Views Bangladesh Logo

ইউক্রেন

জাতিসংঘ : ভাঙনের প্রান্তে নাকি সংস্কারের দ্বারপ্রান্তে?
জাতিসংঘ : ভাঙনের প্রান্তে নাকি সংস্কারের দ্বারপ্রান্তে?

বিশেষ লেখা

জাতিসংঘ : ভাঙনের প্রান্তে নাকি সংস্কারের দ্বারপ্রান্তে?

দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের ধ্বংসস্তূপ থেকে মানবতার শান্তি, ন্যায় ও নিরাপত্তার আশায় ১৯৪৫ সালে জাতিসংঘের জন্ম। এর লক্ষ্য ছিল- একটি বৈশ্বিক মঞ্চ তৈরি করা, যেখানে সকল রাষ্ট্র সমানভাবে অংশ নেবে এবং বিরোধ মীমাংসা হবে আলোচনার মাধ্যমে, কেউ কথা রাখেনি। কিন্তু প্রায় আট দশক পর প্রশ্ন উঠছে- জাতিসংঘ কি তার উদ্দেশ্য পূরণ করতে পেরেছে, নাকি এটি আজ ভাঙনের দ্বারপ্রান্তে দাঁড়িয়ে আছে?

জাতিসংঘের বার্ষিক অধিবেশন, ডিম নিক্ষেপ ও সচেতন নাগরিকদের কয়েকটি প্রশ্ন
জাতিসংঘের বার্ষিক অধিবেশন, ডিম নিক্ষেপ ও সচেতন নাগরিকদের কয়েকটি প্রশ্ন

দেশ ও রাজনীতি

জাতিসংঘের বার্ষিক অধিবেশন, ডিম নিক্ষেপ ও সচেতন নাগরিকদের কয়েকটি প্রশ্ন

প্রতি বছর সেপ্টেম্বর মাসে নিউইয়র্কে বসে জাতিসংঘ সাধারণ পরিষদের (UNGA) বার্ষিক অধিবেশন। পৃথিবীর প্রায় সব রাষ্ট্রপ্রধান কিংবা সরকারপ্রধান সেখানে সমবেত হন। রাষ্ট্রপ্রধানরা নিজেদের দেশের অবস্থান, সংকট ও অগ্রাধিকার তুলে ধরেন, আন্তর্জাতিক সমর্থন আদায়ের চেষ্টা করেন এবং নানা বৈঠকে অংশ নেন। বাংলাদেশের ক্ষেত্রেও এই সফর ব্যতিক্রম নয়। স্বাধীনতার পর থেকে প্রায় সব সরকারই এই সফরকে বিশেষ গুরুত্ব দিয়ে প্রচার করেছে।

যে কারণে ভূ-রাজনীতির নয়া কেন্দ্র হয়ে উঠেছে ইরানের চাবাহার বন্দর
যে কারণে ভূ-রাজনীতির নয়া কেন্দ্র হয়ে উঠেছে ইরানের চাবাহার বন্দর

কূটনীতি

যে কারণে ভূ-রাজনীতির নয়া কেন্দ্র হয়ে উঠেছে ইরানের চাবাহার বন্দর

রাশিয়াকে জব্দ করতে ভারতীয় পণ্যে ৫০ শতাংশ শুল্ক চাপিয়েছেন মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প। ভারত যাতে রাশিয়া থেকে তেল কেনা বন্ধ করে, সেটাই যুক্তরাষ্ট্রের চাওয়া। কারণ ভারত রাশিয়া থেকে অপরিশোধিত তেল কিনে সেই তেল পরিশোধন করে রপ্তানি করে। যুক্তরাষ্ট্র মনে করে ভারতের কাছে তেল বিক্রি করেই রাশিয়া ইউক্রেন যুদ্ধ চালিয়ে যেতে সক্ষম হচ্ছে। এবার ইরানকে কোণঠাসা করতে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র নতুন কৌশল নিয়ে আগাচ্ছে। ইরানের চাবাহার বন্দর যারাই ব্যবহার করবে তাদের ওপর জরিমানা বা নিষেধাজ্ঞা আরোপ করতে চায় যুক্তরাষ্ট্র। বাণিজ্যিক ও কৌশলগত কারণে ভারতের কাছে ইরানের চাবাহার সমুদ্রবন্দর খুবই গুরুত্বপূর্ণ। বর্তমানে ১০ বছরের চুক্তিতে ইরানের সঙ্গে যৌথভাবে চাবাহার বন্দর পরিচালনা করছে ভারত।

