Views Bangladesh Logo

Dhaka University

সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম: অসংখ্য শিরোনামে লেখা যায় যার নাম
সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম: অসংখ্য শিরোনামে লেখা যায় যার নাম

লেখালেখি

সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম: অসংখ্য শিরোনামে লেখা যায় যার নাম

সৈয়দ মনজুরুল ইসলাম অধ্যাপক ছিলেন, দীর্ঘ চার দশক পড়িয়েছেন ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ইংরেজি বিভাগে; কিন্তু, অধ্যাপকসুলভ আচরণ তার মধ্যে ছিল না, ছিলেন বন্ধুর মতো, বড় ভাইয়ের মতো, প্রয়াণের পর তরুণ কবি-সাহিত্যিকরা এ-কথা বলছেন তার সম্পর্কে।

বঙ্গভঙ্গের কুশীলব কে?
বঙ্গভঙ্গের কুশীলব কে?

রাজনীতি ও জনপ্রশাসন

বঙ্গভঙ্গের কুশীলব কে?

দেশপ্রেমে উদ্বুদ্ধ বাঙালি জাতিকে নিয়ন্ত্রণ করার কৌশল রূপে নানা পদক্ষেপ কার্জন গ্রহণ করেছিলেন। বাঙালি জাতিকে ধর্মের বিভাজনে দ্বিখণ্ডিত করার অভিপ্রায়ে ১৯০২ সালে বাংলা বিভক্তি অর্থাৎ বঙ্গভঙ্গের উদ্যোগ গ্রহণ করেন।

সুইং ভোট কোন দলের বাক্সে যাবে
সুইং ভোট কোন দলের বাক্সে যাবে

দেশ ও রাজনীতি

সুইং ভোট কোন দলের বাক্সে যাবে

বাংলাদেশ জামায়াতে ইসলামীর অঙ্গ-সংগঠন ছাত্রশিবির ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু) নির্বাচনে ভূমিধস বিজয় লাভ করেছে। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে শিবির এই প্রথম প্রকাশ্যে রাজনীতি করার সুযোগ পেল, সুযোগ পেয়েই শিবির নির্বাচনে সকল ছাত্র সংগঠনকে ধরাশায়ী করে ফেলেছে। মূল প্রতিদ্বন্দ্বী ছিল বিএনপির অঙ্গ-সংগঠন ছাত্রদল। অবশ্য ছাত্রদলকে প্রতিদ্বন্দ্বী বলা ঠিক হয়নি, তারা নিশ্চিত ছিল জিতবে, যেমন আশা করেছিল আওয়ামী লীগ ১৯৯১ সনের জাতীয় সংসদ নির্বাচনে।

বদরুদ্দীন উমর অনেক ক্ষেত্রেই ছিলেন অদ্বিতীয়: সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী
বদরুদ্দীন উমর অনেক ক্ষেত্রেই ছিলেন অদ্বিতীয়: সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী

দেশ ও রাজনীতি

বদরুদ্দীন উমর অনেক ক্ষেত্রেই ছিলেন অদ্বিতীয়: সিরাজুল ইসলাম চৌধুরী

বদরুদ্দীন উমর একজন অসাধারণ মানুষ ছিলেন, অনেক ক্ষেত্রেই তিনি ছিলেন অদ্বিতীয়। সমাজে যেসব মানবিক দুর্বলতার বিষয় থাকে, তাকেও সেসব আক্রমণ করেছিল; কিন্তু তাকে পথচ্যুত করতে পারেনি। তিনি ভীত হননি, রাষ্ট্রীয় সন্ত্রাসের মধ্যে থেকেও সন্ত্রস্ত হননি। সম্মান, পুরস্কারের মোহ তাকে স্পর্শ করেনি।

‘ডাকসু’ ও ‘জাকসু’ নির্বাচনে কী সংস্কার হলো?
‘ডাকসু’ ও ‘জাকসু’ নির্বাচনে কী সংস্কার হলো?

দেশ ও রাজনীতি

‘ডাকসু’ ও ‘জাকসু’ নির্বাচনে কী সংস্কার হলো?

