Views Bangladesh Logo

জাপান

জাপানের সঙ্গে সেমিকন্ডাক্টর যুদ্ধ: সিলিকন ভ্যালির কঠিন লড়াই
জাপানের সঙ্গে সেমিকন্ডাক্টর যুদ্ধ: সিলিকন ভ্যালির কঠিন লড়াই

আইসিটি

জাপানের সঙ্গে সেমিকন্ডাক্টর যুদ্ধ: সিলিকন ভ্যালির কঠিন লড়াই

এএমডির সিইও জেরি স্যান্ডার্স চিপ ব্যবসায় প্রবেশ করেছিলেন এক যুদ্ধংদেহি মনোভাব নিয়ে, বিশেষ করে তার পুরোনো প্রতিদ্বন্দ্বী ইন্টেলের বিরুদ্ধে; কিন্তু ১৯৮০-এর দশকে ইন্টেল নয়, জাপানই হয়ে উঠেছিল তার নতুন, আরও ভয়ংকর প্রতিদ্বন্দ্বী।

সিলিকন ভ্যালির সংকট: জাপানের উত্থান ও আমেরিকার প্রতিদ্বন্দ্বিতা
সিলিকন ভ্যালির সংকট: জাপানের উত্থান ও আমেরিকার প্রতিদ্বন্দ্বিতা

আইসিটি

সিলিকন ভ্যালির সংকট: জাপানের উত্থান ও আমেরিকার প্রতিদ্বন্দ্বিতা

আশির দশক। আমেরিকার সেমিকন্ডাক্টর শিল্প যা একসময় সিলিকন ভ্যালির অহংকার ছিল, হঠাৎ করেই এক তীব্র প্রতিযোগিতার মুখে পড়ল। জাপানি কোম্পানিগুলো যেন অপ্রতিরোধ্য এক ঢেউয়ের মতো আছড়ে পড়ছিল। এই গল্পের এক নীরব কিন্তু গুরুত্বপূর্ণ নায়ক ছিলেন হিউলেট-প্যাকার্ড (এইচপি)-এর নির্বাহী রিচার্ড অ্যান্ডারসন। এইচপির জন্য কোন মেমরি চিপ কেনা হবে তার কঠিন মানদণ্ড তিনিই ঠিক করতেন। তাই, সেমিকন্ডাক্টর বিক্রেতাদের ভাগ্য অনেকটাই তার সিদ্ধান্তের ওপর নির্ভর করত।

ব্যুরোক্র্যাসি-ব্যারাম
ব্যুরোক্র্যাসি-ব্যারাম

বিশেষ লেখা

ব্যুরোক্র্যাসি-ব্যারাম

অনেকদিন থেকেই বৃদ্ধের পাগলামিবশত এই লেখাটি লেখার ইচ্ছে হয়েছে, এটাকে অনেকে উটকো উপদেশমূলক লেখাও ভাবতে পারেন, আমার অধিকার নিয়েও প্রশ্ন তুলতে পারেন। অধিকার আর কিছু নয়, লেখক এই দক্ষিণ এশিয়া নামক সাংস্কৃতিক অঞ্চলের অধিবাসী; দুই. মাস্টারিই তার জীবিকা ছিল, তাই মাস্টারিটা মজ্জাগত হয়ে গেছে; আর তিন, বয়সটাও হয়েছে। বাংলাদেশে বয়স্ক লোককে ‘মুরুব্বি’ বলে, আর মুরুব্বিদের নাকি একটা আলাদা সম্মান আছে। তাদের কথাও কম বয়সিদের শোনার কথা, বাস্তবে কতটা হয় জানি না। পৃথিবীর অনেক দেশে বয়স্কদের একটু বিশেষ নজরে দেখা হয়, গণতান্ত্রিক পাশ্চাত্যেও তারা দয়া-দাক্ষিণ্য পান। এই গেল লেখকের দিক থেকে অজুহাত।

বিজ্ঞান, যুদ্ধ, ভূরাজনীতি এবং এক আত্মঘাতী কুঠারের গল্প
বিজ্ঞান, যুদ্ধ, ভূরাজনীতি এবং এক আত্মঘাতী কুঠারের গল্প

বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি

বিজ্ঞান, যুদ্ধ, ভূরাজনীতি এবং এক আত্মঘাতী কুঠারের গল্প

প্রদীপের ভেতর ঘুমন্ত দৈত্যকে জাগাবেন না, সে আপনাকে পুরস্কৃত করার বদলে মেরেও ফেলতে পারে! না, এমন কথা আলিফ লায়লার গল্পে বলা হয়নি; কিন্তু মানবজাতি যে ঘুমন্ত দৈত্যকে জাগিয়েছে, তার কাছে প্রদীপের দৈত্যের শক্তি নস্যি।

