Views Bangladesh Logo

বাজেট

আসন্ন বাজেটে শিক্ষা খাতে বরাদ্দ বাড়াতে হবে
আসন্ন বাজেটে শিক্ষা খাতে বরাদ্দ বাড়াতে হবে

দেশ ও রাজনীতি

আসন্ন বাজেটে শিক্ষা খাতে বরাদ্দ বাড়াতে হবে

বিশ্বব্যাপী জাতীয় বাজেটের অন্তত ২০ শতাংশ বা জিডিপির ৬-৮ শতাংশ শুধু শিক্ষার জন্য বরাদ্দের কথা বলা হয়; কিন্তু আমাদের দেশে বরাবরই প্রয়োজনের তুলনায় কম বরাদ্দ দেওয়া হয় শিক্ষা খাতে। বিশ্বের চ্যালেঞ্জিং অর্থনীতির মুখে আমাদের মতো বিশাল জনসংখ্যার দেশে বাজেট করা কঠিন কাজ। অর্থনীতির প্রচলিত নিয়মে একে বাঁধা যায় না। রাষ্ট্রের সামাজিক, অর্থনৈতিক, নৈতিক, মেধা মননের বিকাশের ক্ষেত্রে যে কয়েকটি খাত রয়েছে তার মধ্যে শিক্ষা অন্যতম। এ খাতটি একটি রাষ্ট্রে বসবাসরত প্রতিটি নাগরিকের মেধা, চিন্তা, শক্তি স্বাভাবিক জীবন বোধের জাগরণের সাথে সম্পৃক্ত। কিন্তু দুর্ভাগ্যভাবে এ খাতের উন্নয়ন কল্পে যা যা পদক্ষেপ গ্রহণ করা যেতে পারে তা থেকে রাষ্ট্র অনেক দূরে। বড় সমস্যা আমাদের শিক্ষার উন্নতি কল্পে জাতীয় বাজেটে বরাদ্দ খুবই কম। অথচ আমাদের পাশ্চাত্য দেশ ভারত, নেপাল, ভূটান, শ্রীলঙ্কায় শিক্ষা খাতে বরাদ্দের পরিমাণের চেয়ে বাংলাদেশে অত্যন্ত কম।

২০২৪-২৫ অর্থবছরের বাজেট পাস
২০২৪-২৫ অর্থবছরের বাজেট পাস

জাতীয়

২০২৪-২৫ অর্থবছরের বাজেট পাস

২ লাখ ৫৬ হাজার কোটি টাকা ঘাটতির লক্ষ্য রেখেই জাতীয় সংসদে পাস হলো ৭ লাখ ৯৭ হাজার কোটি টাকার বাজেট। সংসদে ২০২৪-২৫ অর্থবছরের নতুন এই বাজেটে জিডিপি প্রবৃদ্ধির লক্ষ্য ৬ দশমিক ৭৫ শতাংশ। আর মূল্যস্ফীতি সাড়ে ৬ ভাগে নামাতে চায় সরকার।

বিদেশি বিনিয়োগ নিয়ে গভীর শঙ্কা
বিদেশি বিনিয়োগ নিয়ে গভীর শঙ্কা

অর্থনীতি

বিদেশি বিনিয়োগ নিয়ে গভীর শঙ্কা

বাংলাদেশে কার্যক্রম পরিচালনাকারী বিদেশি বিনিয়োগকারীদের সংগঠন ফরেন ইনভেস্টর্স চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিজ (এফআইসিসিআই) বাজেটোত্তর সংবাদ সম্মেলনে সংগঠনের নেতৃবৃন্দ বাংলাদেশে বিদেশি বিনিয়োগের ভবিষ্যৎ নিয়ে উদ্বেগ প্রকাশ করেছেন। তারা বলেছেন, বিনিয়োগ (স্থানীয় ও বিদেশি) একটি দীর্ঘমেয়াদি কার্যক্রম। তাই বিনিয়োগ আহরণ এবং ধরে রাখার জন্য নীতির ধারাবাহিকতা থাকা খুবই প্রয়োজন। ঘন ঘন নীতি পরিবর্তন স্থানীয় এবং বিদেশি বিনিয়োগকারীদের আতঙ্কগ্রস্ত করে। বিশেষ করে বিদেশি বিনিয়োগকারীরা তাদের পুঁজির নিরাপত্তার স্বার্থে নীতির ধারাবাহিকতা কামনা করে। কারণ কোনো দেশ বা অঞ্চলের বিনিয়োগ করা হলে চাইলেই তা প্রত্যাহার করে নেয়া যায় না; কিন্তু দুঃখজনক হলেও সত্য, বাংলাদেশে বিনিয়োগের ক্ষেত্রে গৃহীত নীতিগুলো মাঝে মাঝেই পরিবর্তন করা হচ্ছে। এতে বিদেশি বিনিয়োগকারীরা হতাশ হয়ে পড়তে পারেন। বেসরকারি মালিকানাধীন বিশেষ অর্থনৈতিক অঞ্চলে বিদেশি বিনিয়োগের ক্ষেত্রে প্রস্তাবিত বাজেটে বড় ধরনের নীতিগত পরিবর্তন সাধন করা হয়েছে। এতে পাইপলাইনে থাকা বিদেশি বিনিয়োগ বাধাগ্রস্ত হবে বলে সংগঠনটির নেতৃবৃন্দ মনে করছেন।

