Views Bangladesh Logo

পাকিস্তান

জহির রায়হান হত্যাকাণ্ড নিয়ে ষড়যন্ত্র তত্ত্বের অবসান হোক
জহির রায়হান হত্যাকাণ্ড নিয়ে ষড়যন্ত্র তত্ত্বের অবসান হোক

শিল্প ও সংস্কৃতি

জহির রায়হান হত্যাকাণ্ড নিয়ে ষড়যন্ত্র তত্ত্বের অবসান হোক

যুদ্ধের অন্যতম অপরিহার্য অনুষঙ্গ প্রচারণা। যুদ্ধ মানেই তথ্য সন্ত্রাস, তথ্য বিকৃতি। যুদ্ধ মানেই বিকৃত ও মিথ্যা তথ্যে মনোজগৎ দখলের নিরন্তর চেষ্টা। যুদ্ধ মানেই স্মৃতির বিরুদ্ধের বিস্মৃতির লড়াই। বিংশ শতাব্দীতে যুদ্ধ নিয়ে প্রচার-প্রচারণার অনন্য নজির স্থাপন করেছিলেন হিটলারের প্রোপাগান্ডা মিনিস্ট্রির (Reich Ministry of Public Enlightenment and Propaganda) প্রধান জোসেফ গোয়েবেলস, যার মূল দর্শন ছিল If you tell a lie big enough and keep repeating it, people will eventually come to believe it.

ভারত ও পাকিস্তানের ক্রিকেট রাজনীতি কতটা শোভন!
ভারত ও পাকিস্তানের ক্রিকেট রাজনীতি কতটা শোভন!

খেলাধুলা

ভারত ও পাকিস্তানের ক্রিকেট রাজনীতি কতটা শোভন!

কূটনীতির ক্রিকেট। রাজনীতির ক্রিকেট। ভারত ও পাকিস্তান অনেকগুলো বছর ধরে ক্রিকেটকে রাজনীতি এবং কূটনীতির হাতিয়ার হিসেবে ব্যবহার করছে। ব্যবহার করছে উভয় দেশের উগ্র জাতীয়তাবাদ ‘সেন্টিমেন্টকে’। উভয় দেশের বিরাট জনগোষ্ঠীর কাছে ক্রিকেট তো ধর্মের সমতুল্য। অভ্যন্তরীণ রাজনৈতিক সংকট এবং ভোটের লড়াইয়ে ক্রিকেট একটি বড় বিষয় অনেকগুলো বছর ধরে।

প্রখর দূরদৃষ্টিসম্পন্ন শেখ মুজিব
প্রখর দূরদৃষ্টিসম্পন্ন শেখ মুজিব

দেশ ও রাজনীতি

প্রখর দূরদৃষ্টিসম্পন্ন শেখ মুজিব

শেখ মুজিবুর রহমানের ব্যক্তিত্ব ছিল অনন্য সাধারণ। আপনজনকে তো অবশ্যই, শত্রুপক্ষের লোকরাও ব্যক্তিগত পর্যায়ে তার প্রতি আকৃষ্ট হতেন। পাকিস্তানি সেনাবাহিনীর উচ্চপদের লোকদেরও কেউ কেউ তার অবস্থানের প্রতি নমনীয় ছিলেন। যে জন্য গণহত্যা শুরুর আগে পূর্ববঙ্গে সেনাবাহিনীর প্রধান হিসেবে কর্তব্যরত সাহাবজাদা ইয়াকুব খান পদত্যাগ করেন এবং নৌবাহিনীর এস এম হাসানকে সরিয়ে দিয়ে টিক্কা খানকে গভর্নর ও সামরিক শাসক হিসেবে আনা হয়। টিক্কা খান ‘বেলুচিস্তানের কসাই’ উপাধি পেয়েছিলেন; যে উপাধির তিনি অযোগ্য ছিলেন না এবং পূর্ববঙ্গেও তিনি এসেছিলেন ‘কসাই’ হিসেবেই।

