Views Bangladesh Logo

চীন

চীনের সেমিকন্ডাক্টর শিল্পের শুরু
চীনের সেমিকন্ডাক্টর শিল্পের শুরু

আইসিটি

চীনের সেমিকন্ডাক্টর শিল্পের শুরু

১৯৮৭ সালে এশিয়ায় জন্ম নিল দুটি ভিন্ন স্বপ্ন। তাইওয়ানের মরিস চ্যাং লক্ষ্য নিলেন TSMC নামে একটি কোম্পানি গড়ার যা বিশ্বের সেরা চিপ তৈরি করবে। একই সময় চীনের শেনজেনে রেন ঝেংফেই শুরু করলেন হুয়াওয়ে, একটি ছোট্ট ব্যবসা যা হংকং থেকে সস্তা টেলিকম সরঞ্জাম কিনে চীনের বাজারে বিক্রি করত।

জাতিসংঘের ১৯৩ সদস্য দেশের ১৫১টি ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেয়ার পরও কেন এমন বাস্তবতা
জাতিসংঘের ১৯৩ সদস্য দেশের ১৫১টি ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেয়ার পরও কেন এমন বাস্তবতা

কূটনীতি

জাতিসংঘের ১৯৩ সদস্য দেশের ১৫১টি ফিলিস্তিনকে স্বীকৃতি দেয়ার পরও কেন এমন বাস্তবতা

২০২৩ সালের অক্টোবরে গাজায় নতুন করে নির্বিচার হামলা শুরু করে ইসরায়েল। দুই বছর হতে চলল, গাজায় নিহতের সংখ্যা এরই মধ্যে ৬৫ হাজার ছাড়িয়েছে। ফিলিস্তিনের অবরুদ্ধ উপত্যকাটির ২১ লাখ বাসিন্দার প্রায় সবাই একাধিকবার বাস্তুচ্যুত হয়েছেন। সম্প্রতি গাজার বৃহত্তম শহর গাজা নগরীতে সর্বাত্মক হামলা শুরু করেছে ইসরায়েল। উদ্দেশ্য একটাই, জনবহুল এই নগরী পুরোপুরি খালি করে দখলে নেওয়া। এ পরিস্থিতিতে যুদ্ধ ও জাগিত নিধন বন্ধে ইসরায়েলকে বাধ্য করতে যুক্তরাষ্ট্র, যুক্তরাজ্যসহ অন্যান্য পশ্চিমা দেশের ওপর আন্তর্জাতিক চাপ ক্রমেই বাড়ছে।

জাতিসংঘ : ভাঙনের প্রান্তে নাকি সংস্কারের দ্বারপ্রান্তে?
জাতিসংঘ : ভাঙনের প্রান্তে নাকি সংস্কারের দ্বারপ্রান্তে?

বিশেষ লেখা

জাতিসংঘ : ভাঙনের প্রান্তে নাকি সংস্কারের দ্বারপ্রান্তে?

দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের ধ্বংসস্তূপ থেকে মানবতার শান্তি, ন্যায় ও নিরাপত্তার আশায় ১৯৪৫ সালে জাতিসংঘের জন্ম। এর লক্ষ্য ছিল- একটি বৈশ্বিক মঞ্চ তৈরি করা, যেখানে সকল রাষ্ট্র সমানভাবে অংশ নেবে এবং বিরোধ মীমাংসা হবে আলোচনার মাধ্যমে, কেউ কথা রাখেনি। কিন্তু প্রায় আট দশক পর প্রশ্ন উঠছে- জাতিসংঘ কি তার উদ্দেশ্য পূরণ করতে পেরেছে, নাকি এটি আজ ভাঙনের দ্বারপ্রান্তে দাঁড়িয়ে আছে?

আওয়ামী লীগ-বিএনপি দুপক্ষের সঙ্গেই জামায়াতের হানিমুন পিরিয়ড গেছে
আওয়ামী লীগ-বিএনপি দুপক্ষের সঙ্গেই জামায়াতের হানিমুন পিরিয়ড গেছে

সাক্ষাৎকার

আওয়ামী লীগ-বিএনপি দুপক্ষের সঙ্গেই জামায়াতের হানিমুন পিরিয়ড গেছে

লেখক-গবেষক মহিউদ্দিন আহমদ। একাধারে তিনি ইতিহাসবেত্তা ও বীর মুক্তিযোদ্ধা। স্বাধীনতাযুদ্ধ-পরবর্তী বাংলাদেশের রাজনৈতিক প্রেক্ষাপট নিয়ে এখন পর্যন্ত সবচেয়ে বেশি লিখেছেন, বিশ্লেষণ করেছেন ও গবেষণা করেছেন তাদের অন্যতম তিনি। তিনি বাংলাদেশের একমাত্র রাজনৈতিক লেখক, যিনি ১৯৭৩-এর নির্বাচন নিয়ে লিখেছেন ‘তিয়াত্তরের নির্বাচন’ নামে একটি বই। লিখেছেন ‘লাল সন্ত্রাস: সিরাজ সিকদার ও সর্বহারা রাজনীতি’, ‘প্রতিনায়ক সিরাজুল আলম খান’, ‘আওয়ামী লীগ বিএনপি কোন পথে’, ‘জাসদের উত্থান-পতন: অস্থির সময়ের রাজনীতি’ ইত্যাদি গ্রন্থ। সমসাময়িক রাজনীতি নিয়ে এখনো লিখে চলেছেন।