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ-ডাকসু নির্বাচনের এক দিন পরে দেশের আরেক প্রাচীন উচ্চ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান জাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ-জাকসু নির্বাচনও বর্জন করে বিএনপির ছাত্র সংগঠন জাতীয়তাবাদী ছাত্রদল সমর্থিত প্যানেল। বৃহস্পতিবার বিকেল সাড়ে ৩টার দিকে ভোট শেষ হওয়ার দেড় ঘণ্টা আগে তারা ভোট বর্জনের কথা জানায়। তাদের অভিযোগ, ব্যাপক অনিয়ম, ভোট কারচুপি ও প্রশাসনের পক্ষপাতিত্বের কারণে নির্বাচন সুষ্ঠুভাবে অনুষ্ঠিত হচ্ছে না। ছাত্রদল-সমর্থিত প্যানেলের সাধারণ সম্পাদক (জিএস) প্রার্থী তানজিলা হোসেন বৈশাখী বলেন, ‘শুরু থেকেই আমাদের আশঙ্কা ছিল এটি সাজানো নির্বাচন হবে।’

ডাকসু নির্বাচন: গণতন্ত্রের পথে আশা, বাধা ও সম্ভাবনা
ডাকসু নির্বাচন: গণতন্ত্রের পথে আশা, বাধা ও সম্ভাবনা

দেশ ও রাজনীতি

ডাকসু নির্বাচন: গণতন্ত্রের পথে আশা, বাধা ও সম্ভাবনা

গণতন্ত্রের অনুশীলনকে যদি সঠিকভাবে মূল্যায়ন করতে হয়, তবে তার সূচনা হওয়া উচিত শিক্ষাঙ্গন থেকে। বিশেষ করে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়, যাকে দেশের রাজনৈতিক ইতিহাসের কেন্দ্রবিন্দু বলা হয়, সেখানে ছাত্রসংগঠনের স্বাধীন নির্বাচন গণতান্ত্রিক চর্চার প্রথম পরীক্ষাগার। এবারের ডাকসু নির্বাচন অনেকেই মনে করেছিলেন একটি নতুন সূচনা হতে পারবে; কিন্তু বাস্তবতা বলছে, এখানেও বাধা এসেছে।

বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ রাজনীতিতে এবারের ডাকসু নির্বাচন কীরকম প্রভাব ফেলতে পারে!
বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ রাজনীতিতে এবারের ডাকসু নির্বাচন কীরকম প্রভাব ফেলতে পারে!

দেশ ও রাজনীতি

বাংলাদেশের ভবিষ্যৎ রাজনীতিতে এবারের ডাকসু নির্বাচন কীরকম প্রভাব ফেলতে পারে!

১৯২৪ থেকে ২০২৫ সাল। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় ছাত্র সংসদ (ডাকসু)-এর ১০০ বছরের ইতিহাসে এবারের ডাকসু নির্বাচন কি সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হতে যাচ্ছে? ইতিহাসের ঘটনাসমূহ কোনটার চেয়ে কোনটার গুরুত্ব বেশি তা নির্ধারণ করা কঠিন। তাৎক্ষণিকভাবে তা অনেক সময় সিদ্ধান্ত নেয়া যায় না। ইতিহাসের দীর্ঘ পথপরিক্রমায় অনেক সময় অনেক গুরুত্বপূর্ণ ঘটনা আড়ালে পড়ে যায়, অনেক ছোটখাটো বিষয় উজ্জ্বল হয়ে ওঠে। দৃষ্টিভঙ্গি, বিশ্লেষণ, পক্ষপাতিত্ব- সব মিলিয়ে একেকটা ঘটনার ব্যাখ্যা হয় একেক রকম। তারপরও এ কথা স্পষ্টভাবেই বলা যায়, আমাদের জাতীয় মুক্তির আন্দোলনে, বিশেষ করে দেশভাগ-পরবর্তী বাঙালি-মধ্যবিত্ত শিক্ষিত মুসলমানের সমাজ-সংস্কৃতি-রাজনীতি গঠনে ডাকসু এক উল্লেখযোগ্য ভূমিকা পালন করেছে।