বঙ্গবন্ধুর বিরোধিতা যত করা হবে, ততই তিনি উজ্জ্বল হবেন
বঙ্গবন্ধুর বিরোধিতা যত করা হবে, ততই তিনি উজ্জ্বল হবেন

দেশ ও রাজনীতি

বঙ্গবন্ধুর বিরোধিতা যত করা হবে, ততই তিনি উজ্জ্বল হবেন

বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে সামনাসামনি প্রথম দেখি ১৯৬৪ সালের ২৬ সেপ্টেম্বর, তখন আমি কিশোরগঞ্জ গুরুদয়াল কলেজে এইচএসসি প্রথম বর্ষে ভর্তি হয়েছি। আইয়ুব খান তখন পাকিস্তানের প্রেসিডেন্ট, মোনায়েম খান গভর্নর। বঙ্গবন্ধু সেদিন কিশোরগঞ্জে গিয়েছিলেন। কিশোরগঞ্জের রংমহল সিনেমা হলে বঙ্গবন্ধু বক্তৃতা করছিলেন সামান্য কিছু মানুষ নিয়ে, সেই মানুষের সংখ্যাটা একশ হতে পারে। তার সঙ্গে সেদিন ছিলেন ময়মনসিংহ জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক রফিক উদ্দিন ভূঁইয়া, শাহ মোয়াজ্জেম হোসেনসহ আরও কয়েকজন আওয়ামী লীগ নেতা। প্রথম তাকে দেখা, সাদা হাওয়াই শার্ট পরিহিত, প্যান্ট, ব্যাক ব্রাশ করা চুল, লম্বা মানুষ।

মাস্টার রূপেই আমি সফল, লেখক রূপে নই
মাস্টার রূপেই আমি সফল, লেখক রূপে নই

সাক্ষাৎকার

মাস্টার রূপেই আমি সফল, লেখক রূপে নই

প্রাবন্ধিক ও শিক্ষাবিদ অধ্যাপক যতীন সরকার (১৮ আগস্ট ১৯৩৬-১৩ আগস্ট ২০২৫) জ্ঞানসাধনায় ঋদ্ধ পুরুষ। যিনি আপন মাটিতে দাঁড়িয়ে দেখেন সমগ্র পৃথিবীর সূর্যোদয়। ‘পাকিস্তানের জন্ম-মৃত্যু-দর্শন’ তার সৃষ্ট আত্মজৈবনিক বই পাঠ করে আমরা সহজেই জানতে পারি কী করে তিনি যতীন সরকার হয়ে উঠলেন। যতীন সরকার ‘দ্বান্দ্বিক ও ঐতিহাসিক বস্তুবাদী’ দর্শনের অনুসারী। আর সে চিন্তার প্রতিফলন ঘটেছে তার ‘বাঙালির সমাজতান্ত্রিক ঐতিহ্য’ বইয়ে। যদিও তিনি মনে করেন তার ‘প্রাকৃতজনের জীবনদর্শন’ বইটিতেই তিনি ভিন্নধর্মী ও স্বতন্ত্র চিন্তার প্রকাশ ঘটিয়েছেন। পঞ্চাশ বছর বয়সে ১৯৮৫ সালে যতীন সরকারের প্রথম বই ‘সাহিত্যের কাছে প্রত্যাশা’ প্রকাশিত হয়। সব ধরনের বই মিলিয়ে এ পর্যন্ত তার প্রায় অর্ধশতাধিক বই প্রকাশিত হয়েছে। আজ বুধবার (১৩ আগস্ট) এই মহান চিন্তাবিদ মৃত্যুবরণ করেছেন। তার মৃত্যুর অনেক আগে একটি সাক্ষাৎকার নিয়ে ছিলেন কবি শিশির রাজন। সেই সাক্ষাৎকারটি যতীন সরকারের স্মৃতির উদ্দেশ্যে প্রকাশ করা হলো।

বিশ্বব্যাপী মার্কিনিদের প্রতিশোধমূলক শুল্কারোপে বাংলাদেশের অবস্থান কেমন হলো!
বিশ্বব্যাপী মার্কিনিদের প্রতিশোধমূলক শুল্কারোপে বাংলাদেশের অবস্থান কেমন হলো!

