Views Bangladesh Logo

শেখ মুজিব

ভারত-বাংলাদেশের সাংস্কৃতিক আদান-প্রদান : স্মৃতি, সত্তা ও ভবিষ্যৎ
ভারত-বাংলাদেশের সাংস্কৃতিক আদান-প্রদান : স্মৃতি, সত্তা ও ভবিষ্যৎ

দেশ ও রাজনীতি

ভারত-বাংলাদেশের সাংস্কৃতিক আদান-প্রদান : স্মৃতি, সত্তা ও ভবিষ্যৎ

বাংলাদেশ ও ভারতের সম্পর্ক এখন একটি ক্ষুরের ওপর দাঁড়িয়ে আছে বলে মনে হয়। আমার কাছে সংস্কৃতি শুধু গানবাজনা-নাচনাটক ইত্যাদি নয়, তা মানবের এই ভূপ্রকৃতির ওপর যা কিছু কর্ম, নির্মাণ ও পরিবর্তন, তার সব কিছু। কৃষিও সংস্কৃতি, রন্ধনও সংস্কৃতি, ফলে মৎস্য শিকারও সংস্কৃতি। তাই সম্প্রতি যে ৯৫ জন নিশানা ভুলে বাংলাদেশের সমুদ্রে চলে গিয়ে ওদেশের পুলিশের হাতে বন্দি হয়েছিলেন এবং শুনলাম প্রচুর পিটুনি খেয়ে ফিরে এসেছেন- সেটাকে সাংস্কৃতিক আদান-প্রদানের অংশ হিসেবে দেখব কি না জানি না। হলেও ‘বৈধ’ আর দুই দেশের পরস্পরের ইচ্ছাধীন আর অভিপ্রেত আদান-প্রদানের উদাহরণ হিসেবে নিশ্চয়ই নয়।

বঙ্গবন্ধুর বিরোধিতা যত করা হবে, ততই তিনি উজ্জ্বল হবেন
বঙ্গবন্ধুর বিরোধিতা যত করা হবে, ততই তিনি উজ্জ্বল হবেন

দেশ ও রাজনীতি

বঙ্গবন্ধুর বিরোধিতা যত করা হবে, ততই তিনি উজ্জ্বল হবেন

বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানকে সামনাসামনি প্রথম দেখি ১৯৬৪ সালের ২৬ সেপ্টেম্বর, তখন আমি কিশোরগঞ্জ গুরুদয়াল কলেজে এইচএসসি প্রথম বর্ষে ভর্তি হয়েছি। আইয়ুব খান তখন পাকিস্তানের প্রেসিডেন্ট, মোনায়েম খান গভর্নর। বঙ্গবন্ধু সেদিন কিশোরগঞ্জে গিয়েছিলেন। কিশোরগঞ্জের রংমহল সিনেমা হলে বঙ্গবন্ধু বক্তৃতা করছিলেন সামান্য কিছু মানুষ নিয়ে, সেই মানুষের সংখ্যাটা একশ হতে পারে। তার সঙ্গে সেদিন ছিলেন ময়মনসিংহ জেলা আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক রফিক উদ্দিন ভূঁইয়া, শাহ মোয়াজ্জেম হোসেনসহ আরও কয়েকজন আওয়ামী লীগ নেতা। প্রথম তাকে দেখা, সাদা হাওয়াই শার্ট পরিহিত, প্যান্ট, ব্যাক ব্রাশ করা চুল, লম্বা মানুষ।

একাত্তরের নিঃসঙ্গ সারথি
একাত্তরের নিঃসঙ্গ সারথি

দেশ ও রাজনীতি

একাত্তরের নিঃসঙ্গ সারথি

রাত তখন আনুমানিক ১১টা। ধানমন্ডির সাত মসজিদ রোডের বাড়ির লনে এলোমেলো পায়চারি করছেন তাজউদ্দীন আহমদ। চোখে মুখে প্রচণ্ড অভিমান, রাজ্যের দ্বিধা-দ্বন্দ্ব চিন্তায়। সেনানিবাস থেকে পাকিস্তানি আর্মি তখন শহরের মূল টার্গেটগুলোর দিকে অগ্রসর হচ্ছে। গোটা ঢাকা শহর নিস্তব্ধ। দেশ প্রবেশ করতে যাচ্ছে এক চরম ক্রান্তিকালে। যেখান থেকে পিছন ফেরার আর কোনো সুযোগ নেই। ইয়াহিয়া খানের ঢাকা ত্যাগের খবর পাওয়ার পরই রাতে ৩২ নম্বরে বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের কাছে গিয়েছিলেন তাজউদ্দীন আহমেদ। তিনি বঙ্গবন্ধুকে সঙ্গে নিয়ে ৩২ নম্বর ত্যাগ করতে চেয়েছিলেন। আশা করেছিলেন, আত্মগোপনে থেকে বঙ্গবন্ধু মুক্তি সংগ্রামে নেতৃত্ব দেবেন।