অসমাপ্ত আত্মজীবনী বঙ্গবন্ধুরই লেখা
অসমাপ্ত আত্মজীবনী বঙ্গবন্ধুরই লেখা

সাক্ষাৎকার

অসমাপ্ত আত্মজীবনী বঙ্গবন্ধুরই লেখা

আবুল কাসেম ফজলুল হক। বাংলা ভাষার প্রখ্যাত প্রাবন্ধিক, সমাজ বিশ্লেষক, সাহিত্য সমালোচক ও রাষ্ট্রচিন্তাবিদ। বর্তমানে তিনি বাংলা একাডেমির সভাপতি হিসেবে দায়িত্বরত। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বাংলা বিভাগের সাবেক এই অধ্যাপক ‘ভিউজ বাংলাদেশ’-এর সঙ্গে কথা বলেছেন সাম্প্রতিক কয়েকটি বিষয়ে। সাক্ষাৎকার নিয়েছেন ‘ভিউজ বাংলাদেশ’-এর এডিটরিয়াল অ্যাসিস্ট্যান্ট শাহাদাত হোসেন তৌহিদ।

প্রধান উপদেষ্টার প্রতি খোলা চিঠি
প্রধান উপদেষ্টার প্রতি খোলা চিঠি

দেশ ও রাজনীতি

প্রধান উপদেষ্টার প্রতি খোলা চিঠি

মহাত্মন, যথাযথ সম্মানের সঙ্গে জানাচ্ছি, সারাজীবন একজন আইন মান্যকারী সুনাগরিক হিসেবে নির্বিবাদে চলার চেষ্টা করেছি। জীবনের শুরুতে লেখাপড়ার দিকে তেমন আকৃষ্ট হতে পারিনি, পরিবেশও তেমন ছিল না। আমার দাদু আলাউদ্দিন সিদ্দিকী মহাত্মা গান্ধীর সঙ্গে কংগ্রেস এবং চল্লিশের দশকে কায়েদে আজম মোহাম্মদ আলী জিন্নাহর সঙ্গে মুসলিম লীগের হাল ধরে পাকিস্তান আন্দোলনে জড়িয়েছিলেন। অত্যন্ত দুঃখের বিষয় আমার দাদু আলাউদ্দিন সিদ্দিকী পাকিস্তানের স্বাধীনতা দেখে যেতে পারেননি। পাকিস্তান হওয়ার আগেই তিনি পরপারে চলে যান। পাকিস্তানের জন্মের আগে আগে ’৪৭ এর ১৪ জুন আমার জন্ম। পাকিস্তানের জন্মের আগে জন্মেছিলাম বলে এক সময় আমার গর্ব হতো যে আমার জন্মের সঙ্গে পাকিস্তানের জন্ম। ছেলেবেলায় পাকিস্তান দিবসে কত আনন্দ করেছি, গ্রামের বাড়িতে, শহরের বাড়িতে মাটির প্রিদিম জ্বালিয়েছি। কখনো কখনো ছোট ছোট মোমবাতি জ্বালিয়ে বুকের মধ্যে স্বাধীনতার আলো জ্বালাতে ব্যর্থ চেষ্টা করেছি।

বিভুরঞ্জন সরকারের বিদায়ই কি শেষ বিদায়, নাকি তারপরও আছে!
বিভুরঞ্জন সরকারের বিদায়ই কি শেষ বিদায়, নাকি তারপরও আছে!

দেশ ও রাজনীতি

বিভুরঞ্জন সরকারের বিদায়ই কি শেষ বিদায়, নাকি তারপরও আছে!

২১ আগস্ট, বৃহস্পতিবার সাংবাদিক ও কলাম লেখক বিভুরঞ্জন সরকার নিখোঁজ হন। নিখোঁজের পরদিন মুন্সীগঞ্জের গজারিয়ার মেঘনা নদী থেকে তার মরদেহ উদ্ধার করেছে পুলিশ। তার নিখোঁজের সংবাদ প্রথমে পাই লেখক লিনু হকের ফেসবুক পোস্ট থেকে, কিছুক্ষণ পর দেখলাম সারা ফেসবুকে তার নিখোঁজের সংবাদ। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে তার ক্লাসমেট ও রাজনৈতিক আদর্শের সতীর্থ জীবন কৃষ্ণ সাহাকে ফোন করলাম; কিন্তু তিনি বিভুরঞ্জন সরকারের বাসা কোথায় তা বলতে পারলেন না। বুঝলাম, সমাজে বিভুরঞ্জন সরকারের প্রয়োজন অনেক আগেই ফুরিয়ে গেছে।

ট্রেন্ডিং ভিউজ