বিনিয়োগ উৎসাহিত করতে দেশে সুষ্ঠু গণতান্ত্রিক পরিবেশ সৃষ্টি করুন
বিনিয়োগ উৎসাহিত করতে দেশে সুষ্ঠু গণতান্ত্রিক পরিবেশ সৃষ্টি করুন

সম্পাদকীয় মতামত

বিনিয়োগ উৎসাহিত করতে দেশে সুষ্ঠু গণতান্ত্রিক পরিবেশ সৃষ্টি করুন

গতকাল বৃহস্পতিবার (৯ এপ্রিল) সংবাদমাধ্যমে প্রকাশিত খবরে জানা যায়, এর মধ্যে বাংলাদেশ যুক্তরাষ্ট্রের মহাকাশ গবেষণা সংস্থা নাসার সঙ্গে ‘আর্টেমিস চুক্তি’ সই করেছে। শুধু তাই নয়, পৃথিবীর বড় বড় দেশ বিনিয়োগের জন্য চুক্তি করেছে। নিউ ডেভেলপমেন্ট ব্যাংক (এনডিবি) বাংলাদেশে এক বিলিয়ন ডলার বিনিয়োগের পরিকল্পনা ঘোষণা করেছে। হাজার কোটি টাকার বড় বিনিয়োগ পেয়েছে পণ্য বিপণনকারী দেশি উদ্যোক্তা একটি প্রতিষ্ঠান। সরকার আশা করছে, দুই-এক বছরে দেশে ১৫ হাজার লোকের কর্মসংস্থান সৃষ্টি হবে। সম্মেলনে ১০০-১২০ এমবিপিএস গতির ইন্টারনেট সেবা দিয়েছে বিশ্বখ্যাত স্টারলিংক। যারা ইতোমধ্যে বাংলাদেশে ব্যবসা করার অনুমোদনও পেয়েছে।

প্রধান উপদেষ্টার চীন সফর পশ্চিমাদের সঙ্গে সংঘাত সৃষ্টি করবে কি না!
প্রধান উপদেষ্টার চীন সফর পশ্চিমাদের সঙ্গে সংঘাত সৃষ্টি করবে কি না!

দেশ ও রাজনীতি

প্রধান উপদেষ্টার চীন সফর পশ্চিমাদের সঙ্গে সংঘাত সৃষ্টি করবে কি না!

বর্ণিত পটভূমিতে আমাদের দেশের অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা রাষ্ট্রীয় সফরে চীন যাচ্ছেন। ড. মোহাম্মদ ইউনূসের চীন সফরের বিষয়ে চীনের বিশেষ আগ্রহ লক্ষ্য করা যাচ্ছে। তারা ড. মোহাম্মদ ইউনূসের জন্য বিশেষ প্লেন পাঠাবে। এ থেকে প্রতীয়মান হচ্ছে, চীন ড. মোহাম্মদ ইউনূসের এই প্রস্তাবিত সফরের ব্যাপারে খুবই আগ্রহী। বাংলাদেশে চীনের প্রচুর পরিমাণ বিনিয়োগ আছে। তারা আমাদের উন্নয়ন কাজে সহায়তা করছে। চীনের বিভিন্ন ধরনের পণ্যদ্রব্য আমাদের দেশে ব্যবহৃত হয়। বাংলাদেশ এক সময় ভারত থেকে সবচেয়ে বেশি পরিমাণ পণ্য আমদানি করত। বর্তমানে বাংলাদেশে পণ্য রপ্তানির ক্ষেত্রে চীনের অবস্থান সবার শীর্ষে। ২০২৩-২৪ অর্থবছরে বাংলাদেশ-চীন দ্বিপক্ষীয় বাণিজ্যের পরিমাণ ছিল ২ দশমিক ২৫ ট্রিলিয়ন টাকা। একই সময়ে বাংলাদেশ-ভারতে দ্বিপক্ষীয় বাণিজ্যের পরিমাণ ছিল ১ দশমিক ৪৬ ট্রিলিয়ন টাকা। ওই বছর বাংলাদেশের মোট আমদানি বাণিজ্যে চীনের অংশীদারত্ব বৃদ্ধি পায় ১৫ দশমিক ১৭। আর বাংলাদেশ-ভারতের বাণিজ্য হ্রাস পায় ৮ দশমিক ৪৭ শতাংশ। ২০২২-২৩ অর্থবছরে বাংলাদেশ মোট ৬৭৭ মিলিয়ন মার্কিন ডলারের পণ্য চীনে রপ্তানি করে। এর বিপরীতে চীন থেকে বাংলাদেশ আমদানি করে ২২ দশমিক ৯০ বিলিয়ন মার্কিন ডলারের পণ্য। স্বৈরাচারী শেখ হাসিনা সরকারের পতনের পর ভারতের সঙ্গে আমাদের দ্বিপক্ষীয় সম্পর্কে টানাপোড়েন চলছে। এই বাস্তবতায় ড. মোহাম্মদ ইউনূস চীন সফরে যাচ্ছেন।

