Views Bangladesh Logo

এনসিপি

সহিংসতাহীন নির্বাচন নিশ্চিত করতে আগেভাগে ব্যবস্থা গ্রহণ করুন
সহিংসতাহীন নির্বাচন নিশ্চিত করতে আগেভাগে ব্যবস্থা গ্রহণ করুন

সম্পাদকীয় মতামত

সহিংসতাহীন নির্বাচন নিশ্চিত করতে আগেভাগে ব্যবস্থা গ্রহণ করুন

নির্বাচনের হাওয়া বইতে শুরু করেছে । ডাকসু নির্বাচন ঘিরে এরই মধ্যে মাঠ গরম হয়ে গেছে। কিছুদিন আগে প্রধান উপদেষ্টা আগামী ফেব্রুয়ারি মাসে ত্রয়োদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচনে হবে ঘোষণা দেয়ার পর থেকেই রাজনৈতিক দলগুলোও উঠেপড়ে লেগেছে নিজেদের শেষ প্রস্তুতি নেয়ার জন্য। সে অনুযায়ী গত বৃহস্পতিবার (২৮ আগস্ট) জাতীয় সংসদ নির্বাচন উপলক্ষে রোডম্যাপ ঘোষণা করেন নির্বাচন কমিশনের সিনিয়র সচিব আখতার আহমেদ। নির্বাচন কমিশনের ঘোষিত রোড ম্যাপ অনুযায়ী সংসদ নির্বাচন হবে ফেব্রুয়ারির প্রথমার্ধে এবং তপশিল ঘোষণা হবে ডিসেম্বরের প্রথমার্ধে।

বিএনপি কেন পিআরের বিরুদ্ধে?
বিএনপি কেন পিআরের বিরুদ্ধে?

দেশ ও রাজনীতি

বিএনপি কেন পিআরের বিরুদ্ধে?

পিআর পদ্ধতিতে ভোট হলে বিএনপি হেরে যাবে আর জামায়াত ক্ষমতায় আসবে- এরকম ধারণা হয়তো অনেকের মনে আছে। সত্যি কি তা-ই এবং বিএনপি কি এ কারণেই পিআর পদ্ধতির বিরোধী?

জাতীয় নির্বাচন যুক্তরাষ্ট্রের ভূরাজনৈতিক কৌশলের ফাঁদে যেন না পড়ে
জাতীয় নির্বাচন যুক্তরাষ্ট্রের ভূরাজনৈতিক কৌশলের ফাঁদে যেন না পড়ে

দেশ ও রাজনীতি

জাতীয় নির্বাচন যুক্তরাষ্ট্রের ভূরাজনৈতিক কৌশলের ফাঁদে যেন না পড়ে

অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান লক্ষ্য হচ্ছে সম্ভব স্বল্পতম সময়ের মধ্যে প্রয়োজনীয় সংস্কার শেষে জাতীয় নির্বাচন আয়োজন করা। সেই নির্বাচন যাতে জাতীয় এবং আন্তর্জাতিক পর্যায়ে প্রশ্নাতীত গ্রহণযোগ্যতা পায় সেটাই অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান দায়িত্ব। বিগত সরকারের আমলে অনুষ্ঠিত ২০১৪, ২০১৮ এবং ২০২৪ সালের জাতীয় নির্বাচন জাতীয় এবং আন্তর্জাতিক পর্যায়ে কোনো গ্রহণযোগ্যতা অর্জন করতে পারেনি। ভোটাররা তাদের ভোটাধিকার প্রয়োগ করতে পারেনি। এ নিয়ে জনগণ বিগত সরকারের ওপর প্রচণ্ডরকম ক্ষুব্ধ ছিল। তাই তারা শিক্ষার্থীদের আন্দোলনে প্রত্যক্ষ অথবা পরোক্ষভাবে ব্যাপক সমর্থন দিয়েছিল। আগামী ফেব্রুয়ারি মাসের প্রথমার্ধে ত্রয়োদশ জাতীয় নির্বাচন অনুষ্ঠানের কথা রয়েছে।

অন্তর্বর্তীকালীন সরকারকে গণঅভ্যুত্থানের চেতনার সরকার বলা যায় কি?
অন্তর্বর্তীকালীন সরকারকে গণঅভ্যুত্থানের চেতনার সরকার বলা যায় কি?

দেশ ও রাজনীতি

অন্তর্বর্তীকালীন সরকারকে গণঅভ্যুত্থানের চেতনার সরকার বলা যায় কি?