হাসিনাকে আশ্রয় দিয়ে বাংলাদেশের সঙ্গে ভারত সম্পর্ক স্বাভাবিক করতে পারবে না
হাসিনাকে আশ্রয় দিয়ে বাংলাদেশের সঙ্গে ভারত সম্পর্ক স্বাভাবিক করতে পারবে না

সাক্ষাৎকার

হাসিনাকে আশ্রয় দিয়ে বাংলাদেশের সঙ্গে ভারত সম্পর্ক স্বাভাবিক করতে পারবে না

বদরুদ্দীন উমর বাংলাদেশের লেখক-গবেষক ও বামপন্থি রাজনীতিবিদ। তার জন্ম ১৯৩১ সালের ২০ ডিসেম্বর, ব্রিটিশ ভারতের বর্ধমান শহরে। তিনি ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে পড়াশোনা শেষে যুক্তরাজ্যের অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ে পিপিই ডিগ্রি নেন। খণ্ডকালীন শিক্ষক হিসেবে প্রথমে যোগ দেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে, পরে ১৯৬৩ সালে রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ে সমাজবিজ্ঞান বিভাগ প্রতিষ্ঠা করেন। রাজনীতি করবেন বলে ১৯৬৮ সালে পদত্যাগ করেন। পরে সার্বক্ষণিক লেখালেখিতে আত্মনিয়োগ করেন। বর্তমানে বদরুদ্দীন উমর জাতীয় মুক্তি কাউন্সিলের সভাপতি ও সংস্কৃতি পত্রিকার সম্পাদক। সম্প্রতি বাংলাদেশের বর্তমান রাজনৈতিক প্রেক্ষাপট নিয়ে কথা বলেছেন ভিউজ বাংলাদেশের সঙ্গে। তার সাক্ষাৎকার নিয়েছেন ভিউজ বাংলাদেশের সহযোগী সম্পাদক গিরীশ গৈরিক। দুই পর্বের সাক্ষাৎকারের আজ প্রকাশিত হলো শেষ পর্ব

বঙ্গবন্ধুর পররাষ্ট্রনীতিই আমাদের বিশ্বমৈত্রীর পথ
বঙ্গবন্ধুর পররাষ্ট্রনীতিই আমাদের বিশ্বমৈত্রীর পথ

বিশেষ লেখা

বঙ্গবন্ধুর পররাষ্ট্রনীতিই আমাদের বিশ্বমৈত্রীর পথ

১৭ মার্চ, জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের জন্মবার্ষিকী। আজ থেকে ১০৪ বছর আগে জন্মগ্রহণ করেছিলেন সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি। বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান একজন বাঙালি হলেও তিনি ছিলেন বিশ্বের নিপীড়িত মানুষের নেতা। আজও বিশ্বের বিভিন্ন দেশের মানুষ বঙ্গবন্ধুর নাম শ্রদ্ধার সঙ্গে স্মরণ করেন।

৭ মার্চের ভাষণ মানুষকে শুধু উদ্বুদ্ধই করেনি, যুদ্ধ করে স্বাধীনতা আনতেও প্রস্তুত করেছে : প্রধানমন্ত্রী
৭ মার্চের ভাষণ মানুষকে শুধু উদ্বুদ্ধই করেনি, যুদ্ধ করে স্বাধীনতা আনতেও প্রস্তুত করেছে : প্রধানমন্ত্রী

জাতীয়

৭ মার্চের ভাষণ মানুষকে শুধু উদ্বুদ্ধই করেনি, যুদ্ধ করে স্বাধীনতা আনতেও প্রস্তুত করেছে : প্রধানমন্ত্রী

