকা আর পুরানা পল্টন সর্বত্রই। আড্ডা হতো নিয়মিত।

এশিয়ার ট্রানজিস্টর গার্লদের সস্তা শ্রমের হাত ধরে বিশ্ব চিপ শিল্পের উত্থান
এশিয়ার ট্রানজিস্টর গার্লদের সস্তা শ্রমের হাত ধরে বিশ্ব চিপ শিল্পের উত্থান

আইসিটি

এশিয়ার ট্রানজিস্টর গার্লদের সস্তা শ্রমের হাত ধরে বিশ্ব চিপ শিল্পের উত্থান

আধুনিক সেমিকন্ডাক্টর শিল্পের একেবারে গোড়ার দিকে, চিপ তৈরির বিপ্লবে এশিয়ার নারী শ্রমিকরা এক অসাধারণ ভূমিকা রেখেছিলেন। যদিও ট্রানজিস্টরের ডিজাইন নিয়ে মূলত পুরুষ কাজ করতেন; কিন্তু সেই ডিজাইন করা চিপকে হাতে ধরে বাস্তব পণ্যে রূপান্তর করার জন্য দরকার ছিল এমন একগুচ্ছ দক্ষ হাত, যা হবে দ্রুত, নিখুঁত এবং একই সঙ্গে সাশ্রয়ী। এই অভাব পূরণ করেছিলেন নারীরা, বিশেষ করে অ্যাসেম্বলি লাইনে কাজ করা নারী শ্রমিকরা।

পিট সিগার: যুদ্ধবিরোধী প্রতিবাদী চরিত্র
পিট সিগার: যুদ্ধবিরোধী প্রতিবাদী চরিত্র

লেখালেখি

পিট সিগার: যুদ্ধবিরোধী প্রতিবাদী চরিত্র

বিশ শতকে পৃথিবীব্যাপী এই যুদ্ধের বিরুদ্ধে কণ্ঠযোদ্ধা হিসেবে সবচেয়ে বেশি সোচ্চার হয়েছিলেন আমেরিকান কিংবদন্তিতুল্য শিল্পী পিট সিগার। লোকসংগীতের প্রচণ্ড অনুরাগী এক গায়ক ছিলেন পিট।

পহেলা বৈশাখকে একটি অসাম্প্রদায়িক উৎসব হিসেবেই পালন করতে হবে
পহেলা বৈশাখকে একটি অসাম্প্রদায়িক উৎসব হিসেবেই পালন করতে হবে

বিশেষ লেখা

পহেলা বৈশাখকে একটি অসাম্প্রদায়িক উৎসব হিসেবেই পালন করতে হবে

বৈশাখ বঙ্গাব্দের প্রথম মাস। ১৪ এপ্রিল মানে পহেলা বৈশাখ, বাংলা নববর্ষের প্রথম দিন। প্রথম দিনের উৎসব বাঙালির প্রাণের উৎসব। বৈশাখের আগমনের আগেই বসন্তের শেষবেলায় সোনাপাতি ফুলের মতো চারদিক আলোকিত করা পুষ্পরাজি সোনারঙের সৌন্দর্যের বাহার ছড়ায়। ফুলের গায়ে হলুদের মাখামাখি। হলুদের আঁচল বিছিয়ে প্রায় বিদায় নিয়েছে গাঁদা। অকাল বর্ষায় এসেছে নয়নাভিরাম সব ফুল। অনেক ফুল সবুজ পাতাগুলোকে ঢেকে দিয়ে জানান দিচ্ছে নিজের আগমন। ঐতিহ্যময় ইতিহাস বাংলা নববর্ষের। যুগের পর যুগ পার হয়ে নববর্ষের প্রথম দিনটি পালনে এসেছে অনেক ভিন্নতা, বহুমুখিতা।

বাংলাদেশের নারীদের মানবিক মর্যাদা প্রতিষ্ঠিত হোক
বাংলাদেশের নারীদের মানবিক মর্যাদা প্রতিষ্ঠিত হোক

সম্পাদকীয় মতামত

বাংলাদেশের নারীদের মানবিক মর্যাদা প্রতিষ্ঠিত হোক

আজ ৮ মার্চ, ২০২৫। আন্তর্জাতিক নারী দিবস। এবার দিবসটির প্রতিপাদ্য- “অধিকার, সমতা, ক্ষমতায়ন নারী ও কন্যার উন্নয়ন”। যদি প্রতিপাদ্যগুলোর দিকে তাকাই তাহলে অনিবার্যভাবেই প্রশ্ন আসবে- আজ বাংলাদেশে নারীর অবস্থান কেমন? তার অধিকার কতটুকু? সমাজে নারী-পুরুষের সমতা প্রতিষ্ঠা হলো কতখানি? নারীর ক্ষমতায়নই-বা হলো কতদূর? কন্যার উন্নয়নে আমরা কী ভূমিকা রাখতে পারছি সমাজে-রাষ্ট্রে?

ট্রেন্ডিং ভিউজ