Views Bangladesh Logo
author image

রায়হান আহমেদ তপাদার

  • থেকে

গবেষক এবং কলামিস্ট 

বিমান বিধ্বস্তের ঘটনায় দায় কে নেবে
বিমান বিধ্বস্তের ঘটনায় দায় কে নেবে

বিমান বিধ্বস্তের ঘটনায় দায় কে নেবে

বাংলাদেশের চব্বিশের রক্তাক্ত জুলাইয়ে নিহত শিশুদের চেহারা আমরা ভুলতে পারি না। সেই জুলাইয়ের স্মরণ চলাকালে আরেক জুলাইয়ে এসে আবারও আমাদের শিশুরা লাশ হলো। আগের জুলাইয়ে ঘাতকের গুলিতে আর এবার বিমানবাহিনীর এক প্রশিক্ষণ বিমান বিধ্বস্তের ঘটনায়। উত্তরার মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজে বিমানটি আছড়ে পড়ার কিছুক্ষণের মধ্যে যেভাবে আগুনে পুড়ে যাওয়া বাচ্চাদের ছবি সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে মুহূর্তের মধ্যে ছড়িয়ে পড়ল, তা দেখে যে কোনো সুস্থ-স্বাভাবিক মানুষের চিন্তা অবশ হয়ে যাওয়ারই কথা। আর যারা সন্তানের মা-বাবা, তাদের মানসিক বিপর্যস্ততার কথা তো বাদই দিলাম। এরপর তো একের পর এক পুড়ে যাওয়া শিশুর ছবি-ভিডিওতে শিশুর খোঁজ পেতে মা-বাবাদের আহাজারি, হাসপাতালে আহত শিশু নিয়ে দৌড়াদৌড়ি, অ্যাম্বুলেন্সের সাইরেন- যেন পৃথিবীর কোনো ভাষায় প্রকাশ করা যায় না, এমন বেদনাদায়ক দৃশ্য একের পর এক হাজির হতে থাকে আমাদের সামনে।

শহীদ আবু সাঈদ: ব্যর্থ নও তুমি, ব্যর্থ নয় তোমার আত্মার চিৎকার
শহীদ আবু সাঈদ: ব্যর্থ নও তুমি, ব্যর্থ নয় তোমার আত্মার চিৎকার

শহীদ আবু সাঈদ: ব্যর্থ নও তুমি, ব্যর্থ নয় তোমার আত্মার চিৎকার

আবু সাঈদ ২০০১ সালে রংপুর জেলার পীরগঞ্জ উপজেলার বাবনপুর গ্রামে জন্মগ্রহণ করেন। তার পিতা মকবুল হোসেন, মাতা মনোয়ারা বেগম। আবু সাঈদের ৬ ভাই ও ৩ বোন। ৯ ভাইবোনের মধ্যে আবু সাঈদ সবার ছোট। আবু সাঈদ স্থানীয় জাফরপাড়া সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয় থেকে পঞ্চম শ্রেণিতে ট্যালেন্টপুলে বৃত্তি পেয়ে উত্তীর্ণ হন। এরপর স্থানীয় খালাশপীর দ্বিমুখী উচ্চ বিদ্যালয় থেকে গোল্ডেন জিপিএ-৫ পেয়ে এসএসসি পাস করেন। ২০১৮ সালে রংপুর সরকারি কলেজ থেকে জিপিএ-৫ পেয়ে ইন্টারমিডিয়েট পাস করেন। পরে তিনি ২০২০ সালে বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ে ইংরেজি বিভাগে ভর্তি হন। তিনি রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের ইংরেজি বিভাগের ১২তম ২০২৪ ব্যাচের শিক্ষার্থী ছিলেন। টগবগে তরুণ মেধাবী শিক্ষার্থী আবু সাঈদ। তাকে ঘিরে তার এলাকার মানুষ স্বপ্ন দেখতেন। সেই সাঈদের মরদেহ নিয়ে যাওয়া অসহ্য কষ্টের।

