Views Bangladesh Logo
author image

আমীন আল রশীদ

  • সাংবাদিক, গবেষক ও কলাম লেখক

  • থেকে

আমীন আল রশীদ একজন সাংবাদিক, গবেষক, কলাম লেখক এবং তথ্যচিত্র নির্মাতা। বর্তমানে তিনি বেসরকারি স্যাটেলাইট চ্যানেল নেক্সাস টেলিভিশনের কারেন্ট অ্যাফেয়ার্স এডিটর হিসেবে কর্মরত। অনুসন্ধানী সাংবাদিকতার জন্য আমীন যুক্তরাজ্যের থমসন ফাউন্ডেশনের সাউথ এশিয়ান ইনকোয়ারার অ্যাওয়ার্ড, দুর্নীতি দমন কমিশন ও টিআইবি পুরস্কারসহ বেশ কয়েকটি সম্মাননা পেয়েছেন। ‘জীবনানন্দের মানচিত্র’ বইয়ের জন্য পেয়েছেন ‘কালি ও কলম পুরস্কার ২০২১। আমীন আল রশীদ একজন সংবিধান গবেষক। সংবিধান, সংসদ, রাজনীতি, গণমাধ্যম ইত্যাদি বিষয়ে তিনি ১৫টি বইয়ের লেখক ও সম্পাদক।
সরকারের সঙ্গে বিএনপির দূরত্ব কি শুধুই নির্বাচন প্রশ্নে?
সরকারের সঙ্গে বিএনপির দূরত্ব কি শুধুই নির্বাচন প্রশ্নে?

সরকারের সঙ্গে বিএনপির দূরত্ব কি শুধুই নির্বাচন প্রশ্নে?

বিএনপির ভারপ্রাপ্ত চেয়ারম্যান তারেক রহমান, স্থায়ী কমিটির সদস্য সালাহউদ্দিন আহমদ এবং মির্জা আব্বাস সম্প্রতি এমন কিছু কথা বলেছেন, যাতে মনে হচ্ছে বিএনপি বুঝি অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান বিরোধী দল। যদিও অভ্যুত্থানের মুখে আওয়ামী লীগের ক্ষমতাচ্যুতির পরে ড. ইউনূসের নেতৃত্বাধীন অন্তর্বর্তীকালীন সরকার গঠনের প্রক্রিয়ায় বিএনপিও বড় ভূমিকা রেখেছে। বিএনপি শুরু থেকেই বলছে যে, এই সরকার তাদের সরকার; কিন্তু দেখা গেল, গত বছরের ৮ আগস্ট এই সরকার দায়িত্ব গ্রহণের মাস কয়েক পর থেকেই বিএনপির সঙ্গে তাদের দূরত্ব বা টানাপোড়েন তৈরি হয়েছে। তাতে প্রশ্ন উঠছে, সরকারের সঙ্গে বিএনপির এই দূরত্ব কী শুধুই নির্বাচন প্রশ্নে নাকি এর পেছনে আরও কিছু কারণ রয়েছে?

অভ্যুত্থানে ক্ষমতাচ্যুত আওয়ামী লীগের ঘুরে দাঁড়ানো কতটা সহজ?
অভ্যুত্থানে ক্ষমতাচ্যুত আওয়ামী লীগের ঘুরে দাঁড়ানো কতটা সহজ?

অভ্যুত্থানে ক্ষমতাচ্যুত আওয়ামী লীগের ঘুরে দাঁড়ানো কতটা সহজ?

যে আওয়ামী লীগ বাংলাদেশের স্বাধীনতা যুদ্ধে নেতৃত্ব দিয়েছে- সেই দলটি দেশ স্বাধীন হওয়ার ৫৩ বছর পর গণঅভ্যুত্থানের মুখে ক্ষমতাচ্যুত হলো- তার পেছনে অন্তত বিশটি কারণ আছে। এখানে ষড়যন্ত্র তত্ত্ব বা বিদেশি ইন্ধনের অভিযোগ যতই থাকুক, সাম্প্রতিক বছরগুলোয় আওয়ামী লীগ যে দুর্নীতি, দলীয়করণ ও স্বজনপ্রীতির কারণে জনবিচ্ছিন্ন হয়ে পড়েছিল- সেটি অস্বীকার করার কোনো সুযোগ নেই।

সংবাদ বন্ধ এবং সাংবাদিকের চাকরিচ্যুতির ‘অনিবার্য কারণ’
সংবাদ বন্ধ এবং সাংবাদিকের চাকরিচ্যুতির ‘অনিবার্য কারণ’

সংবাদ বন্ধ এবং সাংবাদিকের চাকরিচ্যুতির ‘অনিবার্য কারণ’

