শাহজালাল বিমানবন্দর
মাইলস্টোন ট্র্যাজেডি: শোকের উচ্চারণ ও কিছু পর্যবেক্ষণ
২১ জুলাই ২০২৫, সোমবার ছিল শ্রাবণের একটি রৌদ্রকরোজ্জ্বল দিন; কিন্তু ওই দিন দুপুরে, মাইলস্টোন স্কুল অ্যান্ড কলেজ ক্যাম্পাসে বাংলাদেশ বিমান বাহিনীর একটি যুদ্ধবিমানের মর্মান্তিক ক্র্যাশ বা দুর্ঘটনায় এই দিনটি বাংলাদেশের জাতীয় জীবনের ট্র্যাজেডি হিসেবে চিহ্নিত হয়ে গেল। মুহূর্তেই উত্তরাস্থ দিয়াবাড়ির স্কুলটি যেন পরিণত হলো এক অজানা যুদ্ধক্ষেত্র, যেখানে কেউ কারোর শত্রু ছিল না। প্রাণ গেল অনেক শিশুর, যারা ঘরে ফেরার জন্য ব্যাগ গুছিয়ে রেখেছিল। অনেক বাবা-মায়ের ছোট ছোট রাজপুত্র, রাজকন্যারা হারিয়ে গেল চিরতরে। হারিয়ে গেলেন এই বিমানের পাইলট, একজন প্রতিশ্রুতিশীল বিমান বাহিনী কর্মকর্তা ফ্লাইট লেফটেন্যান্ট তৌকির ইসলাম। এখন পর্যন্ত এই দুর্ঘটনায় ৩৪ জন মৃত্যুবরণ করেছেন, যাদের বেশিরভাগই শিশু-কিশোর বয়সী শিক্ষার্থী।
তল্লাশির পর এবারও পাওয়া গেল না কোনো ধরনের বিস্ফোরক
দ্বিতীয়বারের মতো দেয়া হুমকির বার্তা প্রতারণা হিসেবে প্রমাণিত হয়েছে। তল্লাশি করে হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরে কোনো ধরনের বিস্ফোরক খুঁজে পায়নি বিমানবন্দর কর্তৃপক্ষ।
আবারও এপিবিএন অফিসারের ফোনে হুমকি, বিমানবন্দরের নিরাপত্তা জোরদার
আবারও হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের (এইচএসআইএ) নিরাপত্তার দায়িত্বে থাকা এপিবিএনের একজন ডিউটি অফিসারের ফোনে আসল হুমকির বার্তা। বৃহস্পতিবার (২৩ জানুয়ারি) এ ঘটনা ঘটে।