Views Bangladesh Logo

শেখ হাসিনা

সংস্কার ও অর্থনৈতিক উন্নয়নের পথ প্রশস্ত করুন
সংস্কার ও অর্থনৈতিক উন্নয়নের পথ প্রশস্ত করুন

দেশ ও রাজনীতি

সংস্কার ও অর্থনৈতিক উন্নয়নের পথ প্রশস্ত করুন

‘সংস্কার সংস্কার সংস্কার’- অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস এভাবে তিনবার উচ্চারণ করে সংস্কারের ওপর গুরুত্বারোপ করেছিলেন। তিনি সবাইকে সংস্কার নিয়ে ঝাপিয়ে পড়তে আহ্বান জানিয়েছেন, সংস্কার নিয়ে বেশি বেশি আলোচনা-পর্যালাচনা করতে তিনি বারবার অনুরোধ করেছেন। সংস্কারের তীব্র আকাঙ্ক্ষা থেকে তিনি চটজলদি অনেক সংস্কার কমিশনও গঠন করে দিয়েছিলেন। কমিশনগুলো তাদের রিপোর্ট জমা দিয়েছে, কয়েকটি কমিশনের সুপারিশের ওপর বিভিন্ন রাজনৈতিক দলের মতামতও নেওয়া হয়েছে এবং হচ্ছে। এই মতামতের ভিত্তিতে তৈরি হবে ‘জুলাই চার্টার’, যাতে থাকবে রাজনৈতিক দলের স্বাক্ষর; কিন্তু এসব কর্মকাণ্ড অবাস্তব ও বাস্তবায়ন অযোগ্য স্বপ্ন। বাম আর ডানের আদর্শের পার্থক্য উত্তর মেরু আর দক্ষিণ মেরুর দূরত্বের সমান। তাই ‘জুলাই চার্টার’ দিয়ে যে সংস্কার হবে তা হবে খুবই সীমিত, তা দিয়ে স্বৈরাচার সরকারের উদ্ভব ঠেকানো যাবে না।

গোপালগঞ্জে গুলি করার মতো পরিস্থিতি তৈরি হলো কেন?
গোপালগঞ্জে গুলি করার মতো পরিস্থিতি তৈরি হলো কেন?

দেশ ও রাজনীতি

গোপালগঞ্জে গুলি করার মতো পরিস্থিতি তৈরি হলো কেন?

বাংলাদেশের ৬৩টি জেলাও যদি আওয়ামী লীগশূন্য হয়ে যায়, তারপরও বঙ্গবন্ধুর জন্মস্থান এবং তার সমাধি যেখানে, সেই গোপালগঞ্জে আওয়ামী লীগ থাকবে এবং বেশ শক্তিশালী অবস্থানে থাকবে- এটি বিশ্বাস করার যথেষ্ট কারণ আছে। যে কারণে গোপালগঞ্জকে বলা হয় ‘আওয়ামী লীগের দুর্গ’। সেই দুর্গ বা ঘাঁটিতে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) কর্মসূচিকে কেন্দ্র করে যে সহিংসতা হলো, সেটি বেশ কিছু প্রশ্নের জন্ম দিয়েছে। এই ঘটনায় কার কতটুকু লাভ-ক্ষতি হলো, সেই অঙ্কও অনেকে কষছেন। তবে রাজনৈতিকভাবে যারাই লাভবান হোন না কেন, যারা নিহত হলেন তাদের বাবা-মা, আত্মীয়স্বজন ও বন্ধুপরিজনের চেয়ে বেশি ক্ষতি আর কারও হয়নি। আর যারা নিহত হলেন তারা এখন জাগতিক জীবনের সব লাভ-ক্ষতির ঊর্ধ্বে।

সব সংকট মোকাবিলা করে সুন্দর বাংলাদেশ উপহার দিতে হবে
সব সংকট মোকাবিলা করে সুন্দর বাংলাদেশ উপহার দিতে হবে

দেশ ও রাজনীতি

সব সংকট মোকাবিলা করে সুন্দর বাংলাদেশ উপহার দিতে হবে

ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানের যখন ৯ মাস পূর্ণ হচ্ছে, তখন মানুষের আকাঙ্ক্ষা বা প্রত্যাশার সঙ্গে প্রাপ্তির ফারাক নিয়ে চলছে নানা হিসাবনিকাশ। কারণ দ্রব্যমূল্য, আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের ব্যর্থতা হতাশ করেছে সাধারণ মানুষকে। তবে শেখ হাসিনার টানা সাড়ে ১৫ বছরের শাসনের পতনের পর আর্থ-সামাজিক ও রাজনৈতিক দিক থেকে পরিবর্তনের আকাঙ্ক্ষা তৈরি হয়েছিল। দলমত নির্বিশেষে মানুষ রাস্তায় নেমে এসেছিল বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলনের ডাকে; সেই আন্দোলনের মুখে গত ৫ আগস্ট পতন হয়েছিল একনায়কতান্ত্রিক শাসনের। ছাত্র-জনতার অভ্যুত্থানের ৩ দিনের মাথায় গঠিত অধ্যাপক মুহাম্মদ ইউনূসের নেতৃত্বাধীন অন্তর্বর্তীকালীন সরকারও দিয়েছিল পরিবর্তনের প্রতিশ্রুতি; কিন্তু মানুষের জীবন চলার ক্ষেত্রে বড় দুটি সমস্যা দ্রব্যমূল্য ও আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের বিরুদ্ধে ব্যর্থতার অভিযোগ ওঠে খোদ বৈষম্যবিরোধী ছাত্র আন্দোলন থেকে।