দেশ ও রাজনীতি

বিশ্বব্যাপী মার্কিনিদের প্রতিশোধমূলক শুল্কারোপে বাংলাদেশের অবস্থান কেমন হলো!

অনেক দৌড়ঝাঁপের পর তৃতীয় দফার আলোচনায় মার্কিন বাজারে বাংলাদেশি পণ্য বিক্রির ওপর আরোপিত শুল্কের হার ৩৫ শতাংশ থেকে কমিয়ে ২০ শতাংশ করতে সম্মত হয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। গত ২ এপ্রিল যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ৫৭টি দেশের ওপর ‘প্রতিশোধমূলক’ শুল্ক আরোপ করেছিলেন; জুলাই মাসের মধ্যে দেশের সংখ্যা বেড়ে হয় ৯০টিরও অধিক। ট্রাম্পের শুল্ক বাড়ানোর এই নীতি গ্রহণের পূর্বে বাংলাদেশি পণ্যের ওপর গড়ে ১৫ দশমিক ৫ শতাংশ শুল্ক ছিল; নতুন নীতিতে বৃদ্ধি করা হয়েছিল আরও ৩৫ শতাংশ, দুটি মিলে হয়েছিল ৫০ শতাংশ। যুক্তরাষ্ট্রের বর্ধিত শুল্ক ঘোষণার পর বিশ্ব অর্থনীতিতে টালমাটাল পরিস্থিতির সৃষ্টি হলে তা তিন মাসের জন্য স্থগিত করেন ডোনাল্ড ট্রাম্প এবং আলোচনার মাধ্যমে সংশ্লিষ্ট দেশগুলোকে শুল্ক হার যুক্তিযুক্ত করার সুযোগ প্রদান করেন। যুক্তরাষ্ট্রের প্রদত্ত সুযোগ কাজে লাগিয়ে তৃতীয় দফার আলোচনায় ১৫ শতাংশ শুল্ক কমানো সম্ভব হয়েছে; এখন যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশের পণ্য রপ্তানি করতে হলে পুরোনো ১৫ দশমিক ৫ শতাংশ এবং নতুন ২০ শতাংশ মিলিয়ে মোট ৩৫ দশমিক ৫ শতাংশ শুল্ক আমেরিকাকে দিতে হবে।

কূটনীতির গোলক ধাঁধায় বাংলাদেশ!
কূটনীতির গোলক ধাঁধায় বাংলাদেশ!

কূটনীতি

কূটনীতির গোলক ধাঁধায় বাংলাদেশ!

কূটনীতির গোলক ধাঁধায় ঘুরপাক খাচ্ছে বাংলাদেশ। শুধু বাংলাদেশের কথা বলি কেন, বিশ্ব রাজনীতিই এখন গোলক ধাঁধার মধ্যে। ডোনাল্ড ট্রাম্প মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হওয়ার পর থেকে বিভিন্ন দেশের পণ্য যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে প্রবেশের ক্ষেত্রে যে বাড়তি শুল্ক আরোপের আত্মঘাতী সিদ্ধান্ত চাপিয়ে দিচ্ছেন, সেটা যুক্তরাষ্ট্রকেই বিশ্ব রাজনীতিতে একঘরে করে ফেলার বড় ক্ষেত্র তৈরি করেছে। আর সে ক্ষেত্রের ভেতরেই বিশ্ব কূটনীতি জটিল থেকে জটিলতর হচ্ছে। অবশ্যই বাংলাদেশ তার বাইরে নয়।