জুলাই সনদ যেন রাজনৈতিক বিভাজন তৈরি না করে
জুলাই সনদ যেন রাজনৈতিক বিভাজন তৈরি না করে

জুলাই সনদ যেন রাজনৈতিক বিভাজন তৈরি না করে

গণ-অভ্যুত্থান নিজেই একটি বড় প্রাপ্তি। যে অভ্যুত্থানের ফলে আওয়ামী লীগের মতো একটি নিকৃষ্ট ফ্যাসিস্ট শাসকগোষ্ঠীর পতন হলো, তার চেয়ে বড় প্রাপ্তি এ দেশের জনগণের জীবনে খুব কমই আছে।

ইরান-ইসরায়েল সংঘাতের অন্তরালে গাজার বাস্তবতা
ইরান-ইসরায়েল সংঘাতের অন্তরালে গাজার বাস্তবতা

ইরান-ইসরায়েল সংঘাতের অন্তরালে গাজার বাস্তবতা

নির্যাতন, মানবাধিকার লঙ্ঘন, গণহত্যা, ক্ষুধা, বাস্তুচ্যুত- এমন মর্মান্তিক বিশেষণগুলো যেন এখন শুধু গাজার জন্যই বরাদ্দ। গত বিশ মাস ধরে নারী-শিশু নির্বিশেষে উপত্যকাটির মানুষের ওপর চলছে বর্বর হত্যাযজ্ঞ। গাজায় যে নারকীয় হত্যাকাণ্ড চলছে তা একজন স্বাভাবিক মানুষের পক্ষে হজম করা বেশ কঠিন। এমন হৃদয়বিদারক চিত্র একটি-দুটি নয়। হাজার হাজার। যা করে চলেছে যুক্তরাষ্ট্রের মদদপুষ্ট ইসরায়েল। লাখ লাখ মানুষ সেখানে এক অনিশ্চয়তার মধ্যে আছে। যাদের খাদ্য নেই, থাকার জায়গা নেই। আত্মীয়স্বজনের খোঁজ নেই। এক অমানবিক ও মর্মান্তিক জীবন পার করছেন গাজাবাসী। তারা যেন এক দুঃস্বপ্নের মধ্যে রয়েছেন। এ পর্যন্ত কত মানুষ নিহত হয়েছেন তার সঠিক কোনো হিসাব নেই। প্রতিনিয়তই মৃত মানুষের মিছিল ভারী হচ্ছে।

পারমাণবিক অস্ত্রের বিস্তার ও আণবিক শক্তি সংস্থা
পারমাণবিক অস্ত্রের বিস্তার ও আণবিক শক্তি সংস্থা

পারমাণবিক অস্ত্রের বিস্তার ও আণবিক শক্তি সংস্থা

প্রায় সাত দশকের পুরোনো আন্তর্জাতিক আণবিক শক্তি সংস্থা (আইএইএ) বিশ্বে পারমাণবিক শক্তির শান্তিপূর্ণ ব্যবহার নিশ্চিত করতে কাজ করে থাকে। একই সঙ্গে সংস্থাটির কাজের মধ্যে রয়েছে পারমাণবিক অস্ত্রের বিস্তার রোধ করা।

জুলাই গণঅভ্যুত্থানের প্রত্যাশা কতটা পূরণ হলো
জুলাই গণঅভ্যুত্থানের প্রত্যাশা কতটা পূরণ হলো

জুলাই গণঅভ্যুত্থানের প্রত্যাশা কতটা পূরণ হলো

জুলাই গণঅভ্যুত্থানে সংঘটিত নির্বিচার হত্যাকাণ্ড ও বিগত সময়ের কর্তৃত্ববাদী রাষ্ট্রীয় ব্যবস্থার বিচার প্রক্রিয়া চলমান। এই চলমান প্রক্রিয়ার সঙ্গে সরকারের সংস্কার নিয়ে একটি অগ্রাধিকার ভিত্তিতে কর্মপরিকল্পনা সাজানো প্রয়োজন।

...