Views Bangladesh Logo

ডোনাল্ড ট্রাম্প

যে কারণে ভূ-রাজনীতির নয়া কেন্দ্র হয়ে উঠেছে ইরানের চাবাহার বন্দর
যে কারণে ভূ-রাজনীতির নয়া কেন্দ্র হয়ে উঠেছে ইরানের চাবাহার বন্দর

কূটনীতি

যে কারণে ভূ-রাজনীতির নয়া কেন্দ্র হয়ে উঠেছে ইরানের চাবাহার বন্দর

রাশিয়াকে জব্দ করতে ভারতীয় পণ্যে ৫০ শতাংশ শুল্ক চাপিয়েছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। ভারত যাতে রাশিয়া থেকে তেল কেনা বন্ধ করে, সেটাই যুক্তরাষ্ট্রের চাওয়া। কারণ ভারত রাশিয়া থেকে অপরিশোধিত তেল কিনে সেই তেল পরিশোধন করে রপ্তানি করে। যুক্তরাষ্ট্র মনে করে ভারতের কাছে তেল বিক্রি করেই রাশিয়া ইউক্রেন যুদ্ধ চালিয়ে যেতে সক্ষম হচ্ছে। এবার ইরানকে কোণঠাসা করতে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র নতুন কৌশল নিয়ে আগাচ্ছে। ইরানের চাবাহার বন্দর যারাই ব্যবহার করবে তাদের ওপর জরিমানা বা নিষেধাজ্ঞা আরোপ করতে চায় যুক্তরাষ্ট্র। বাণিজ্যিক ও কৌশলগত কারণে ভারতের কাছে ইরানের চাবাহার সমুদ্রবন্দর খুবই গুরুত্বপূর্ণ। বর্তমানে ১০ বছরের চুক্তিতে ইরানের সঙ্গে যৌথভাবে চাবাহার বন্দর পরিচালনা করছে ভারত।

ট্রাম্পের হুমকি কেন নিষ্ক্রিয় হয়ে যাচ্ছে?
ট্রাম্পের হুমকি কেন নিষ্ক্রিয় হয়ে যাচ্ছে?

কূটনীতি

ট্রাম্পের হুমকি কেন নিষ্ক্রিয় হয়ে যাচ্ছে?

মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের আর্থিক ব্যবস্থার প্রধান দুর্বলতা হলো যখন শেয়ারবাজারে বড় ধস নামে তখন উচ্চ পরিমাণে ঋণ নেওয়া ও প্রায় নিয়ন্ত্রণহীন হেজ ফান্ডগুলো টিকতে না পেরে হঠাৎ করে নগদ অর্থ জোগাড়ের জন্য সরকারি বন্ডসহ নানা সম্পদ বিক্রি করে দেয়।

ট্রাম্প কি নিজের পায়ে নিজে কুড়াল মারছে?
ট্রাম্প কি নিজের পায়ে নিজে কুড়াল মারছে?

রাজনীতি ও জনপ্রশাসন

ট্রাম্প কি নিজের পায়ে নিজে কুড়াল মারছে?

শি জিনপিং, নরেন্দ্র মোদি এবং ভ্লাদিমির পুতিন- তিনজনই তাদের নিজ নিজ ভূরাজনৈতিক পরিসরে সবচেয়ে প্রভাবশালী রাষ্ট্র নেতাদের একজন। যখন এই তিন নেতা একই টেবিলে বসে বৈঠক করেন, তখন শুধু আঞ্চলিক নয়, বৈশ্বিক কূটনীতিতেও তার প্রতিফলন ঘটে।

রোহিঙ্গা সংকটের জটিলতা কাটাতে আন্তর্জাতিক পর্যায়ে চাপ বাড়াতে হবে
রোহিঙ্গা সংকটের জটিলতা কাটাতে আন্তর্জাতিক পর্যায়ে চাপ বাড়াতে হবে

সম্পাদকীয় মতামত

রোহিঙ্গা সংকটের জটিলতা কাটাতে আন্তর্জাতিক পর্যায়ে চাপ বাড়াতে হবে

মিয়ানমার থেকে আগত রোহিঙ্গা শরণার্থীরা যে বাংলাদেশে বড় ধরনের সংকটের জন্ম দেবে তা কয়েক বছর ধরেই আশঙ্কা করা যাচ্ছিল। দিন দিন সেই আশঙ্কা সত্য হচ্ছে। কয়েকবার চেষ্টা করেও রোহিঙ্গাদের নিজ দেশে ফেরত পাঠানো যায়নি।

