Views Bangladesh Logo

বিশেষ লেখা

অমরত্ব, শোরা ও বাংলার প্রথম যুদ্ধাস্ত্র
অমরত্ব, শোরা ও বাংলার প্রথম যুদ্ধাস্ত্র

বিশেষ লেখা

অমরত্ব, শোরা ও বাংলার প্রথম যুদ্ধাস্ত্র

উজবেকিস্তানের ফারগানার শাসক ছিলেন তার বাবা। ষড়যন্ত্রকারীরা তাকে হটিয়ে মসনদের দখল নেয়। রাজা মারা পড়েন। ছেলে আশ্রয় নেন গহিন অরণ্যেঘেরা দুর্গম পাহাড়ে। সেখান থেকেই ঝটিকা আক্রমণে ছোট ছোট কাফেলা জয় করে সৈন্য ও সম্পদ জোগাড় করেন। একের পর সফল আক্রমণ তাকে আরও শক্তিশালী করে। পরে পুনরুদ্ধার করেন ফারগানাও। আরও শক্তিশালী হন, আরও দক্ষিণে এগিয়ে আসেন। এক সময় পুরো আফগানিস্তানও জয় করেন। তখন পাখির চোখে দেখেন ভারতবর্ষকে। স্বপ্ন আরও বড় হয়। সৈন্য-সামন্তের বিশাল বহর নিয়ে চলে আসেন সিন্ধু নদের কিনারায়। ভারতবর্ষের মসনদে তখন ইব্রাহিম লোদী। ডাকসাইটে সম্রাট। তাকে পরাস্ত করতে তাই বিশেষ কিছুর দরকার ছিল। সেই বিশেষ কিছু যুবকটি পেয়েছেন তুর্কিদের কাছ থেকে। বিশাল এক লোহার পাইপ। দুপাশে দুটি চাকা।

৫০ হাজার কিটের ছাড়পত্র নিয়েছে স্টারলিংক, সংযোগ সক্রিয় ৫৯৪
৫০ হাজার কিটের ছাড়পত্র নিয়েছে স্টারলিংক, সংযোগ সক্রিয় ৫৯৪

প্রতিবেদন

৫০ হাজার কিটের ছাড়পত্র নিয়েছে স্টারলিংক, সংযোগ সক্রিয় ৫৯৪

বাংলাদেশে আনুষ্ঠানিকভাবে স্যাটেলাইট ইন্টারনেট সেবা শুরুর ঘোষণা দিতে যাচ্ছে মার্কিন উদ্যোক্তা ইলন মাস্কের মহাকাশ প্রযুক্তি প্রতিষ্ঠান স্পেসএক্সের সহযোগী কোম্পানি স্টারলিংক। ইতোমধ্যে দেশে ৫৯৪টি কিটের মাধ্যমে স্টারলিংক ইন্টারনেট সংযোগ সক্রিয় করেছে। বাংলাদেশ টেলিযোগাযোগ নিয়ন্ত্রণ কমিশন (বিটিআরসি) থেকে ৫০ হাজার ইন্টারনেট সংযোগের কিট আমদানির ছাড়পত্র পাওয়ার পর এই সেবা সম্প্রসারণের কার্যক্রম আরও জোরদার হয়েছে।

আধা খাওয়া আপেল, বিশ্বযুদ্ধ ও অ্যালান টুরিং
আধা খাওয়া আপেল, বিশ্বযুদ্ধ ও অ্যালান টুরিং

বিশেষ লেখা

আধা খাওয়া আপেল, বিশ্বযুদ্ধ ও অ্যালান টুরিং

‘যেদিন আমি হারিয়ে যাব, বুঝবে সেদিন বুঝবে, অস্তপারের সন্ধ্যা তারায় আমার খবর পুছবে...’ কবি কাজী নজরুল ইসলামের এই কবিতার মতো যুক্তরাজ্যের সরকার যেদিন তার ভুল স্বীকার করে, ততদিনে অনেক দেরি হয়ে গিয়েছে। এর সাড়ে পাঁচ দশক আগে নিজের জীবনের ইতি টেনেছেন আধুনিক কম্পিউটারের তাত্ত্বিক প্রবক্তা অ্যালান টুরিং। সালটা ২০০৯। তৎকালীন ব্রিটিশ প্রধানমন্ত্রী গর্ডন ব্রাউন বলেন, ১৯৫০-এর দশকে ভুল করেছিল যুক্তরাজ্য সরকার। ভুল ছিল যুক্তরাজ্যের বিচার ও আইন ব্যবস্থায়। তাই আমাদের ইতিহাসের অন্যতম প্রতিভাধর মানুষটাকে ভুল বিচারে ভুল দণ্ড দেওয়া হয়। এ জন্য যুক্তরাজ্য সরকার লজ্জিত ও ক্ষমাপ্রার্থী।

