Views Bangladesh Logo

জিয়াউর রহমান

ব্যর্থতার দায় নিয়ে দেশের রাজনৈতিক নেতারা কেন স্বেচ্ছায় ক্ষমতা ত্যাগ করে না?
ব্যর্থতার দায় নিয়ে দেশের রাজনৈতিক নেতারা কেন স্বেচ্ছায় ক্ষমতা ত্যাগ করে না?

দেশ ও রাজনীতি

ব্যর্থতার দায় নিয়ে দেশের রাজনৈতিক নেতারা কেন স্বেচ্ছায় ক্ষমতা ত্যাগ করে না?

বাংলাদেশের রাজনীতিতে এখন এক অদ্ভুত রীতি গড়ে উঠেছে- দেশের যে কোনো ব্যর্থতা, দুর্নীতি বা অন্যায়ের দায় যেন সবসময় এক দলের ঘাড়েই পড়ে। যেন এ দেশের অন্য কারও কোনো পাপ নেই, কোনো অপরাধ নেই, কোনো দায় নেই।

জাতিসংঘের অধিবেশনে সর্বোচ্চ ৭ জন উপস্থিত থাকতে পারেন, তাহলে বিরাট লটবহর কেন?
জাতিসংঘের অধিবেশনে সর্বোচ্চ ৭ জন উপস্থিত থাকতে পারেন, তাহলে বিরাট লটবহর কেন?

দেশ ও রাজনীতি

জাতিসংঘের অধিবেশনে সর্বোচ্চ ৭ জন উপস্থিত থাকতে পারেন, তাহলে বিরাট লটবহর কেন?

অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টা অধ্যাপক ড. মুহাম্মদ ইউনূস জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের ৮০তম অধিবেশনে যোগ দিতে যুক্তরাষ্ট্রের নিউইয়র্কে গিয়েছিলেন। উপদেষ্টা ও উপদেষ্টা পদমর্যাদার সাতজন ছাড়াও তিনটি রাজনৈতিক দলের ছয়জন নেতা- বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর, বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যানের পররাষ্ট্রবিষয়ক উপদেষ্টা হুমায়ুন কবির, জামায়াতে ইসলামীর নায়েবে আমির সৈয়দ আবদুল্লাহ মুহাম্মদ তাহের ও ড. নকিবুর রহমান, জাতীয় নাগরিক পার্টি বা এনসিপির সদস্য সচিব আখতার হোসেন ও যুগ্ম আহ্বায়ক ডা. তাসনিম জারা ড. ইউনূসের সফরসঙ্গী হয়েছেন। প্রথমে ড. নকিবুর রহমান ও তাসনিম জারা প্রতিনিধি দলে অন্তর্ভুক্ত ছিলেন না, জামায়াত এবং এনসিপির অনুরোধে তাদের পরবর্তীতে অন্তর্ভুক্ত করা হয়। বৈষম্য নিরসনের শপথ নিয়ে গঠিত অন্তর্বর্তী সরকার বিএনপি থেকে দুইজন প্রতিনিধি নিয়ে যে বৈষম্য সৃষ্টি করেছিলেন তা এভাবে দূর করা হলো; কিন্তু বৈষম্য সম্পূর্ণ দূর হলো না। সংস্কার ইস্যুতে ঐকমত্য প্রতিষ্ঠায় অন্তত ৩০টি দলের প্রতিনিধিরা অংশ নিয়েছেন; এই ৩০টি দলের মধ্য থেকে মাত্র ৩টি দলকে এই সফরে অংশীদার করায় বাকি দলগুলোর গুরুত্বের মাত্রা জনগণকে এভাবে বুঝিয়ে দেয়ার দরকার ছিল না, দরকার ছিল না ৩টি দল থেকে প্রতিনিধি নিয়ে বাকি ২৭টি দলের সঙ্গে বৈমষ্যমূলক আচরণ করার।

যারাই ক্ষমতায় যায় তারা মন থেকে গণতন্ত্র চায় না
যারাই ক্ষমতায় যায় তারা মন থেকে গণতন্ত্র চায় না

সাক্ষাৎকার

যারাই ক্ষমতায় যায় তারা মন থেকে গণতন্ত্র চায় না

লেখক-গবেষক মহিউদ্দিন আহমদ। একাধারে তিনি ইতিহাসবেত্তা ও বীর মুক্তিযোদ্ধা। স্বাধীনতাযুদ্ধ-পরবর্তী বাংলাদেশের রাজনৈতিক প্রেক্ষাপট নিয়ে এখন পর্যন্ত সবচেয়ে বেশি লিখেছেন, বিশ্লেষণ করেছেন ও গবেষণা করেছেন তাদের অন্যতম তিনি। তিনি বাংলাদেশের একমাত্র রাজনৈতিক লেখক, যিনি ১৯৭৩-এর নির্বাচন নিয়ে লিখেছেন ‘তিয়াত্তরের নির্বাচন’ নামে একটি বই। লিখেছেন ‘লাল সন্ত্রাস: সিরাজ সিকদার ও সর্বহারা রাজনীতি’, ‘প্রতিনায়ক সিরাজুল আলম খান’, ‘আওয়ামী লীগ বিএনপি কোন পথে’, ‘জাসদের উত্থান-পতন: অস্থির সময়ের রাজনীতি’ ইত্যাদি গ্রন্থ। সমসাময়িক রাজনীতি নিয়ে এখনো লিখে চলেছেন।