সেন্ট মার্টিন দ্বীপ নিয়ে গুজবে বিভ্রান্ত হবেন না : আইএসপিআর
সেন্ট মার্টিন দ্বীপ নিয়ে গুজবে বিভ্রান্ত হবেন না : আইএসপিআর

জাতীয়

সেন্ট মার্টিন দ্বীপ নিয়ে গুজবে বিভ্রান্ত হবেন না : আইএসপিআর

মিয়ানমারের অভ্যন্তরে চলমান সংঘর্ষকে কেন্দ্র করে সোশ্যাল মিডিয়ায় সেন্ট মার্টিনের নিরাপত্তা নিয়ে বিভিন্ন স্বার্থান্বেষী মহলের গুজবে বিভ্রান্ত না হতে অনুরোধ জানিয়েছে আইএসপিআর।

শিক্ষা ব্যয়ে সরকারি বরাদ্দ বাড়াতে হবে
শিক্ষা ব্যয়ে সরকারি বরাদ্দ বাড়াতে হবে

সম্পাদকীয় মতামত

শিক্ষা ব্যয়ে সরকারি বরাদ্দ বাড়াতে হবে

শিক্ষাকে মানবসভ্যতার বিকাশ ও মানবসম্পদ উন্নয়নের হাতিয়ার হিসেবে গণ্য করা হয়। তাই উন্নত দেশগুলোতে মানসম্মত শিক্ষাব্যবস্থা গড়ে তুলতে দেশগুলোর সরকার এ খাতে ব্যয় বৃদ্ধি করতে বদ্ধপরিকর। আমাদের দেশের সরকারও মানসম্মত শিক্ষাব্যবস্থা নিশ্চিত করার লক্ষ্যে এ খাতে ব্যয় বৃদ্ধিসহ গুণগত পরিবর্তন আনার চেষ্টা করে যাচ্ছে। কিন্তু শিক্ষা খাতে সরকারি বাজেটে কম বরাদ্দসহ নানামুখী সমস্যা ও সংকটের কারণে এখনো দেশের শিক্ষাব্যবস্থায় কাঙ্ক্ষিত লক্ষ্য অর্জন সম্ভব হয়নি।

কালো টাকা সাদা করার সুযোগদান কার স্বার্থে?
কালো টাকা সাদা করার সুযোগদান কার স্বার্থে?

অর্থনীতি

কালো টাকা সাদা করার সুযোগদান কার স্বার্থে?

অর্থমন্ত্রী আবুল হাসান মাহমুদ আলী আগামী অর্থবছরের (২০২৪-২৫) যে বাজেট প্রস্তাব উপস্থাপন করেছেন তার সার্বিক আকার ৭ লাখ ৯৭ হাজার কোটি টাকা। এর মধ্যে আয় ৫ লাখ ৪১ হাজার কোটি টাকা এবং ব্যয়ের পরিমাণ হচ্ছে ২ লাখ ৫৬ হাজার কোটি টাকা। অর্থাৎ বাজেটে ঘাটতির পরিমাণ দাঁড়াবে ২ লাখ ৫৬ হাজার কোটি টাকা। বাজেট ঘাটতি পূরণের জন্য স্থানীয় ও বিদেশি বিভিন্ন সূত্র থেকে ঋণ গ্রহণ করা হবে ২ লাখ ৫১ হাজার ৬০০ কোটি টাকা। এর মধ্যে বিদেশি ঋণের পরিমাণ ৯০ হাজার ৭০০ কোটি টাকা। বাজেট ঘাটতি পূরণের জন্য ৪ হাজার ৪০০ কোটি টাকা অনুদান পাওয়া যাবে বলে আশা করা হচ্ছে।