ট্রাম্প পুতিন বৈঠক: সফল ও বিফলের হিসাব
ট্রাম্প পুতিন বৈঠক: সফল ও বিফলের হিসাব

কূটনীতি

ট্রাম্প পুতিন বৈঠক: সফল ও বিফলের হিসাব

১৫ আগস্ট বাংলাদেশ সময় মধ্য রাতে যুক্তরাষ্ট্রের আলাস্কায় যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প এবং রাশিয়ার প্রেসিডেন্ট ভ্লাদিমির পুতিনের মধ্যে যে বৈঠক হলো, তা নিয়ে আন্তর্জাতিক গণমাধ্যম লিখছে, ইউক্রেন যুদ্ধের কোনো সুরাহা হয়নি, কোনো সমঝোতা হয়নি, পুতিন-ট্রাম্প আলোচনা ব্যর্থ হয়েছে ইত্যাদি। বৈঠকের ঘোষণার পর থেকেই এ বিষয়টি ছিল টক অব দি ওয়ার্ল্ড; কিন্তু এ আলোচনার এজেন্ডা কী ছিল, লক্ষ্য কী ছিল সেটা কেউ পরিষ্কার করে বলছেন না। প্রধানত ইউক্রেন নিয়ে আলোচনা বটে; কিন্তু কোনো সমঝোতা বা চুক্তির কথা ছিল না।

উচ্চ মূল্যস্ফীতি হ্রাসের এই প্রবণতা ধরে রাখতে হবে
উচ্চ মূল্যস্ফীতি হ্রাসের এই প্রবণতা ধরে রাখতে হবে

অর্থনীতি

উচ্চ মূল্যস্ফীতি হ্রাসের এই প্রবণতা ধরে রাখতে হবে

সাম্প্রতিক বছরগুলোতে বাংলাদেশের অর্থনীতিতে যে ইস্যুটি সবচেয়ে উদ্বেগের সৃষ্টি করেছে তা হলো উচ্চ মূল্যস্ফীতি প্রবণতা। কোনোভাবেই উচ্চ মূল্যস্ফীতি প্রবণতা রোধ করা যাচ্ছিল না। করোনা-উত্তর বিশ্ব অর্থনীতি যখন উত্তরণের পর্যায়ে ছিল ঠিক তখনই শুরু হয় রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ। এই অপ্রত্যাশিত যুদ্ধ বিশ্ব অর্থনীতিতে ব্যাপকভাবে আলোড়ন সৃষ্টি করে। বিশ্বব্যাপী সাপ্লাই চেইন ভেঙে পড়ার উপক্রম হয়। ফলে পরিবহন সংকটজনিত কারণে বিশ্বব্যাপী বিভিন্ন পণ্যের মূল্য অস্বাভাবিকভাবে বেড়ে যায়। রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ শুরু হওয়ার বছর বিশ্বের খাদ্য ও অন্যান্য পণ্য উৎপাদন স্বাভাবিক ছিল। তাই উচ্চ মূল্যস্ফীতি প্রবণতাকে পণ্য উৎপাদন ঘাটতিজনিত সমস্যা হিসেবে চিহ্নিত করার কোনো সুযোগ ছিল না।

ভারত পাকিস্তানের ভবিষ্যৎ যুদ্ধের সম্ভাবনা
ভারত পাকিস্তানের ভবিষ্যৎ যুদ্ধের সম্ভাবনা

কূটনীতি

ভারত পাকিস্তানের ভবিষ্যৎ যুদ্ধের সম্ভাবনা

৭ মে থেকে ১০ মে পর্যন্ত চার দিন শুধু উপমহাদেশের জন্য নয়, সারা বিশ্বের মানুষের মধ্যেই ভয় ও আতঙ্ক বিরাজ করেছে। এই চার দিন ভারত এবং পাকিস্তানের মধ্যে পাল্টাপাল্টি যে মিসাইল, ড্রোন ও বিমান হামলা চলেছে তা দুই পরমাণু শক্তিধর দেশকে ফুল স্কেল ওয়ারের দ্বারপ্রান্তে নিয়ে গিয়েছিল। বিশ্বব্যাপী এত আতঙ্ক সত্ত্বেও যুদ্ধ শুরুর পর প্রথম তিন দিনে দুপক্ষের মধ্যে মধ্যস্থতাকারী কাউকে দেখা যায়নি। তখন ভারত এবং পাকিস্তান উভয়ের বডি ল্যাঙ্গুয়েজেই কোনো আপোষের চিহ্ন ছিল না। এরই মধ্যে যুক্তরাষ্ট্রের ভাইস প্রেসিডেন্ট জেডি ভ্যান্সের এক উক্তি বিশ্বব্যাপী শান্তিপ্রিয় মানুষকে আরও উদ্বিগ্ন করে তুলেছিল। তিনি বলেছিলেন, ভারত পাকিস্তান যুদ্ধ আমাদের বিজনেস নয়।

পিট সিগার: যুদ্ধবিরোধী প্রতিবাদী চরিত্র
পিট সিগার: যুদ্ধবিরোধী প্রতিবাদী চরিত্র

লেখালেখি

পিট সিগার: যুদ্ধবিরোধী প্রতিবাদী চরিত্র

বিশ শতকে পৃথিবীব্যাপী এই যুদ্ধের বিরুদ্ধে কণ্ঠযোদ্ধা হিসেবে সবচেয়ে বেশি সোচ্চার হয়েছিলেন আমেরিকান কিংবদন্তিতুল্য শিল্পী পিট সিগার। লোকসংগীতের প্রচণ্ড অনুরাগী এক গায়ক ছিলেন পিট।

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ কি বন্ধ হবে?
রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ কি বন্ধ হবে?