নেটওয়ার্ক ভ্যালুচেন এবং লাইসেন্সিং নীতি পরিবর্তন নিয়ে কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন
নেটওয়ার্ক ভ্যালুচেন এবং লাইসেন্সিং নীতি পরিবর্তন নিয়ে কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন

নিবন্ধ

নেটওয়ার্ক ভ্যালুচেন এবং লাইসেন্সিং নীতি পরিবর্তন নিয়ে কয়েকটি গুরুত্বপূর্ণ প্রশ্ন

টেলিযোগাযোগ খাতের সাংবাদিকদের সংগঠন টিআরএনবি (টেলিকম অ্যান্ড টেকনোলজি রিপোর্টার্স নেটওয়ার্ক, বাংলাদেশ) আয়োজিত সেমিনারে ব্রডব্যান্ড ইন্টারনেট সেবাদাতা প্রতিষ্ঠানগুলোর সংগঠন আইএসপিএবির সভাপতি আমিনুল হাকিম খুব গুরুত্বপূর্ণ একটি প্রশ্ন তুলেছেন। গত ১২ জুলাই রাজধানীর একটি হোটেলে আয়োজিত ওই সেমিনারে দর্শকসারিতে বসে পুরো অনুষ্ঠানে সবার বক্তব্যই শোনার এবং বোঝার চেষ্টা করেছি। আমার কাছে আমিনুল হাকিমের প্রশ্নটি ছিল সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ। যদিও ওই প্রশ্নের উত্তর সেমিনারের প্রধান অতিথি ডাক, টেলিযোগাযোগ ও তথ্যপ্রযুক্তি মন্ত্রণালয়ের দায়িত্বে থাকা প্রধান উপদেষ্টার বিশেষ সহকারী ফয়েজ আহমেদ তৈয়ব, বিটিআরসির চেয়ারম্যান মেজর জেনারেল (অব.) এমদাদ উল বারী কিংবা ডাক ও টেলিযোগাযোগ বিভাগের ভারপ্রাপ্ত সচিব জহিরুল ইসলাম কেউই দেননি।

শুনানি পেছায় ‘অদৃশ্য’ কারণে, ঝুলছে ৭০০ ব্যান্ডের নিলাম
শুনানি পেছায় ‘অদৃশ্য’ কারণে, ঝুলছে ৭০০ ব্যান্ডের নিলাম

প্রতিবেদন

শুনানি পেছায় ‘অদৃশ্য’ কারণে, ঝুলছে ৭০০ ব্যান্ডের নিলাম

মামলার দীর্ঘসূত্রিতায় পড়ে ৭০০ ব্যান্ডের নিলাম করতে পারছে না বিটিআরসি।

সংশোধিত অধ্যাদেশ নিয়ে আইনজ্ঞদের অভিমত: বাধ্যতামূলক সালিশে বাড়বে ভুক্তভোগীদের ভোগান্তি
সংশোধিত অধ্যাদেশ নিয়ে আইনজ্ঞদের অভিমত: বাধ্যতামূলক সালিশে বাড়বে ভুক্তভোগীদের ভোগান্তি

প্রতিবেদন

সংশোধিত অধ্যাদেশ নিয়ে আইনজ্ঞদের অভিমত: বাধ্যতামূলক সালিশে বাড়বে ভুক্তভোগীদের ভোগান্তি

আইনগত সহায়তা প্রদান (সংশোধন) অধ্যাদেশ, ২০২৫ কার্যকর হয়েছে গত ১ জুলাই। এই সংশোধনীতে পাঁচটি দেওয়ানি ও চারটি ফৌজদারি- মোট ৯টি আইনের বিরোধ নিষ্পত্তিতে বাধ্যতামূলকভাবে মধ্যস্থতার (সালিশ) পথ বেছে নিয়েছে বর্তমান অন্তর্বর্তীকালীন সরকার। এসব আইনের আওতায় কোনো বিরোধে সরাসরি মামলা করা যাবে না। দ্বারস্থ হতে হবে স্থানীয় লিগ্যাল এইড অফিসে মধ্যস্থতার। আইনজ্ঞদের মতে, এই বাধ্যতামূলক মধ্যস্থতা ন্যায়বিচার প্রাপ্তিতে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করবে। একইসঙ্গে হয়রানির শিকার হবেন বিচারপ্রার্থী এবং বিচারপ্রাপ্তিতে আরও বাড়বে দীর্ঘসূত্রতা।