খালেদা জিয়া ও শেখ হাসিনা এরশাদবিরোধী আন্দোলনে পরিণত হয়েছেন
খালেদা জিয়া ও শেখ হাসিনা এরশাদবিরোধী আন্দোলনে পরিণত হয়েছেন

সাক্ষাৎকার

খালেদা জিয়া ও শেখ হাসিনা এরশাদবিরোধী আন্দোলনে পরিণত হয়েছেন

লেখক-গবেষক মহিউদ্দিন আহমদ। একাধারে তিনি ইতিহাসবেত্তা ও বীর মুক্তিযোদ্ধা। মুক্তিযুদ্ধ-পরবর্তী বাংলাদেশের রাজনৈতিক প্রেক্ষাপট নিয়ে এখন পর্যন্ত সবচেয়ে বেশি লিখেছেন, বিশ্লেষণ ও গবেষণা করেছেন- তাদের মধ্যে অন্যতম তিনি। তিনি বাংলাদেশের একমাত্র রাজনৈতিক লেখক, যিনি ১৯৭৩-এর নির্বাচন নিয়ে লিখেছেন ‘তিয়াত্তরের নির্বাচন’ নামে একটি বই। লিখেছেন ‘লাল সন্ত্রাস: সিরাজ সিকদার ও সর্বহারা রাজনীতি’, ‘প্রতিনায়ক সিরাজুল আলম খান’, ‘আওয়ামী লীগ বিএনপি কোন পথে’, ‘জাসদের উত্থান-পতন: অস্থির সময়ের রাজনীতি’ ইত্যাদি গ্রন্থ। সমসাময়িক রাজনীতি নিয়ে এখনো লিখে চলেছেন।

প্রতিহিংসার রাজনীতি বন্ধ করুন
প্রতিহিংসার রাজনীতি বন্ধ করুন

সম্পাদকীয় মতামত

প্রতিহিংসার রাজনীতি বন্ধ করুন

পলিটিক্স গ্রন্থে রাজনীতির সংজ্ঞা দিতে গিয়ে অ্যারিস্টটল বলেছেন, রাজনীতি হচ্ছে কোনো মহৎ উদ্দেশ্য সাধনের জন্য বিভিন্ন পক্ষের সন্ত্রাসবিহীন আলাপ-আলোচনার মাধ্যমে সমস্যার সমাধান। বহু দ্বন্দ্ব-বিরোধ, রক্তপাত, সংঘর্ষের মধ্য দিয়ে মানুষের এই সভ্যতা একটি সুষ্ঠু-সুন্দর গণতান্ত্রিক ব্যবস্থা গড়ে তুলেছে। অনেক তর্ক-বিতর্কের মধ্য দিয়েই প্রাচীন গ্রিক গণতান্ত্রিক ব্যবস্থা থেকে আধুনিক ইউরোপীয় গণতান্ত্রিক ব্যবস্থার সূচনা হয়েছে। পৃথিবীতে এখন যতগুলো রাষ্ট্রীয় ব্যবস্থা আছে তার মধ্যে গণতান্ত্রিক ব্যবস্থাই সবচেয়ে বেশি কাম্য বলে প্রতীয়মান হয়েছে। গণতান্ত্রিক পরিবেশ না থাকলে আসলে আর কিছুই থাকে না।

ভুল স্বীকারে ক্ষমা হতে পারে না, কঠোর ব্যবস্থা গ্রহণ জরুরি
ভুল স্বীকারে ক্ষমা হতে পারে না, কঠোর ব্যবস্থা গ্রহণ জরুরি

সম্পাদকীয় মতামত

ভুল স্বীকারে ক্ষমা হতে পারে না, কঠোর ব্যবস্থা গ্রহণ জরুরি

‘কমন সেন্স’ এর সাধারণ বাংলা অর্থ হলো স্বাভাবিক বিচারবুদ্ধি। যে কোনো বোধবুদ্ধিসম্পন্ন মানুষেরই সেটা থাকা জরুরি। তা নাহলে সব কাজেই সে গোলমাল পাকিয়ে ফেলে। যারা রাষ্ট্রের গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্বে আছেন তাদের কমনসেন্স থাকা আরো বেশি জরুরি। কিন্তু অবস্থাদৃষ্টে মনে হয় আমাদের আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর কতিপয় সদস্য বোধহয় ওই সাধারণ বিচারবুদ্ধিটুকু হারিয়ে ফেলেছেন। তারা মাঝে মাঝে এমন কিছু ‘কাণ্ড’ করেন যা শুনলে হতভম্ব হয়ে যেতে হয়। যেমন গতকালের একটি সংবাদ আমাদের বিমূঢ় করে দিল।

ট্রেন্ডিং ভিউজ