টিআইবি
‘দখল-চাঁদাবাজি’ নিয়ে টিআইবির বিবৃতি আমলে নিন
গণঅভ্যুত্থানের পর দেশের কয়েকটি রাজনৈতিক দলের নেতাকর্মীদের একাংশ ও কিছু কিছু উদীয়মান তরুণ নেতা মনে করছেন সব ক্ষমতা তাদের হাতে চলে গেছে, তাই তারা দখল-চাঁদাবাজি শুরু করেছেন বিপুল উৎসবে। তাদের আচরণ, কার্যকলাপ দেখে মনে হয় দখল-চাঁদাবাজিই বুঝি আসল রাজনীতি।
এক বছরে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার আদৌ ‘সরকার’ হয়ে উঠতে পেরেছে কি?
জুলাই অভ্যুত্থানের বর্ষপূর্তির ঠিক দুদিন আগে গত ৩ আগস্ট বিকেলে রাজধানীর কেন্দ্রীয় শহীদ মিনারে ‘সেকেন্ড রিপাবলিক’ বা নতুন বাংলাদেশের ইশতেহার ঘোষণার জন্য আয়োজিত সমাবেশে জাতীয় নাগরিক পার্টি-এনসিপির একাধিক নেতার বক্তব্যে গত এক বছরে নানা ক্ষেত্রে অপ্রাপ্তিজনিত নিন্দা ও ক্ষোভ প্রকাশিত হয়। অথচ এনসিপিকে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান স্টেকহোল্ডার বা অংশীজন হিসেবে মনে করা হয়। সরকার নিজেও বিভিন্ন সময় বুঝিয়ে দিয়েছে যে, এই দলটির প্রতি তাদের বিশেষ পক্ষপাত বা সমর্থন রয়েছে। এর একটি কারণ হয়তো এই যে, এনসিপি গঠিত হয়েছে এমন কিছু তরুণের উদ্যোগে যারা জুলাই অভ্যুত্থানে সামনের সারিতে ছিলেন।
‘নাকচের সংস্কৃতি’ থেকে বাংলাদেশ কবে বেরিয়ে আসবে
পহেলা এপ্রিল, ২০২৫; দ্য নিউইয়র্ক টাইমস-এ ‘নতুন বাংলাদেশ গঠনের সুযোগ নিচ্ছে ইসলামি কট্টরপন্থিরা’ শিরোনামে প্রকাশিত প্রতিবেদনটিকে ‘মিসিলিডিং’ বলে মন্তব্য করেছে অন্তর্বর্তী সরকারের প্রধান উপদেষ্টার প্রেস উইং। বাংলাদেশের সাম্প্রতিক বাস্তব অবস্থা বিবেচনায় না নিয়ে শুধু বাছাই করা কিছু ঘটনা প্রতিবেদনে তুলে ধরা হয়েছে বলে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের তরফ থেকে উল্লেখ করা হয়েছে এবং তাদের মতে এতে বিশ্বে একটা বিভ্রান্তি তৈরি হচ্ছে।
গত ৫ মাসে সবুজ জ্বালানি নিয়ে কোনো দৃশ্যমান অগ্রগতি নেই: টিআইবি
গত পাঁচ মাসে সবুজ জ্বালানি নিয়ে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার কোনো দৃশ্যমান অগ্রগতি দেখাতে পারেনি বলে মন্তব্য করেছেন ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশের (টিআইবি) নির্বাহী পরিচালক ইফতেখারুজ্জামান।
বাস থেকে হাজার কোটি টাকা চাঁদা আদায়
গতকাল বুধবার (৬ মার্চ) দুর্নীতিবিরোধী সংস্থা ট্রান্সপারেন্সি ইন্টারন্যাশনাল বাংলাদেশ (টিআইবি) এক গবেষণায় জানিয়েছে, দেশের ব্যক্তিমালিকাধীন বাস ও মিনিবাস থেকে চাঁদাবাজি ও অনিয়ম করে বছরে প্রায় ১ হাজার ৬০ কোটি টাকা আদায় করা হয়। এ খবরে স্তম্ভিত হয়ে গেছে দেশের জনগণ। প্রতিটি পত্রিকাই খবরটি বড় করে ছেপেছে। এতেই এর গুরুত্ব ও ভয়াবহতা বোঝা যায়।
দেশে ফিটনেস নেই ২৪ শতাংশ বাসের: টিআইবি
এ ছাড়া, সড়কে বাণিজ্যিকভাবে চলাচলকারী প্রতিটি বাসের জন্য নিবন্ধন ও তিন ধরনের সনদ বাধ্যতামূলক থাকলেও প্রায় ৪১ দশমিক বাসকর্মী ও শ্রমিকদের মতে, সংশ্লিষ্ট কোম্পানির এক বা একাধিক বাসের নিবন্ধনসহ কোনো না কোনো সনদের ঘাটতি আছে।