এক কিডনির গ্রাম
এক কিডনির গ্রাম

বিশেষ লেখা

এক কিডনির গ্রাম

এতই মর্মান্তিক এই খবর যে, শুনলেই চমকে উঠবেন এমন ভয়ানক ব্যাপারও ঘটে এই দুনিয়ায়! তাও এই বাংলাদেশে! পৃথিবীতে যুদ্ধ-হানাহানি-রক্তপাত হয় যা মানুষকে ব্যথিত করে। যুদ্ধে-দুর্ভিক্ষে-বন্যায়-খড়ায়-নানা প্রাকৃতিক দুর্যোগে-দুর্বিপাকে অসংখ্য মানুষ মারা যায় তাও মানুষকে কাঁদায়; কিন্তু যদি শুনেন একটি গ্রাম চিহ্নিত হয় ‘এক কিডনির গ্রাম’ হিসেবে তাতে আপনি শুধু হতবাকই হবেন না, মানুষের এই সভ্যতা নিয়েই আপনি চিন্তিত হবেন।

কারাগারে কীভাবে সময় কাটাচ্ছেন আওয়ামী লীগ নেতারা
কারাগারে কীভাবে সময় কাটাচ্ছেন আওয়ামী লীগ নেতারা

প্রতিবেদন

কারাগারে কীভাবে সময় কাটাচ্ছেন আওয়ামী লীগ নেতারা

ক্ষমতার আসন থেকে কারাগারের নিঃসঙ্গ কক্ষে- এ যেন এক নাটকীয় পরিবর্তনের গল্প। এক সময় যারা দেশের রাজনীতির গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত গ্রহণে ভূমিকা রেখেছেন, আজ আটকে আছেন জেলখানার চার দেয়ালের মাঝখানে। কাশিমপুর কারাগারে আটক থাকা ২৬ জন ভিআইপি বন্দির মধ্যে বেশ কয়েকজন প্রভাবশালী আওয়ামী লীগ নেতা রয়েছেন, যাদের অতীত জীবনের চাকচিক্য ও বর্তমান জীবনের নিঃসঙ্গতা এক করুণ বৈপরীত্য সৃষ্টি করেছে।

নূরজাহান মসজিদ: তিনশ' বছরে কখনোই ধ্বনিত হয়নি আজান, পড়া হয়নি নামাজ
নূরজাহান মসজিদ: তিনশ' বছরে কখনোই ধ্বনিত হয়নি আজান, পড়া হয়নি নামাজ

প্রতিবেদন

নূরজাহান মসজিদ: তিনশ' বছরে কখনোই ধ্বনিত হয়নি আজান, পড়া হয়নি নামাজ

পশ্চিম আকাশে হেলে পড়েছে সূর্য। অস্তমিত সূর্য সূচনা করবে মাগরিবের নামাজের ওয়াক্ত। অথচ, চুন-সুরকি আর পোড়া ইটের তৈরি এই মসজিদের সামনে সুনসান নীরবতা। এখান থেকে ভেসে আসবে না আজানের ধ্বনি, হবে না মাগরিবের নামাজ পড়ার আয়োজন। নির্মাণের পর থেকে আজ অবধি গত তিনশ বছরে কখনোই এখান থেকে ধ্বনিত হয়নি প্রার্থনায় আসার আহ্বান, হয়নি এক রাকাত নামাজও। গা ছমছমে নীরবতায় দাঁড়িয়ে থাকা চুন-সুরকির প্রাচীন এই স্থাপনাটি যেন ইতিহাসের নীরব ভাষ্যকার। এটি ‘নূরজাহান মসজিদ, যদিও এলাকার মানুষের কাছে এটির পরিচয় “নাটি বিবি”র মসজিদ’।

মব নির্মূলে সরকারের হস্তক্ষেপ চান বিশিষ্টজনরা
মব নির্মূলে সরকারের হস্তক্ষেপ চান বিশিষ্টজনরা

প্রতিবেদন

মব নির্মূলে সরকারের হস্তক্ষেপ চান বিশিষ্টজনরা

রাত ৮টা। অন্যদিনের মতোই ব্যস্ত শহর। হঠাৎ দেখা গেল, কয়েকজন যুবক এক শিক্ষককে ধরে নিয়ে যাচ্ছেন। তাকে মারধরও করা হচ্ছে। কিছুক্ষণ পর সেই শিক্ষক পানি পান করতে চাইলেন। পানির বোতলও এগিয়ে দিলেন এক যুবক। তবে তাকে পানি পান করানো হয়নি, ঢেলে দেয়া হয় তার মাথায়।

...

ট্রেন্ডিং ভিউজ