শত্রুর শত্রুই মিত্র: কোরিয়ার উত্থান
শত্রুর শত্রুই মিত্র: কোরিয়ার উত্থান

আইসিটি

শত্রুর শত্রুই মিত্র: কোরিয়ার উত্থান

লি বিয়ং-চুল ছিলেন এক জন্মগত ব্যবসায়ী। তার হাতে যেন জাদু ছিল- তিনি যে ব্যবসায় হাত দিতেন তাতেই সফল হতেন। ১৯৩৮ সালে যখন চারদিকে যুদ্ধের দামামা বাজছে, কোরিয়া জাপানের শাসন থেকে চীনের সঙ্গে যুদ্ধ করে চলেছে, তখন তিনি শুরু করলেন তার স্বপ্নের প্রতিষ্ঠান স্যামসাং।

নেপালের বিক্ষোভ থেকে চীন কী বার্তা পেলো
নেপালের বিক্ষোভ থেকে চীন কী বার্তা পেলো

বিশেষ লেখা

নেপালের বিক্ষোভ থেকে চীন কী বার্তা পেলো

হিমালয়কন্যা নেপাল কার্যত এখন অশান্ত। দেশে কার্যকর কোনো সরকার নেই। নেপালের প্রধানমন্ত্রী কে পি শর্মা অলির নেতৃত্বাধীন জোট সরকারের মাত্র ৪৮ ঘণ্টার আন্দোলনেই পতন হয়েছে। ২০২৪ সালের জুলাই মাসে কে পি শর্মা অলি চতুর্থবারের মতো নেপালের প্রধানমন্ত্রী হিসেবে শপথ নেন। কে পি শর্মা অলির দল ইউএমএল (ইউনাইটেড মার্ক্সবাদী লেনিনবাদী পার্টি) নেপালি কংগ্রেসের সঙ্গে জোট করে সরকার গঠন করে।

নেপালের রাজনৈতিক পরিবর্তনকে কেন বাংলাদেশের সঙ্গে তুলনা করা হচ্ছে?
নেপালের রাজনৈতিক পরিবর্তনকে কেন বাংলাদেশের সঙ্গে তুলনা করা হচ্ছে?

কূটনীতি

নেপালের রাজনৈতিক পরিবর্তনকে কেন বাংলাদেশের সঙ্গে তুলনা করা হচ্ছে?

হিমালয়ের পাদদেশের দেশ নেপাল। আয়তনে বাংলাদেশের সমান, লোকসংখ্যা তিন কোটির কিছু বেশি। ছোট দেশ বলা হলেও একে ছোট দেশ বলা যায় না। তবুও ছোট দেশ বলা হয় অর্থনীতির আকারের কারণে। মূলত কৃষি, রেমিট্যান্স এবং পর্যটননির্ভর অর্থনীতি। তবে নেপালের ভূরাজনৈতিক অবস্থান একদিকে যেমন গুরুত্বপূর্ণ, তেমনি ভীষণ স্পর্শকাতর। নেপালের দুই পাশে পৃথিবীর সবচেয়ে জনবসতিপূর্ণ ও বড় সামরিক শক্তির দেশ চীন এবং ভারত। নেপালের সঙ্গে ভারতের সম্পর্কটা বরাবরই অম্ল-মধুর। নেপালে বিভিন্ন সময় ক্ষমতার পরিবর্তনের সঙ্গে সঙ্গে ভারতের সঙ্গে সম্পর্কেও পরিবর্তন এসেছে। অন্যদিকে চীনের সঙ্গেও নেপালের সম্পর্কও ওঠানামা করেছে।

বিশ্বব্যাপী মার্কিনিদের প্রতিশোধমূলক শুল্কারোপে বাংলাদেশের অবস্থান কেমন হলো!
বিশ্বব্যাপী মার্কিনিদের প্রতিশোধমূলক শুল্কারোপে বাংলাদেশের অবস্থান কেমন হলো!

দেশ ও রাজনীতি

বিশ্বব্যাপী মার্কিনিদের প্রতিশোধমূলক শুল্কারোপে বাংলাদেশের অবস্থান কেমন হলো!