ডেমোগ্রাফিক ডিভিডেন্ড সুবিধা পেতে রাষ্ট্রীয়ভাবে উদ্যোগ গ্রহণ জরুরি
ডেমোগ্রাফিক ডিভিডেন্ড সুবিধা পেতে রাষ্ট্রীয়ভাবে উদ্যোগ গ্রহণ জরুরি

অর্থনীতি

ডেমোগ্রাফিক ডিভিডেন্ড সুবিধা পেতে রাষ্ট্রীয়ভাবে উদ্যোগ গ্রহণ জরুরি

আশির দশকে তৎকালীন সামরিক-স্বৈরশাসক জেনারেল এইচ এম এরশাদ অপরিকল্পিত জনসংখ্যা বৃদ্ধিকে ‘এক নম্বর জাতীয় সমস্যা’ হিসেবে আখ্যায়িত করেছিলেন। তার এই বক্তব্য সেই সময় বেশ আলোড়ন সৃষ্টি করেলেও এটা ছিল সম্পূর্ণ বিভ্রান্তিকর এই মন্তব্য। কারণ জনসংখ্যা বৃদ্ধি তা পরিকল্পিতই হোক বা অপরিকল্পিতই হোক কখনো একটি দেশের জন্য এক নম্বর জাতীয় সমস্যা হতে পারে না। জনসংখ্যা এমনই এক সম্পদ, যার কোনো বিকল্প নেই। পৃথিবীর উন্নয়ন অগ্রযাত্রা জনসংখ্যা ব্যতীত কোনোভাবেই কল্পনা করা যায় না। জনসংখ্যাকে পরিকল্পিতভাবে প্রশিক্ষণের মাধ্যমে দক্ষ এবং উৎপাদনশীল উপকরণে পরিণত করা গেলে তা পৃথিবীর শ্রেষ্ঠ সম্পদে পরিণত হয়। আর জনসংখ্যা যদি অপরিকল্পিতভাবে বেড়ে ওঠে, তাহলে তা একটি দেশের জন্য ‘দায়’ হিসেবে বিবেচিত হয়। জনসংখ্যাকে জনসম্পদে পরিণত করার দায়িত্ব একান্তভাবেই রাষ্ট্রের। জনসংখ্যাকে জনসম্পদে পরিণত করার ব্যর্থতার দায় রাষ্ট্র কোনোভাবেই এড়াতে পারে না। আরা যদি বাংলাদেশের দিকে দৃষ্টি দিই তাহলে দেখব, আমাদের এখানে রাষ্ট্রীয়ভাবে জনসংখ্যাকে জনসম্পদে পরিণত করার ক্ষেত্রে অমার্জনীয় ব্যর্থতা রয়েছে, যার দায় কোনোভাবেই রাষ্ট্র এড়াতে পারবে না।

২০২৪-এ তিনটি অপ্রত্যাশিত ঘটনা
২০২৪-এ তিনটি অপ্রত্যাশিত ঘটনা

দেশ ও রাজনীতি

২০২৪-এ তিনটি অপ্রত্যাশিত ঘটনা

২০২৪-এ তিনটি অপ্রত্যাশিত ঘটনা

মেট্রোরেলের মালামাল নিয়ে মোংলায় বিদেশি জাহাজ
মেট্রোরেলের মালামাল নিয়ে মোংলায় বিদেশি জাহাজ

জাতীয়

মেট্রোরেলের মালামাল নিয়ে মোংলায় বিদেশি জাহাজ

মেট্রোরেলের মালামাল নিয়ে বাগেরহাটের মোংলা বন্দরে এসেছে পানামা পতাকাবাহী জাহাজ এমভি প্রিসিয়াস কোরাল।

‘বাংলাদেশের সঙ্গে জাপানের সুসম্পর্ক আরো গভীর হবে’
‘বাংলাদেশের সঙ্গে জাপানের সুসম্পর্ক আরো গভীর হবে’

জাতীয়

‘বাংলাদেশের সঙ্গে জাপানের সুসম্পর্ক আরো গভীর হবে’

রেলপথ মন্ত্রী মো. জিল্লুল হাকিম বলেছেন, বাংলাদেশের সাথে জাপানের দীর্ঘদিনের সুসম্পর্ক রয়েছে। এই সম্পর্ক আরো গভীর হবে। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় থেকে বাংলাদেশের জনগণের সাথে জাপানের এই সম্পর্ক তৈরি হয়।

ট্রেন্ডিং ভিউজ