অন্তর্বর্তী সরকার সংস্কারে দৃষ্টান্ত স্থাপন না করলে, আর হবে না!
অন্তর্বর্তী সরকার সংস্কারে দৃষ্টান্ত স্থাপন না করলে, আর হবে না!

দেশ ও রাজনীতি

অন্তর্বর্তী সরকার সংস্কারে দৃষ্টান্ত স্থাপন না করলে, আর হবে না!

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস সংস্কারের ওপর অত্যধিক গুরুত্ব আরোপ করেছেন। তিনি স্পষ্ট করে বলেছেন, ‘ঠুনকো সংস্কার না, লোক দেখানো সংস্কার না, একদম ফান্ডামেন্টাল সংস্কার। এটা এমনভাবে করব আর কেউ পাল্টাতে পারবে না।’ তিনি আরও উল্লেখ করেছেন, ‘আমার একটাই কথা- সংস্কার। সংস্কারে কী কী বিষয় হবে, সেটা নিয়ে বাগ্বিতণ্ডা করেন; কিন্তু সংস্কার না করে যেন নির্বাচন না করি।… এই সুযোগ হারাবেন না।’ তিনি চমৎকার বলেন; কিন্তু তা তিনি বাস্তব অবস্থা বিচার করে বলেন না। তিনি স্বপ্ন দেখেন; কিন্তু সেই স্বপ্ন বাস্তবে রূপ দিতে গিয়ে হতাশ হন। কেউ যাতে সংস্কার পাল্টাতে না পারে সেই ব্যবস্থা তিনি নেবেন- এই কথাটি বাস্তবতা বিবর্জিত আবেগের কথা।

অন্যের দিকে তাকানোর আগে আয়নায় চোখ রাখি
অন্যের দিকে তাকানোর আগে আয়নায় চোখ রাখি

দেশ ও রাজনীতি

অন্যের দিকে তাকানোর আগে আয়নায় চোখ রাখি

যদি একটি জাতির খারাপ হতে ৫৪ বছর লাগে তাহলে এক বছরে কীভাবে ভালো হওয়া সম্ভব? যদি বাংলাদেশের মানুষ সত্যিকার অর্থে দুর্নীতিমুক্ত, সৎ, সুশিক্ষিত, ন্যায়পরায়ণ এবং সৃজনশীল হতে চায় তবে সেটা কি মাত্র এক বছরের মধ্যে সম্ভব? প্রকৃত সত্য হলো- ৫৪ বছরের দুর্নীতির আগুন এক বছরে নিভিয়ে ভালো কিছু করা যায় না।

সংবাদ বন্ধ এবং সাংবাদিকের চাকরিচ্যুতির ‘অনিবার্য কারণ’
সংবাদ বন্ধ এবং সাংবাদিকের চাকরিচ্যুতির ‘অনিবার্য কারণ’

দেশ ও রাজনীতি

সংবাদ বন্ধ এবং সাংবাদিকের চাকরিচ্যুতির ‘অনিবার্য কারণ’

৩ মে বিশ্ব মুক্ত গণমাধ্যম দিবসের ঠিক চার দিন আগে গত ২৯ এপ্রিল বাংলাদেশের তিনটি টেলিভিশন চ্যানেলে যা ঘটেছে- তা অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস এবং সরকারের সাবেক তথ্য ও সম্প্রচার উপদেষ্টা নাহিদ ইসলামের বক্তব্যকে যেমন প্রশ্নের মুখে ফেলেছে, তেমনি সাংবাদিকের প্রশ্ন করার স্বাধীনতা, এখতিয়ার ও সীমারেখার বিষয়টিও সামনে এসেছে। অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টার দায়িত্ব নেয়ার এক মাস পরে গত বছরের ১১ সেপ্টেম্বর জাতির উদ্দেশে দেয়া ভাষণে ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেছিলেন, ‘সংবাদমাধ্যম ও মত প্রকাশের পূর্ণ স্বাধীনতা ইতিমধ্যে নিশ্চিত করা হয়েছে। আমরা সবাইকে বলে দিয়েছি আপনারা মন খুলে আমাদের সমালোচনা করুন। আমরা সবার মতামতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। মিডিয়া যাতে কোনোরকমের বাধাবিপত্তি ছাড়া নির্বিঘ্নে তাদের কাজ করতে পারে, সেজন্য একটি মিডিয়া কমিশন করার ইচ্ছা সরকারের সক্রিয় বিবেচনাধীন আছে।’