অনেক দৌড়ঝাঁপের পর তৃতীয় দফার আলোচনায় মার্কিন বাজারে বাংলাদেশি পণ্য বিক্রির ওপর আরোপিত শুল্কের হার ৩৫ শতাংশ থেকে কমিয়ে ২০ শতাংশ করতে সম্মত হয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। গত ২ এপ্রিল যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ৫৭টি দেশের ওপর ‘প্রতিশোধমূলক’ শুল্ক আরোপ করেছিলেন; জুলাই মাসের মধ্যে দেশের সংখ্যা বেড়ে হয় ৯০টিরও অধিক। ট্রাম্পের শুল্ক বাড়ানোর এই নীতি গ্রহণের পূর্বে বাংলাদেশি পণ্যের ওপর গড়ে ১৫ দশমিক ৫ শতাংশ শুল্ক ছিল; নতুন নীতিতে বৃদ্ধি করা হয়েছিল আরও ৩৫ শতাংশ, দুটি মিলে হয়েছিল ৫০ শতাংশ। যুক্তরাষ্ট্রের বর্ধিত শুল্ক ঘোষণার পর বিশ্ব অর্থনীতিতে টালমাটাল পরিস্থিতির সৃষ্টি হলে তা তিন মাসের জন্য স্থগিত করেন ডোনাল্ড ট্রাম্প এবং আলোচনার মাধ্যমে সংশ্লিষ্ট দেশগুলোকে শুল্ক হার যুক্তিযুক্ত করার সুযোগ প্রদান করেন। যুক্তরাষ্ট্রের প্রদত্ত সুযোগ কাজে লাগিয়ে তৃতীয় দফার আলোচনায় ১৫ শতাংশ শুল্ক কমানো সম্ভব হয়েছে; এখন যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশের পণ্য রপ্তানি করতে হলে পুরোনো ১৫ দশমিক ৫ শতাংশ এবং নতুন ২০ শতাংশ মিলিয়ে মোট ৩৫ দশমিক ৫ শতাংশ শুল্ক আমেরিকাকে দিতে হবে।

গণঅভ্যুত্থানের অংশীদার কেন চাঁদাবাজে রূপান্তর হচ্ছে
গণঅভ্যুত্থানের অংশীদার কেন চাঁদাবাজে রূপান্তর হচ্ছে

দেশ ও রাজনীতি

গণঅভ্যুত্থানের অংশীদার কেন চাঁদাবাজে রূপান্তর হচ্ছে

বাংলাদেশে রাষ্ট্রীয় উন্নয়নের গল্প আজকাল পত্রিকার পাতায়, টেলিভিশনের ঘোষণায় কিংবা নেতার মুখে মুখে শোনা যায়- ‘দেশ বদলে গেছে’, ‘উন্নয়ন দৃশ্যমান’, ‘স্বপ্নের পদ্মা সেতু হয়েছে’, ‘ডিজিটাল বাংলাদেশ বাস্তব’। কথাগুলো শুনতে যেমন চমকপ্রদ, বাস্তবে তেমনই একটা নির্মম প্রশ্নও উঁকি দেয়- এই উন্নয়নের সুবিধাভোগী কারা? এবং উন্নয়ন বলতে আমরা কি কেবল ভবন, সেতু, কিংবা জিডিপি বুঝি, নাকি মানুষ ও মনুষ্যত্বেরও কোনো মানদণ্ড আছে?

এশিয়ার ট্রানজিস্টর গার্লদের সস্তা শ্রমের হাত ধরে বিশ্ব চিপ শিল্পের উত্থান
এশিয়ার ট্রানজিস্টর গার্লদের সস্তা শ্রমের হাত ধরে বিশ্ব চিপ শিল্পের উত্থান

আইসিটি

এশিয়ার ট্রানজিস্টর গার্লদের সস্তা শ্রমের হাত ধরে বিশ্ব চিপ শিল্পের উত্থান

আধুনিক সেমিকন্ডাক্টর শিল্পের একেবারে গোড়ার দিকে, চিপ তৈরির বিপ্লবে এশিয়ার নারী শ্রমিকরা এক অসাধারণ ভূমিকা রেখেছিলেন। যদিও ট্রানজিস্টরের ডিজাইন নিয়ে মূলত পুরুষ কাজ করতেন; কিন্তু সেই ডিজাইন করা চিপকে হাতে ধরে বাস্তব পণ্যে রূপান্তর করার জন্য দরকার ছিল এমন একগুচ্ছ দক্ষ হাত, যা হবে দ্রুত, নিখুঁত এবং একই সঙ্গে সাশ্রয়ী। এই অভাব পূরণ করেছিলেন নারীরা, বিশেষ করে অ্যাসেম্বলি লাইনে কাজ করা নারী শ্রমিকরা।

...

ট্রেন্ডিং ভিউজ