পুতিনের দৃষ্টিতে ইউক্রেন যুদ্ধের ফলাফল
পুতিনের দৃষ্টিতে ইউক্রেন যুদ্ধের ফলাফল

কূটনীতি

পুতিনের দৃষ্টিতে ইউক্রেন যুদ্ধের ফলাফল

পুতিন বলেন, এর মাধ্যমেই কেবল ‘এই সংকটের মূল কারণ’ দূর হবে। এটা ১৯৯১ সালে সোভিয়েত ইউনিয়নের পতনের পর ও পূর্ব ইউরোপে মস্কোর প্রভাব কমে যাওয়ার সঙ্গে সম্পর্কিত। পুতিন সরাসরি যুদ্ধের উল্লেখ করেননি।

বিশ্বব্যাপী মার্কিনিদের প্রতিশোধমূলক শুল্কারোপে বাংলাদেশের অবস্থান কেমন হলো!
বিশ্বব্যাপী মার্কিনিদের প্রতিশোধমূলক শুল্কারোপে বাংলাদেশের অবস্থান কেমন হলো!

দেশ ও রাজনীতি

বিশ্বব্যাপী মার্কিনিদের প্রতিশোধমূলক শুল্কারোপে বাংলাদেশের অবস্থান কেমন হলো!

অনেক দৌড়ঝাঁপের পর তৃতীয় দফার আলোচনায় মার্কিন বাজারে বাংলাদেশি পণ্য বিক্রির ওপর আরোপিত শুল্কের হার ৩৫ শতাংশ থেকে কমিয়ে ২০ শতাংশ করতে সম্মত হয়েছে যুক্তরাষ্ট্র। গত ২ এপ্রিল যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ৫৭টি দেশের ওপর ‘প্রতিশোধমূলক’ শুল্ক আরোপ করেছিলেন; জুলাই মাসের মধ্যে দেশের সংখ্যা বেড়ে হয় ৯০টিরও অধিক। ট্রাম্পের শুল্ক বাড়ানোর এই নীতি গ্রহণের পূর্বে বাংলাদেশি পণ্যের ওপর গড়ে ১৫ দশমিক ৫ শতাংশ শুল্ক ছিল; নতুন নীতিতে বৃদ্ধি করা হয়েছিল আরও ৩৫ শতাংশ, দুটি মিলে হয়েছিল ৫০ শতাংশ। যুক্তরাষ্ট্রের বর্ধিত শুল্ক ঘোষণার পর বিশ্ব অর্থনীতিতে টালমাটাল পরিস্থিতির সৃষ্টি হলে তা তিন মাসের জন্য স্থগিত করেন ডোনাল্ড ট্রাম্প এবং আলোচনার মাধ্যমে সংশ্লিষ্ট দেশগুলোকে শুল্ক হার যুক্তিযুক্ত করার সুযোগ প্রদান করেন। যুক্তরাষ্ট্রের প্রদত্ত সুযোগ কাজে লাগিয়ে তৃতীয় দফার আলোচনায় ১৫ শতাংশ শুল্ক কমানো সম্ভব হয়েছে; এখন যুক্তরাষ্ট্রে বাংলাদেশের পণ্য রপ্তানি করতে হলে পুরোনো ১৫ দশমিক ৫ শতাংশ এবং নতুন ২০ শতাংশ মিলিয়ে মোট ৩৫ দশমিক ৫ শতাংশ শুল্ক আমেরিকাকে দিতে হবে।

কূটনীতির গোলক ধাঁধায় বাংলাদেশ!
কূটনীতির গোলক ধাঁধায় বাংলাদেশ!

কূটনীতি

কূটনীতির গোলক ধাঁধায় বাংলাদেশ!

কূটনীতির গোলক ধাঁধায় ঘুরপাক খাচ্ছে বাংলাদেশ। শুধু বাংলাদেশের কথা বলি কেন, বিশ্ব রাজনীতিই এখন গোলক ধাঁধার মধ্যে। ডোনাল্ড ট্রাম্প মার্কিন প্রেসিডেন্ট নির্বাচিত হওয়ার পর থেকে বিভিন্ন দেশের পণ্য যুক্তরাষ্ট্রের বাজারে প্রবেশের ক্ষেত্রে যে বাড়তি শুল্ক আরোপের আত্মঘাতী সিদ্ধান্ত চাপিয়ে দিচ্ছেন, সেটা যুক্তরাষ্ট্রকেই বিশ্ব রাজনীতিতে একঘরে করে ফেলার বড় ক্ষেত্র তৈরি করেছে। আর সে ক্ষেত্রের ভেতরেই বিশ্ব কূটনীতি জটিল থেকে জটিলতর হচ্ছে। অবশ্যই বাংলাদেশ তার বাইরে নয়।

মার্কিন শুল্ক যুদ্ধে বাংলাদেশের জয়-পরাজয়
মার্কিন শুল্ক যুদ্ধে বাংলাদেশের জয়-পরাজয়