কৃচ্ছ্রসাধনের বাজেট ২০২৪-২৫
কৃচ্ছ্রসাধনের বাজেট ২০২৪-২৫

অর্থনীতি

কৃচ্ছ্রসাধনের বাজেট ২০২৪-২৫

সুখী, সমৃদ্ধ, উন্নত ও স্মার্ট বাংলাদেশ বিনির্মাণের অঙ্গীকার নিয়ে ২০২৪-২৫ অর্থবছরের জন্য সংসদে নয়া বাজেট পেশ করেছেন অর্থমন্ত্রী আবুল হাসান মাহমুদ আলী। এটি তার প্রথম বাজেট। আওয়ামী লীগ সরকারের এটি ২৫তম ও বাংলাদেশের ৫৪তম বাজেট। প্রধানমন্ত্রী হিসেবে শেখ হাসিনার ২১তম বাজেট এটি। এ সরকারের আমলে বাজেটের আকার দ্রুত বৃদ্ধি পেয়েছে। ২০০৯-১০ অর্থবছরে মোট বাজেটের পরিমাণ ছিল ১ লাখ ১০ হাজার ৫২৩ কোটি টাকা। ১৫ বছর পর ২০২৪-২৫ অর্থবছরে তা ৬২১ দশমিক ১২ শতাংশ বৃদ্ধি পেয়ে দাঁড়ায় ৭ লাখ ৯৭ হাজার কোটি টাকায়। চলতি অর্থবছরের মূল বাজেটের তুলনায় প্রস্তাবিত নয়া বাজেট ৪ দশমিক ৬২ শতাংশ বেশি। আর সংশোধিত বাজেটের তুলনায় ১১ দশমিক ৫৬ শতাংশ বেশি। এ বাজেটের আকার হচ্ছে জিডিপির ১৪ দশমিক ২০ শতাংশ। চলতি অর্থবছরের মূলবাজেটের আকার ছিল ৭ লাখ ৬১ হাজার ৭৮৫ কোটি টাকা, যা ছিল জিডিপির ১৫ দশমিক ২১ শতাংশ। স্বাধীনতার পর দেশের প্রথম বাজেটের পরিমাণ ছিল ৭৮৬ কোটি টাকা। প্রস্তাবিত নয়া বাজেট ওই বাজেট থেকে ১০১৪ গুণ বেশি।

রাঘববোয়ালদের লুটপাট বন্ধেই এই বাজেট: কাদের
রাঘববোয়ালদের লুটপাট বন্ধেই এই বাজেট: কাদের

জাতীয়

রাঘববোয়ালদের লুটপাট বন্ধেই এই বাজেট: কাদের

কাদের বলেন, “কালো টাকা সাদা করেছেন সাইফুর রহমান, বেগম খালেদা জিয়া। তাহলে তারাও কী দুর্বৃত্ত? বিএনপি আমলে লুটপাটকারীদের বিচার হয়নি।

ভূমি উন্নয়ন কর আদায় প্রতি বছর ১ জুলাই থেকে ৩০ জুন
ভূমি উন্নয়ন কর আদায় প্রতি বছর ১ জুলাই থেকে ৩০ জুন

জাতীয়

ভূমি উন্নয়ন কর আদায় প্রতি বছর ১ জুলাই থেকে ৩০ জুন

ভূমিমন্ত্রী নারায়ণ চন্দ্র চন্দ বলেছেন, জাতীয় আর্থিক বছরের সাথে সমন্বিত করে এখন থেকে ভূমি উন্নয়ন কর আদায়ের সময়সীমা হবে প্রতি বছরের ১ জুলাই থেকে ৩০ জুন পর্যন্ত।

প্রস্তাবিত তামাক কর ও দাম নিয়ে প্রজ্ঞার বিশ্লেষণ
প্রস্তাবিত তামাক কর ও দাম নিয়ে প্রজ্ঞার বিশ্লেষণ

অর্থনীতি

প্রস্তাবিত তামাক কর ও দাম নিয়ে প্রজ্ঞার বিশ্লেষণ

গবেষণা ও অ্যাডভোকেসি প্রতিষ্ঠান প্রজ্ঞা (প্রগতির জন্য জ্ঞান) ২০২৪-২৫ অর্থবছরের প্রস্তাবিত বাজেটে তামাক কর ও তামাকজাত দ্রব্যমূল্য বাড়ানো নিয়ে তাদের মতামত ও বিশ্লেষণ প্রকাশ করেছে। প্রজ্ঞা জানিয়েছে, বাজেটে তামাক কর ও তামাকজাত দ্রব্যের দাম প্রত্যাশা অনুযায়ী বাড়ানো হয়নি। ২০২৪-২৫ অর্থবছরের প্রস্তাবিত জাতীয় বাজেটে যদি এই কর ও মূল্য গৃহীত হয়, তাহলে তামাকজাত পণ্য আবার সস্তা ও সহজলভ্য হয়ে পড়বে। তরুণ সম্প্রদায় তামাকজাত দ্রব্য ব্যবহারে আরও উৎসাহ বোধ করবে। ফলে তামাকদ্রব্য ব্যবহারজনিত কারণে অসুস্থতা বাড়বে। মৃত্যু বাড়বে।

ট্রেন্ডিং ভিউজ