কূটনীতি

রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ কি বন্ধ হবে?

আজ ২৮ এপ্রিল, ২০২৫। রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ ৩ বছর ৩ মাস ৫ দিনে গড়াল। অর্থাৎ ১ হাজার ১৫৯ দিনে। হতাহত ও ক্ষয়ক্ষতির দিক দিয়ে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের পর এ যুদ্ধ ইউরোপের সবচেয়ে ভয়াবহ। ক্ষতিটা যদিও সবচেয়ে বেশি হয়েছে ইউক্রেনের; কিন্তু অর্থনৈতিক ও রাজনৈতিক দিক দিয়ে এ যুদ্ধ সারা বিশ্বকেই নানাভাবে ভোগাচ্ছে; বিশেষ করে দক্ষিণ-পূর্ব ইউরোপ ও এশিয়াকে। মার্কিন প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প ক্ষমতায় আসার পর থেকেই এই যুদ্ধ বন্ধ করার আহ্বান জানিয়ে আসছিলেন এবং তার সহযোগিতায় যুদ্ধ বন্ধের আশ্বাস দিয়ে যাচ্ছিলেন।

ইউরোপ ও যুক্তরাষ্ট্রের সম্পর্ক এখন ফাটলে রূপ নিচ্ছে
ইউরোপ ও যুক্তরাষ্ট্রের সম্পর্ক এখন ফাটলে রূপ নিচ্ছে

কূটনীতি

ইউরোপ ও যুক্তরাষ্ট্রের সম্পর্ক এখন ফাটলে রূপ নিচ্ছে

দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের ময়দান থেকে ইউরোপ ও যুক্তরাষ্ট্রের সম্পর্কের শুরু। আত্মপ্রকাশ ঘটে ভূরাজনৈতিক ব্লকের। যুদ্ধ-পরবর্তী বিশ্বে সমাজতান্ত্রিক ব্লক সোভিয়েত ইউনিয়নের বাড়-বাড়ন্তে উদ্বেগ বাড়তে থাকে ওই ব্লকের। বাড়তে থাকে উত্তেজনা। শুরু হয় একে অপরের মধ্যকার বহুমাত্রিক প্রতিযোগিতা। উভয় ব্লকেরই দাবি ছিল, বিপরীত ব্লক তাদের ভেতরকার ঐক্য ধ্বংস করতে চায়। যুক্তরাষ্ট্রের সেনাদল যেমন পূর্ব ইউরোপের দেশগুলোতে অবস্থান নিতে পারত না, তেমনি সোভিয়েত ট্যাঙ্কগুলোও প্রুশিয়ান ময়দানে প্রবেশ করতে পারত না যুক্তরাষ্ট্রের কারণে। তখন ইউরোপ থেকে যুক্তরাষ্ট্রকে বিচ্ছিন্ন করার এই প্রক্রিয়াকে তখন ‘ডিকাপলিং’ বলা হতো। উভয় ব্লকের কয়েক দশকের দ্বন্দ্ব যা করতে পারেনি, তা এখন কয়েক সপ্তাহের মধ্যেই করতে চলেছেন যুক্তরাষ্ট্রের প্রেসিডেন্ট ডোনাল্ড ট্রাম্প।

সোজা কথায় মার্কিন প্রেসিডেন্টের কর্মপদ্ধতি
সোজা কথায় মার্কিন প্রেসিডেন্টের কর্মপদ্ধতি

কূটনীতি

সোজা কথায় মার্কিন প্রেসিডেন্টের কর্মপদ্ধতি

যুক্তরাষ্ট্র এখন পর্যন্ত বিশ্বের সবচেয়ে বড় সুপার পাওয়ার এতে কারও কোনো সন্দেহ নেই। তাকে ম্যাকডোনাল্ড আইল্যান্ড, চুখোতকা অখরুক থেকে শুরু করে এশিয়া, আফ্রিকা, ইউরোপ, ল্যাটিন আমেরিকা পর্যন্ত নজর রাখতে হয়। ওই যে দুটি অতি ক্ষুদ্র দূরদ্বীপের নাম বললাম, আমরা সাধারণ মানুষ তো দূরের কথা, হয়তো আমাদের ফরেইন অফিসও জানে না; কিন্তু যুক্তরাষ্ট্রের জানতে হয়। ওইসব স্থানের অর্থনীতি, কৌশলগত অবস্থান, বেনিফিট সম্পর্কে নিয়মিত পলিসি অবলম্বন করতে হয়।

ট্রেন্ডিং ভিউজ