Views Bangladesh Logo
author image

মো. কাফি খান

  • কলামিস্ট ও কম্পানি সেক্রেটারি, সিটি ব্যাংক পিএলসি

  • থেকে

জীবিকার নৈতিক ভূগোল
জীবিকার নৈতিক ভূগোল

জীবিকার নৈতিক ভূগোল

বাংলাদেশের অর্থনীতির প্রতিদিনের দৃশ্যপটে অসংখ্য মানুষ তাদের শ্রম, সততা এবং নৈতিকতার মাধ্যমে জাতির উন্নয়নে অবদান রাখছেন। কেউ শহরের ভোরবেলায় দোকানের শাটার তোলে, কেউ মফস্বলের রাস্তায় ঠেলাগাড়ি চালায়, কেউ আবার বিদেশের প্রবাসে ঘাম ঝরায় সবাই একই সুতায় বাঁধা, জীবিকার জন্য সংগ্রামী মানুষ।

ভূরাজনৈতিক এবং ভূঅর্থনৈতিক উত্তেজনা এবং ঝুঁকি নিয়ে একটি গভীর পর্যালোচনা
ভূরাজনৈতিক এবং ভূঅর্থনৈতিক উত্তেজনা এবং ঝুঁকি নিয়ে একটি গভীর পর্যালোচনা

ভূরাজনৈতিক এবং ভূঅর্থনৈতিক উত্তেজনা এবং ঝুঁকি নিয়ে একটি গভীর পর্যালোচনা

বর্তমান বিশ্ব একটি অভূতপূর্ব ভূরাজনৈতিক এবং ভূঅর্থনৈতিক অস্থিরতার দিকে এগিয়ে চলেছে, যা পরিবর্তনশীল জোট, সম্পদ প্রতিযোগিতা এবং অর্থনৈতিক বিভাজনের দ্বারা চিহ্নিত। বিশ্বব্যাপী এসবের প্রভাব কীরকম হতে পারে তার একটি বিশদ বিশ্লেষণ নিচে দেওয়া হলো

মানবসম্পদ ব্যবস্থাপনার জন্য প্রয়োজন মৌলিক পরিবর্তন
মানবসম্পদ ব্যবস্থাপনার জন্য প্রয়োজন মৌলিক পরিবর্তন

মানবসম্পদ ব্যবস্থাপনার জন্য প্রয়োজন মৌলিক পরিবর্তন

মানবসম্পদ ব্যবস্থাপনায় মৌলিক পরিবর্তন প্রয়োজন। প্রতিষ্ঠানগুলোকে অবশ্যই একটি কৌশলগত, সহযোগিতামূলক ও প্রযুক্তিনির্ভর পদ্ধতি গ্রহণ করতে হবে যা বিকশিত কর্মী প্রত্যাশা, এআইর অগ্রগতি এবং হাইব্রিড কাজের মডেলের মধ্য দিয়ে কর্মীদের সম্ভাবনা উন্মুক্ত করবে। নতুন এই অপারেটিং সিস্টেম গড়ে তুলতে একটি রোডম্যাপ এখানে দেয়া হলো:

বাংলাদেশের ব্যাংকারদের সুস্থতা ও সুখবোধ বিশ্লেষণ
বাংলাদেশের ব্যাংকারদের সুস্থতা ও সুখবোধ বিশ্লেষণ

বাংলাদেশের ব্যাংকারদের সুস্থতা ও সুখবোধ বিশ্লেষণ

বাংলাদেশের ব্যাংকিং খাত, যেখানে সরকারি-বেসরকারি ও বিশেষায়িত ব্যাংক অন্তর্ভুক্ত, অর্থনীতির একটি মূল স্তম্ভ। দ্রুত ডিজিটালাইজেশন ও আর্থিক অন্তর্ভুক্তির উদ্যোগ এই খাতের বিকাশে ভূমিকা রাখলেও অকার্যকর ঋণ, নিয়ন্ত্রক কঠোরতা ও প্রতিযোগিতামূলক চাপের মতো চ্যালেঞ্জগুলো অব্যাহত রয়েছে। এই খাতে উল্লেখযোগ্যসংখ্যক কর্মী নিয়োজিত, যেখানে সরকারি ও বেসরকারি ব্যাংকগুলোর মধ্যে কাজের পরিবেশে বৈষম্য লক্ষণীয়।

বাংলাদেশের ত্রুটিপূর্ণ শিক্ষা পাঠ্যক্রম
বাংলাদেশের ত্রুটিপূর্ণ শিক্ষা পাঠ্যক্রম

বাংলাদেশের ত্রুটিপূর্ণ শিক্ষা পাঠ্যক্রম

বাংলাদেশের শিক্ষা ও স্কুল ব্যবস্থা আক্ষরিক অর্থেই খুবই দুর্বল। এমনকি তা ভারত এবং চীনের শিক্ষাব্যবস্থার চেয়েও অনেক পিছিয়ে। এই আলাপ কেবল দেশের শিক্ষাব্যবস্থার অন্ধকার সত্যের উন্মোচন নয়। খুব বেশি দেরি হয়ে যাওয়ার আগেই সবাই যেন সচেতন হতে পারেন। নতুন পাঠ্যক্রম নিয়ে প্রত্যেক অভিভাবক, শিক্ষার্থী এমনকি বেশিরভাগ শিক্ষকই বেশ নাখোশ। এটা যে পুরোপুরি হতাশাজনক তাতে কোনো সন্দেহ নেই। নেতৃত্বে আসন্ন ভবিষ্যত প্রজন্ম গঠনে এ জাতি শেষ অবধি ব্যর্থ হতে চলেছে। ক্রমশ তা এক গভীর জাতীয় সংকটে পরিণত হতে যাচ্ছে। সম্প্রতি এ নিয়ে জনসাধারণের প্রতিক্রিয়া তীব্রতর। কে এর দায় নেবে? কে এই বিনাশ বয়ে নিয়ে যাবে? কে-ইবা এ পরিস্থিতি সামলে নিতে এগিয়ে আসবে? এটা জাতির অতি সাধারণ ও মৌলিক জিজ্ঞাসা। জাতির জানা প্রয়োজন কিভাবে এবং সমাধানের পথ খুঁজতেও জাতি বড়ই মরিয়া। কেন বাংলাদেশের শিক্ষাব্যবস্থা এতটা দূর্বল, কেন এতটা ক্রুর এবং সহজ কেন নয়। কেনইবা পশ্চিমা দেশগুলোর শিক্ষাব্যবস্থার মতো কার্যকর নয়। নয়া এই পাঠ্যক্রমে অভিভাবকদের অংশগ্রহণের সুযোগও বিচ্ছিন্ন করা হয়েছে, যা কি না দেশের জন্য অশনিসংকেত।