২o২৪ সালের ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থান একটি স্বতঃস্ফূর্ত গণঅভ্যুত্থান। এটাকে অনেকে বিপ্লব বলার চেষ্টা করেন; কিন্তু এটাকে বিপ্লব বলার কোনো সুযোগ নেই, এটা একটা স্রেফ গণঅভ্যুত্থান। গণঅভ্যুত্থানের শুরুটা হয়েছিল চাকরিক্ষেত্রে কোটা বৈষম্যের বিরুদ্ধে। সেই বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনকে ফ্যাসিবাদী কায়দায় দমন করতে গিয়ে সরকার জুলাই ম্যাসাকার সংঘটিত করে। ফলে বৈষম্যবিরোধী আন্দোলনটি প্রথমে ‘নয় দফা’ এবং পরবর্তীতে ‘এক দফা’র আন্দোলনে রূপ নেয়। এই গণঅভ্যুত্থানে জাহাঙ্গীনগর বিশ্ববিদ্যালয় অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে।

সর্বদলীয় ঐক্য করে পাথর খাওয়া শেষ করে টিলাও খেতে হবে!
সর্বদলীয় ঐক্য করে পাথর খাওয়া শেষ করে টিলাও খেতে হবে!

দেশ ও রাজনীতি

সর্বদলীয় ঐক্য করে পাথর খাওয়া শেষ করে টিলাও খেতে হবে!

গত বছর ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগ সরকারের পতনের সঙ্গে সঙ্গে শুরু হওয়া পাথর লুট বিগত এক বছরে গণহারে বিরামহীনভাবে চলেছে। সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমসহ বিভিন্ন মিডিয়ায় এই লুটের কাহিনি প্রচার হলেও সরকার এবং স্থানীয় প্রশাসনের কুম্ভকর্ণের ঘুম ভাঙেনি। ঘুম ভেঙেছে পাথর লুট শেষ হওয়ার পর। লুট হওয়া পাথর উদ্ধারে যৌথবাহিনী ১৩ আগস্ট থেকে অভিযানে নামে এবং পাথরবোঝাই ১৩০টি ট্রাক জব্দ করে। জেলা প্রশাসকের বক্তব্য অনুযায়ী জব্দ করা পাথরগুলো যেসব এলাকা থেকে লুট হয়েছে সেসব এলাকায় প্রতিস্থাপন করা হবে, অবশ্য এ ব্যাপারে আদালতের নির্দেশনাও রয়েছে। পাথর হচ্ছে খনিজসম্পদ, তাই এই পাথরের ওপর কর্তৃত্ব খনিজসম্পদ মন্ত্রণালয়ের, পাথর উত্তোলনের অনুমতি প্রদান বা উত্তোলন বন্ধ করার ক্ষমতা খনিজসম্পদ মন্ত্রণালয়ের। তবে পাথর উত্তোলনে পরিবেশের ক্ষতি হলে পরিবেশ মন্ত্রণালয় তাতে আপত্তি উত্থাপন করতে পারে।

জাতীয় সংসদ নির্বাচন জরিপের সত্য-মিথ্যা
জাতীয় সংসদ নির্বাচন জরিপের সত্য-মিথ্যা

দেশ ও রাজনীতি

জাতীয় সংসদ নির্বাচন জরিপের সত্য-মিথ্যা

আগামী জাতীয় সংসদ নির্বাচনে বিএনপিকে ভোট দেবেন ১২ শতাংশ মানুষ। জামায়াতকে ১০ দশমিক ৪০ শতাংশ এবং জাতীয় নাগরিক পার্টি-এনসিপিকে ভোট দেবেন ২ দশমিক ৮০ শতাংশ মানুষ। আর যদি আওয়ামী লীগ ভোটে অংশ নিতে পারে তাহলে ৭ দশমিক ৩০ শতাংশ মানুষ তাদের ভোট দেবেন। এ ছাড়া জাতীয় পার্টি পাবে শূন্য দশমিক ৩০ এবং অন্যান্য ইসলামী দল শূন্য দশমিক ৭০ শতাংশ ভোট। সম্প্রতি ব্র্যাক ইনস্টিটিউট অব গভর্ন্যান্স অ্যান্ড ডেভেলপমেন্টের (বিআইজিডি) একটি জরিপে উঠে এসেছে এই চিত্র। এতে গ্রাম ও শহরের নানা শ্রেণি-পেশার ৫ হাজার ৪৮৯ জন মানুষের মতামতের প্রতিফলন ঘটেছে।

আসন্ন জাতীয় নির্বাচনে ‘জোর যার মুল্লুক তার’ নীতির অবসান হোক
আসন্ন জাতীয় নির্বাচনে ‘জোর যার মুল্লুক তার’ নীতির অবসান হোক