৫ আগস্টের পর থেকে রাজনৈতিকভাবে নারীদের দূরে ঠেলে দেয়া হচ্ছে
৫ আগস্টের পর থেকে রাজনৈতিকভাবে নারীদের দূরে ঠেলে দেয়া হচ্ছে

দেশ ও রাজনীতি

৫ আগস্টের পর থেকে রাজনৈতিকভাবে নারীদের দূরে ঠেলে দেয়া হচ্ছে

বৈষম্যবিরোধী আন্দোলন অভ্যুত্থানের আগে ছিল কোটাবিরোধী আন্দোলন। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের আমরা সব নারী শিক্ষার্থী মিছিল নিয়ে আসতাম। প্রথম দিকে এলেও, ছেলেদের হলে যেহেতু ছাত্রলীগের প্রেসার থাকত, পরে আস্তে আস্তে তাদের সংখ্যা কমে যায়। মেয়েদের হলে যেহেতু প্রেসারটা সেভাবে ছিল না, দেখা যেত মেয়েরা বড় মিছিল নিয়ে আসতে পারত। এখানে বদরুন্নেছা কলেজ, পাশে ইডেন কলেজ আছে, ঢাকা নার্সিং কলেজ আছে, সব জায়গা থেকেই মেয়েরা বিরাট মিছিল নিয়ে আসত। এই যে মেয়েদের স্বতঃস্ফূর্ত বড় একটা অংশগ্রহণ, এটা আন্দোলনে ব্যাপক ভূমিকা রেখেছে। আমরা ভেবেছিলাম মেয়েদের বিশাল অংশগ্রহণ থাকলে ছাত্রলীগ মারার সাহস পাবে না।

টিউলিপের পদত্যাগ: ব্রিটিশদের কাছে তুচ্ছ হলেও বাংলাদেশিদের কাছে মুখ্য কেন?
টিউলিপের পদত্যাগ: ব্রিটিশদের কাছে তুচ্ছ হলেও বাংলাদেশিদের কাছে মুখ্য কেন?

কূটনীতি

টিউলিপের পদত্যাগ: ব্রিটিশদের কাছে তুচ্ছ হলেও বাংলাদেশিদের কাছে মুখ্য কেন?

বাংলাদেশের অবকাঠামো প্রকল্প থেকে ৩ দশমিক ৯ বিলিয়ন পাউন্ড আত্মসাতের অভিযোগের তদন্তে যুক্তরাজ্যের ক্ষমতাসীন লেবার পার্টির মিনিস্টার টিউলিপ সিদ্দিকের নাম এসেছে। তার পরিবার এই অর্থ আত্মসাৎ করেছে বলে অভিযোগ করা হয়েছে। আর তাই ব্রিটেনের ইকোনমিক সেক্রেটারি টু দি ট্রেজারি অ্যান্ড সিটি মিনিস্টার টিউলিপ সিদ্দিক পদত্যাগ করেছেন। বাংলাদেশে দুর্নীতির তদন্তে তার নাম আসার পর থেকেই তার ওপর পদত্যাগের চাপ বাড়ছিল। সম্প্রতি বাংলাদেশে দুর্নীতির একটি মামলায় তার মা, ভাই বোন ও খালার পাশাপাশি তাকেও অভিযুক্ত করা হয়েছে। তবে টিউলিপ সিদ্দিক বরাবরই এসব অভিযোগ অস্বীকার করেছেন।

বাংলাদেশ শুরু থেকেই স্বৈরশাসনের কবলে
বাংলাদেশ শুরু থেকেই স্বৈরশাসনের কবলে

সাক্ষাৎকার

বাংলাদেশ শুরু থেকেই স্বৈরশাসনের কবলে

১৯৫৪ সালের নির্বাচনের পর মুসলিম লীগের যে অবস্থা হয়েছে এর সাথে একটা মিল আছে। অনেক বড় মিল আছে। মিলটা এখানে যে, এই দুটো রাজনৈতিক দলেরই ভবিষ্যৎ শেষ হয়েছে। মুসলিম লীগ যেভাবে শেষ হয়ে গিয়েছিল, আওয়ামী লীগও সেভাবে শেষ হয়ে যাবে।

জড়িতদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে বিশেষ প্রসিকিউশন গঠন করুন
জড়িতদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে বিশেষ প্রসিকিউশন গঠন করুন

সম্পাদকীয় মতামত

জড়িতদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে বিশেষ প্রসিকিউশন গঠন করুন

জড়িতদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে বিশেষ প্রসিকিউশন গঠন করুন

ট্রেন্ডিং ভিউজ