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা জাতির পিতার ঐতিহাসিক ৭ মার্চের ভাষণের গুরুত্ব তুলে ধরে বলেন, এই ভাষণ জনগণকে শুধু অনুপ্রাণিতই করেনি, গেরিলা যুদ্ধের জন্য প্রস্তুত করেছে এবং তাদের স্বাধীনতাও এনে দিয়েছে।

বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চের ভাষণ ও আমার কবিতার রচনাপট
বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চের ভাষণ ও আমার কবিতার রচনাপট

নিবন্ধ

বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চের ভাষণ ও আমার কবিতার রচনাপট

আজ থেকে ৫৩ বছর আগে, ১৯৭১ সালের ৭ মার্চ মুক্তিকামী তৃতীয় বিশ্বের নেতা জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ঢাকার সোহরাওয়ার্দী উদ্যানে (পূর্ব প্রচলিত নাম রেসকোর্স ময়দান) ১০ লক্ষাধিক মানুষের এক বিশাল জনসমুদ্রে দাঁড়িয়ে যে ঐতিহাসিক ভাষণ প্রদান করেছিলেন ।

৭ মার্চের ভাষণ: মানবিক অধিকারকে নিশ্চিত করে
৭ মার্চের ভাষণ: মানবিক অধিকারকে নিশ্চিত করে

নিবন্ধ

৭ মার্চের ভাষণ: মানবিক অধিকারকে নিশ্চিত করে

৭ মার্চ ১৯৭১ সাল। সেদিনের বিকেলে রেসকোর্স ময়দানে (বর্তমানে সোহরাওয়ার্দী উদ্যান) বসে যখন জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের অসাধারণ ভাষণটি শুনেছিলাম, সে সময় ভাবিনি ‘সাতই মার্চের বিকেল’ নামে কোনো উপন্যাস আমি লিখতে পারব। ঐতিহাসিক সেই ৭ মার্চে আমার সঙ্গে ছিল আমাদের বন্ধু নমিতা সান্যাল।

১৮ মিনিট ৩১ সেকেন্ডে ১১০৮ শব্দের একটি অনন্য ঘোষণা
১৮ মিনিট ৩১ সেকেন্ডে ১১০৮ শব্দের একটি অনন্য ঘোষণা

নিবন্ধ

১৮ মিনিট ৩১ সেকেন্ডে ১১০৮ শব্দের একটি অনন্য ঘোষণা

ড. সৈয়দ আনোয়ার হোসেন দেশের অগ্রগণ্য ইতিহাসবিদ। বাংলাদেশের স্বাধীনতা-আন্দোলন, মুক্তিযুদ্ধ, বঙ্গবন্ধু, রাষ্ট্র-ব্যবস্থা, গণতান্ত্রিক অধিকার, বৈশ্বিক রাজনীতি ইত্যাদি গুরুত্বপূর্ণ বিষয় নিয়ে তিনি আমাদের অসংখ্য গবেষণামূলক গ্রন্থ উপহার দিয়েছেন।

বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চের ভাষণ: মানব মুক্তির মহাকাব্য
বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চের ভাষণ: মানব মুক্তির মহাকাব্য

নিবন্ধ

বঙ্গবন্ধুর ৭ মার্চের ভাষণ: মানব মুক্তির মহাকাব্য

জাতির পিতা বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমান ১৯৭১ সালের ৭ মার্চ তৎকালিন রেসকোর্স (বর্তমান সোহরাওয়ার্দী উদ্যান) ময়দানে জাতির উদ্দেশে যে ভাষণ দিয়েছিলেন, তা সবার্থেই একটি ঐতিহাসিক ভাষণ। এই ভাষণকে শুধু ঐতিহাসিক ভাষণ বললে এর গুরুত্ব সঠিকভাবে উপলব্ধি করা যাবে না। এটি ছিল একটি দিক-নির্দেশনামূলক ভাষণ, যা বাংলাদেশের কোটি কোটি মানুষকে স্বাধীনতার স্বপ্ন দেখিয়েছিল, মুক্তির আনন্দে উদ্বেলিত করেছিল। সার্বিকভাবে বঙ্গবন্ধুর এই ভাষণ ছিল মানব মুক্তির লক্ষ্যে নিবেদিত একটি অনুপ্রেরণামূলক ভাষণ।

ট্রেন্ডিং ভিউজ