মার্কিন শুল্ক যুদ্ধে বাংলাদেশের জয়-পরাজয়
মার্কিন শুল্ক যুদ্ধে বাংলাদেশের জয়-পরাজয়

অর্থনীতি

মার্কিন শুল্ক যুদ্ধে বাংলাদেশের জয়-পরাজয়

তিন দফা আলোচনা শেষে বাংলাদেশ মার্কিন বাজারে তার পণ্যের ওপর আরোপিত বাড়তি শুল্কের হার ৩৫ শতাংশ থেকে কমিয়ে ২০ শতাংশ করতে পেরেছে। এটা দেশের অর্থনীতির জন্য যেমন ইতিবাচক, তেমনি অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের জন্য কূটনৈতিক সাফল্যও বটে। কারণ গত ২ এপ্রিল মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল ট্রাম্প যখন প্রথমবার বিভিন্ন দেশের ওপর বাড়তি শুল্কের পরিমাণ ঘোষণা করলেন, তখন বাংলাদেশের পণ্য থেকে ৩৭ শতাংশ বাড়তি শুল্ক নেয়ার কথা বলেছিলেন। পরে সেই শুল্ক স্থগিত হয়ে যায়। ড. ইউনূসকে চিঠি দিয়ে ট্রাম্প জানান, ৩৭ নয়, ২ শতাংশ কমিয়ে বাংলাদেশের ওপর শুল্কের পরিমাণ করা হচ্ছে ৩৫ শতাংশ।

মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের শক্তির ব্যর্থতা এবং তারপর...
মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের শক্তির ব্যর্থতা এবং তারপর...

দেশ ও রাজনীতি

মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের শক্তির ব্যর্থতা এবং তারপর...

মুক্তিযুদ্ধের চেতনাবিরোধী মৌলবাদী শক্তির উত্থানের পেছনে মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের শক্তির ব্যর্থতা একটি কারণ তো বটেই, তারা তো কোনো কিছু দিতে পারল না। তরুণদের ভবিষ্যতের স্বপ্নটা দেখাতে পারলেন না। স্বপ্ন তো বাস্তবায়িত হলো না, এটা এক। দ্বিতীয় হচ্ছে যে, বেকারত্ব বেড়েছে, দারিদ্র্য বেড়েছে। যখন মানুষ বেকার হয়, দরিদ্র হয় তখন সে আশ্রয় খোঁজে, ভরসা খোঁজে; কিন্তু এখানে আশ্রয় এবং ভরসা সমাজ ও রাষ্ট্র তাকে দিচ্ছে না। মানুষ নিজেই নিজের জন্য সংগ্রাম করছে, বেকার থাকছে, হতাশায় ভুগছে, সে সুবিচার পাচ্ছে না, আশ্রয় পাচ্ছে না। সুবিচারের জন্য, আশ্রয়ের জন্য, সে তখন ধর্মের কাছে যায়। এই আশায় যে ধর্মে একালে না হলেও পরকালে একটা বিচার পাবে।

বাংলাদেশে কি কার্যক্রম গুটাচ্ছে মাইক্রোসফট
বাংলাদেশে কি কার্যক্রম গুটাচ্ছে মাইক্রোসফট

প্রযুক্তি

বাংলাদেশে কি কার্যক্রম গুটাচ্ছে মাইক্রোসফট

বহুজাতিক সফটওয়্যার প্রতিষ্ঠান মাইক্রোসফট বাংলাদেশ এর ব্যবস্থাপনা পরিচালকসহ (এমডি) বেশিরভাগ কর্মকর্তাকে চাকরিচ্যুত করা হয়েছে।যার ফলে সংশ্লিষ্টরা আশংকা করছে, পাকিস্তানের মতো এবার বাংলাদেশেও ব্যবসা গুটাচ্ছে এই সফটওয়্যার জায়ান্ট।

...

ট্রেন্ডিং ভিউজ