৩ মে বিশ্ব মুক্ত গণমাধ্যম দিবসের ঠিক চার দিন আগে গত ২৯ এপ্রিল বাংলাদেশের তিনটি টেলিভিশন চ্যানেলে যা ঘটেছে- তা অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টা ড. মুহাম্মদ ইউনূস এবং সরকারের সাবেক তথ্য ও সম্প্রচার উপদেষ্টা নাহিদ ইসলামের বক্তব্যকে যেমন প্রশ্নের মুখে ফেলেছে, তেমনি সাংবাদিকের প্রশ্ন করার স্বাধীনতা, এখতিয়ার ও সীমারেখার বিষয়টিও সামনে এসেছে। অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের প্রধান উপদেষ্টার দায়িত্ব নেয়ার এক মাস পরে গত বছরের ১১ সেপ্টেম্বর জাতির উদ্দেশে দেয়া ভাষণে ড. মুহাম্মদ ইউনূস বলেছিলেন, ‘সংবাদমাধ্যম ও মত প্রকাশের পূর্ণ স্বাধীনতা ইতিমধ্যে নিশ্চিত করা হয়েছে। আমরা সবাইকে বলে দিয়েছি আপনারা মন খুলে আমাদের সমালোচনা করুন। আমরা সবার মতামতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। মিডিয়া যাতে কোনোরকমের বাধাবিপত্তি ছাড়া নির্বিঘ্নে তাদের কাজ করতে পারে, সেজন্য একটি মিডিয়া কমিশন করার ইচ্ছা সরকারের সক্রিয় বিবেচনাধীন আছে।’

কলেজ শিক্ষার্থীদের মারামারি ঠেকাতে সমঝোতা চুক্তি!
কলেজ শিক্ষার্থীদের মারামারি ঠেকাতে সমঝোতা চুক্তি!

কলেজ শিক্ষার্থীদের মারামারি ঠেকাতে সমঝোতা চুক্তি!

একটা অদ্ভুত খবর চোখে পড়ল। রাজধানীর নিউমার্কেট, সায়েন্স ল্যাবরেটরি ও সেন্ট্রাল রোড এলাকায় অবস্থিত ঢাকা কলেজ, সিটি কলেজ এবং আইডিয়াল কলেজের শিক্ষার্থীদের মধ্যে সংঘর্ষ এড়াতে একটি সমঝোতা চুক্তি হবে। গত ২৩ এপ্রিল এই তিন কলেজের অধ্যক্ষ পর্যায়ে আলোচনার পর আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর পক্ষ থেকে বলা হয়েছে, তারা মনে করছে যে, প্রাথমিকভাবে এ ধরনের সংঘর্ষ এড়াতে এই তিন কলেজসহ ধানমন্ডি এলাকার আরও দুটি কলেজ মিলে সমঝোতা চুক্তি অনুসরণ করলে সংঘাত এড়ানো যাবে।

বিএনপি কেন ডিসেম্বরেই নির্বাচন চায়?
বিএনপি কেন ডিসেম্বরেই নির্বাচন চায়?

বিএনপি কেন ডিসেম্বরেই নির্বাচন চায়?

গণঅভ্যুত্থানের মুখে গত ৫ আগস্ট আওয়ামী লীগের পতনের পরে ৮ আগস্ট ড. ইউনূসের নেতৃত্বে যে অন্তর্বর্তীকালীন সরকার গঠিত হয়, বিএনপিও সেই সরকারের একটি গুরুত্বপূর্ণ স্টেকহোল্ডার বা অংশীদার। কেননা যেসব রাজনৈতিক দলের সঙ্গে আলাপ-আলোচনা করে এই সরকার গঠিত হয়েছে, বিএনপি তাদের অন্যতম। উপরন্তু আওয়ামী লীগের পতনের পরে বিএনপিকেই দেশের সবচেয়ে বড় রাজনৈতিক শক্তি হিসেবে বিবেচনা করা হয়; কিন্তু তা সত্ত্বেও জাতীয় নির্বাচনের রোডম্যাপ তথা ঠিক কবে নির্বাচন হবে- এ ইস্যুতে অন্তর্বর্তীকালীন সরকারের সঙ্গে বিএনপির খুব দ্রুতই দূরত্ব তৈরি হতে থাকে, যা গত বুধবার (১৬ এপ্রিল) অনেকটাই ‘আউটবার্স্ট’ করলেন দলের মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর। এদিন প্রধান উপদেষ্টার সঙ্গে বৈঠকে দেয়া লিখিত বক্তব্যে বিএনপি মহাসচিব বলেছেন, একটি অবাধ, সুষ্ঠু ও নিরপেক্ষ জাতীয় সংসদ নির্বাচনের জন্য যেসব আইন, বিধি-বিধান সংস্কারে এবং সংশ্লিষ্ট প্রতিষ্ঠানগুলো যেসব পরিবর্তন জরুরি, তা সম্পন্ন করার মাধ্যমে আগামী ডিসেম্বরের মধ্যে জাতীয় সংসদ নির্বাচন সম্ভব।

ক্ষমতায় থাকার পুরোনো তরিকা
ক্ষমতায় থাকার পুরোনো তরিকা

ক্ষমতায় থাকার পুরোনো তরিকা

‘রাস্তা থেকে মানুষ বলে আপনারা আরও ৫ বছর থাকেন।’ স্বরাষ্ট্র উপদেষ্টা লেফটেন্যান্ট জেনারেল (অব.) মো. জাহাঙ্গীর আলম চৌধুরীর এই বক্তব্যের সঙ্গে জাতীয় নাগরিক পার্টির (এনসিপি) উত্তরাঞ্চলীয় মুখ্য সমন্বয়ক সারজিস আলমের একটি ফেসবুক স্ট্যাটাসের বেশ মিল রয়েছে।

...