অর্থনীতি

মার্কিন শুল্ক যুদ্ধে বাংলাদেশের জয়-পরাজয়

তিন দফা আলোচনা শেষে বাংলাদেশ মার্কিন বাজারে তার পণ্যের ওপর আরোপিত বাড়তি শুল্কের হার ৩৫ শতাংশ থেকে কমিয়ে ২০ শতাংশ করতে পেরেছে। এটা দেশের অর্থনীতির জন্য যেমন ইতিবাচক, তেমনি অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের জন্য কূটনৈতিক সাফল্যও বটে। কারণ গত ২ এপ্রিল মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল ট্রাম্প যখন প্রথমবার বিভিন্ন দেশের ওপর বাড়তি শুল্কের পরিমাণ ঘোষণা করলেন, তখন বাংলাদেশের পণ্য থেকে ৩৭ শতাংশ বাড়তি শুল্ক নেয়ার কথা বলেছিলেন। পরে সেই শুল্ক স্থগিত হয়ে যায়। ড. ইউনূসকে চিঠি দিয়ে ট্রাম্প জানান, ৩৭ নয়, ২ শতাংশ কমিয়ে বাংলাদেশের ওপর শুল্কের পরিমাণ করা হচ্ছে ৩৫ শতাংশ।

যুক্তরাষ্ট্রের শুল্কনীতি বাংলাদেশের অর্থনীতিতে যে প্রভাব ফেলবে
যুক্তরাষ্ট্রের শুল্কনীতি বাংলাদেশের অর্থনীতিতে যে প্রভাব ফেলবে

অর্থনীতি

যুক্তরাষ্ট্রের শুল্কনীতি বাংলাদেশের অর্থনীতিতে যে প্রভাব ফেলবে

২০২৫ সালের ২ এপ্রিল মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ১০৮টি দেশের ওপর ১১ শতাংশ থেকে ৪৯ শতাংশ পর্যন্ত পারস্পরিক শুল্ক (Reciprocal Tariff) আরোপের ঘোষণা দেন। এটি বিশ্বের সব দেশের জন্যই এক ধরনের ধাক্কা হিসেবে এসেছে তা দেশটির বাণিজ্য ঘাটতির পরিমাণ যতই হোক না কেন কিংবা সেই দেশের অর্থনীতির আকার যত বড় বা ছোট হোক না কেন। এখনো পর্যন্ত পাওয়া তথ্যানুসারে, ২০২৪ সালে যুক্তরাষ্ট্রের বাণিজ্য ঘাটতির পরিমাণ ছিল ৯১৮ দশমিক ৪ বিলিয়ন মার্কিন ডলার এবং বহির্বিশ্বের সঙ্গে যুক্তরাষ্ট্রের মোট রপ্তানি ছিল ৩ দশমিক ১২ ট্রিলিয়ন মার্কিন ডলার এবং আমদানি ছিল ৪ দশমিক ১১ ট্রিলিয়ন মার্কিন ডলার। যুক্তরাষ্ট্র সবসময়ই সেবা খাতে কর্তৃত্ব বজায় রেখেছে। প্রমাণস্বরূপ ২০২৪ সালে সেবা রপ্তানি ছিল ১ দশমিক ১৫ ট্রিলিয়ন ডলার এবং আমদানি ছিল শূন্য দশমিক ৮৪১ ট্রিলিয়ন ডলার। তবে যুক্তরাষ্ট্র কোথাও সেবা খাতকে উল্লেখ করেনি অথচ বিশ্বব্যাপী সেবা রপ্তানি দ্রুত বাড়ছে এবং ভবিষ্যতের বাণিজ্যে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করবে।

বাংলাদেশ উন্নয়নশীল দেশের তালিকায় উত্তীর্ণ হওয়ার যোগ্যতা অর্জন কতটা বাস্তবসম্মত?
বাংলাদেশ উন্নয়নশীল দেশের তালিকায় উত্তীর্ণ হওয়ার যোগ্যতা অর্জন কতটা বাস্তবসম্মত?

রাজনীতি ও জনপ্রশাসন

বাংলাদেশ উন্নয়নশীল দেশের তালিকায় উত্তীর্ণ হওয়ার যোগ্যতা অর্জন কতটা বাস্তবসম্মত?

উন্নয়নশীল দেশের চূড়ান্ত তালিকায় উত্তীর্ণ হওয়ার জন্য যে তিনটি আবশ্যিক শর্ত পরিপালন করতে হয় বাংলাদেশ তার সবগুলোই বেশ ভালোভাবে পূরণ করেছে। এরপর কয়েক বছর পর্যবেক্ষণে ছিল বাংলাদেশ।

...

ট্রেন্ডিং ভিউজ