দেশ ও রাজনীতি

আসন্ন জাতীয় নির্বাচনে ‘জোর যার মুল্লুক তার’ নীতির অবসান হোক

সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ নির্বাচন নিয়ে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টার কথা দিয়ে লেখা শুরু করি; তিনি বলেছেন, ‘আমরা এমন নির্বাচন চাই, যা দেখে অভ্যুত্থানের শহীদদের আত্মা তৃপ্তি পাবে।’ তার মতে এই নির্বাচন হবে এমন অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ যা জাতির কাছে স্মরণীয় হয়ে থাকবে। নির্বাচন নিয়ে তিনি আরও বলেছেন, মানুষের ন্যায়বিচার, সমতা, স্বাধীনতা, মর্যাদা নিশ্চিত করতে এবং গণতন্ত্রে মসৃণ রূপান্তরের লক্ষ্যে একটি অবাধ, সুষ্ঠু, বিশ্বাসযোগ্য এবং অন্তর্ভুক্তিমূলক সাধারণ নির্বাচনের জন্য অন্তর্বর্তীকালীন সরকার প্রস্তুতি নিচ্ছে। তার প্রতিটি কথায় বিন্যস্ত ছন্দের শৈল্পিক দোলা থাকা, শ্রোতা মুগ্ধ হয়, ভক্তের সংখ্যা বাড়ে; কিন্তু বিশ্বাস হয় না।

এনসিপির ৫ নেতা কি দলের বিরুদ্ধে বিদ্রোহ করলেন?
এনসিপির ৫ নেতা কি দলের বিরুদ্ধে বিদ্রোহ করলেন?

রাজনীতি ও জনপ্রশাসন

এনসিপির ৫ নেতা কি দলের বিরুদ্ধে বিদ্রোহ করলেন?

বিচার, সংস্কার ও জুলাই সনদ ইস্যুতে প্রত্যাশা পূরণ না হলে এনসিপি আগামী নির্বাচনে অংশ নেবে কি না এবং অভ্যুত্থানের সামনের সারিতে থাকা তরুণদের এই দলটি জাতীয় নির্বাচন বর্জন করলে তার ইমপ্যাক্ট কী হবে, সেই প্রশ্নও এড়িয়ে যাওয়ার সুযোগ নেই।

ড. ইউনূসের ভাষণ: উচ্চাশা নাকি আশ্বাসের পুনরাবৃত্তি?
ড. ইউনূসের ভাষণ: উচ্চাশা নাকি আশ্বাসের পুনরাবৃত্তি?

দেশ ও রাজনীতি

ড. ইউনূসের ভাষণ: উচ্চাশা নাকি আশ্বাসের পুনরাবৃত্তি?

জুলাই অভ্যুত্থানের এক বছর পর প্রধান উপদেষ্টা ড. ইউনূস জাতির উদ্দেশে দেয়া ভাষণে যেভাবে উচ্চাভিলাষী রূপরেখা উপস্থাপন করলেন, তা শুনে প্রথমত মনে হতে পারে- এই সরকার সত্যিই কিছু পরিবর্তন করতে চায়; কিন্তু এই উচ্চাশার রঙিন বয়ানের পরপরই মনে পড়ে যায়- আমরা তো এরকম কথা বহুবার শুনেছি। বিভিন্ন সরকার, বিভিন্ন মুখ আর বিভিন্ন শাসনব্যবস্থা এই জাতিকে বহুবার প্রতিশ্রুতি দিয়েছে, নতুন সূচনার ডাক দিয়েছে, আবার নিজেদের সুবিধামতো সেই সূচনাকেই অন্ধকারে ঠেলে দিয়েছে। সেই অভিজ্ঞতায় ভর করে আজকের ভাষণ শুনে দেশের মানুষ আশাবাদী হওয়ার বদলে সংশয়গ্রস্ত হয়ে পড়ে। প্রশ্ন জাগে- এ কি আবারও সেই পুরোনো খেলা, কেবল মুখপাত্রটা বদলে গেছে?

এক বছরে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার আদৌ ‘সরকার’ হয়ে উঠতে পেরেছে কি?
এক বছরে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার আদৌ ‘সরকার’ হয়ে উঠতে পেরেছে কি?

দেশ ও রাজনীতি

এক বছরে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার আদৌ ‘সরকার’ হয়ে উঠতে পেরেছে কি?

জুলাই অভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তির ঠিক দুদিন আগে গত ৩ আগস্ট বিকেলে রাজধানীর কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে ‘সেকেন্ড রিপাবলিক’ বা নতুন বাংলাদেশের ইশতেহার ঘোষণার জন্য আয়োজিত সমাবেশে জাতীয় নাগরিক পার্টি-এনসিপির একাধিক নেতার বক্তব্যে গত এক বছরে নানা ক্ষেত্রে অপ্রাপ্তিজনিত নিন্দা ও ক্ষোভ প্রকাশিত হয়। অথচ এনসিপিকে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান স্টেকহোল্ডার বা অংশীজন হিসেবে মনে করা হয়। সরকার নিজেও বিভিন্ন সময় বুঝিয়ে দিয়েছে যে, এই দলটির প্রতি তাদের বিশেষ পক্ষপাত বা সমর্থন রয়েছে। এর একটি কারণ হয়তো এই যে, এনসিপি গঠিত হয়েছে এমন কিছু তরুণের উদ্যোগে যারা জুলাই অভ্যুত্থানে সামনের সারিতে ছিলেন।

ট্রেন্ডিং ভিউজ