Views Bangladesh Logo

অপরাধী

সন্ত্রাসীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণে সরকারের ভূমিকা হতাশাজনক
সন্ত্রাসীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণে সরকারের ভূমিকা হতাশাজনক

সম্পাদকীয়

সন্ত্রাসীদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা গ্রহণে সরকারের ভূমিকা হতাশাজনক

কি ভয়ংকর দৃশ্য! প্রকাশ্য রাস্তায় একদল তরুণ একজন মানুষকে কুপিয়ে, গলা কেটে খুন করছে! সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ছড়িয়ে পড়া ভিডিওতে দেখা গেল অনেকটা উৎসবের আমেজে খুন করা হচ্ছে একজন মানুষকে। যদি খুনিদের মুখে রাগের চিহ্ন থাকত, তবু বলা যেত, এটা কোনো ক্ষোভের বহিঃপ্রকাশ; কিন্তু এই হাসিমুখ ভয়ংকর খুনিদের আমরা কী বলব? আর একটি ভিডিওতে দেখা গেল একজন সাংবাদিককে পুলিশের সামনেই একদল তরুণ এলোপাতাড়ি মারধর করছে। পাথর দিয়ে থেঁতেলে দিচ্ছে শরীর। প্রকাশ্য রাস্তায় এমন নৃশংস খুন, মারধরের দৃশ্য যে কোনো সংবেদনশীল মানুষেকে বাকরুদ্ধ, হতভম্ব করে দেয়। যাকে খুন করা হয়েছে এবং যাকে মারধর করে গুরুতর আহত করা হয়েছে, তারা দুজনেই স্থানীয় সাংবাদিক। বাংলাদেশে সাংবাদিক নির্যাতনের ঘটনা এই প্রথম নয়; কিন্তু প্রকাশ্য রাস্তায় শত শত মানুষের সামনে সাংবাদিক খুনের ভয়ংকর দৃশ্য এবারই প্রথম দেখা গেল।

নির্বাচনের আগেই লুট হওয়া সব অস্ত্র উদ্ধার করুন
নির্বাচনের আগেই লুট হওয়া সব অস্ত্র উদ্ধার করুন

সম্পাদকীয় মতামত

নির্বাচনের আগেই লুট হওয়া সব অস্ত্র উদ্ধার করুন

জুলাই গণঅভ্যুত্থানের সময় রাজধানী ঢাকা, বন্দরনগরী চট্টগ্রামসহ দেশের বিভিন্ন থানা-ফাঁড়িতে উচ্ছৃঙ্খল জনতা ও সহিংসকারীদের আক্রমণের ফলে পুলিশের যেসব অস্ত্র, গোলাবারুদ লুট হয়, তার সব এখনো উদ্ধার করা যায়নি। অনেক অস্ত্র রয়ে গেছে হামলাকারীদের হাতে। গত এক বছর ধরেই এ নিয়ে অভিযোগ উঠেছে, এসব অস্ত্র ব্যবহার করে খুনাখুনি, চাঁদাবাজি, ডাকাতি, ছিনতাইসহ নানা অপরাধ করছে দুর্বৃত্তরা। এ নিয়ে অপরাধ বিশ্লেষকরা এরই মধ্যে সতর্ক করেছেন, দেশে অপরাধ বৃদ্ধির বড় কারণ অবৈধ এসব অস্ত্রের ব্যবহার। বিশেষ করে রাজনৈতিক আধিপত্য বিস্তার ও মাদক কারবারে অবৈধ অস্ত্র বেশি ব্যবহৃত হচ্ছে। সম্প্রতি চট্টগ্রাম শহরে এসব অবৈধ অস্ত্রের ব্যবহার বেড়েছে বলে জানিয়েছে আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনী।

গণ-অভ্যুত্থানের এক বছর পরও আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণহীন কেন?
গণ-অভ্যুত্থানের এক বছর পরও আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণহীন কেন?

সম্পাদকীয় মতামত

গণ-অভ্যুত্থানের এক বছর পরও আইনশৃঙ্খলা পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণহীন কেন?

বাংলাদেশে এখন গণ-অভ্যুত্থানের স্মৃতি-উদযাপন পর্ব চলছে। নানা অনুষ্ঠানের মধ্য দিয়ে গৌরবের সঙ্গে স্মরণ করা হচ্ছে গত বছরের অভূতপূর্ব অগ্নিঝরা সময়ের; কিন্তু দুঃখের সঙ্গে এ-কথাও বলতে হয়, যতটা উজ্জ্বলতার সঙ্গে এই গণ-অভ্যুত্থানকে স্মরণ করা দরকার ছিল ততটা বোধহয় ঠিক হচ্ছে না। এর কারণ মানুষের মনে এক ধরনের নিরাপত্তাহীনতা। এই নিরাপত্তাহীনতা কেবল দৈনন্দিন জীবনের চলাফেরা নিয়ে নয়, বরং বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ নিয়ে। একদিকে আইনশৃঙ্খলার অবনতির কারণে জনজীবনের নিরাপত্তা, অন্যদিকে অর্থনীতি ও রাজনৈতিক অস্থিরতার কারণেও ভবিষ্যতের নিরাপত্তাহীনাতায় ভুগছেন দেশের নাগরিকরা।

অর্থঋণ আদালতে মামলার স্তূপ
অর্থঋণ আদালতে মামলার স্তূপ

প্রতিবেদন

অর্থঋণ আদালতে মামলার স্তূপ

খেলাপি ঋণ আদায়ের সর্বশেষ ভরসাস্থল অর্থঋণ আদালতে দিন দিন মামলা বাড়লেও নিষ্পত্তির সংখ্যা খুবই কম। ফলে দিন যতো যাচ্ছে মামলা বাড়ছে ততোই। এ কারণে ব্যাংকের স্থিতিপত্র থেকে বাদ পড়া এসব অর্থ আদায়ে গতিও ফিরছে না। অন্যদিকে আইনি বাধ্যবাধকতায় পার পেয়ে যাচ্ছেন খেলাপিরা।

বিচার প্রক্রিয়া ত্বরান্বিত করুন
বিচার প্রক্রিয়া ত্বরান্বিত করুন

সম্পাদকীয় মতামত

বিচার প্রক্রিয়া ত্বরান্বিত করুন

দেশে এখন দুর্নীতির মহোৎসব চলছে। পত্রিকা খুললেই অবৈধ সম্পদ অর্জন, সম্পদের তথ্য ফাঁকি, উৎকোচ গ্রহণ, অর্থ আত্মসাৎ ও পাচার, সরকারি ক্রয়ে দুর্নীতিসহ নানা অপরাধের খবর। এসব অভিযোগ দায়ের করছে দুর্নীতি দমন কমিশন (দুদক)। অভিযোগকারীদের বিরুদ্ধে মামলাও হচ্ছে; কিন্তু অবকাঠামোগত দুর্বলতার সুযোগে মামলা প্রক্রিয়া এগোচ্ছে না। বিচার কার্যক্রম থমছে থাকছে। ফলে জমছে মামলার পাহাড়।

ট্রেন্ডিং ভিউজ