সিনেমা
নৈতিকতা বিসর্জন দেয়া যেন সাফল্যের সবচেয়ে সহজ রাস্তা
বাংলাদেশের সমাজে যখন অনৈতিকতা ধীরে ধীরে স্বাভাবিকতায় পরিণত হচ্ছে তখন একজন বিবেকবান মানুষের জীবন হয়ে ওঠে এক নিঃশব্দ প্রতিরোধের গল্প। চারপাশের মানুষ যখন “স্মার্টনেস” আর “চালাকির” আড়ালে প্রতারণাকে সাজিয়ে তোলে তখন সত্যকে ধারণ করা এক ধরনের সামাজিক আত্মদহন। এই দেশে আজ পিতা সন্তানের পরীক্ষার ফল নিয়ে যতটা উদ্বিগ্ন, সন্তানের সততা নিয়ে ততটা নন। শিক্ষক হয়েও অনেকে নীতিকথার চেয়ে নোট বিক্রিকে গুরুত্ব দেন। ব্যবসায়ীরা ভেজালকে ‘কৌশল’ হিসেবে উপস্থাপন করেন। রাজনীতি হয়ে উঠেছে জনসেবার নয়, লোভ ও প্রভাব বিস্তারের খেলা। আর এসব ভিড়ের ভেতরে যে কজন মানুষ এখনো সত্য বলার সাহস রাখেন, ন্যায় পথে চলার চেষ্টা করেন- তাদের সমাজ ‘বোকার রাজ্যে রাজা’ বলেই গণ্য করে।
সেন্ট মার্টিন দ্বীপ নিয়ে গুজবে বিভ্রান্ত হবেন না : আইএসপিআর
মিয়ানমারের অভ্যন্তরে চলমান সংঘর্ষকে কেন্দ্র করে সোশ্যাল মিডিয়ায় সেন্ট মার্টিনের নিরাপত্তা নিয়ে বিভিন্ন স্বার্থান্বেষী মহলের গুজবে বিভ্রান্ত না হতে অনুরোধ জানিয়েছে আইএসপিআর।
সিনেমা: মুসলিম দেশগুলোতে
সিনেমা। এই শব্দটির ব্যাপকতা, প্রভাব ইদানীং অনেক বেশি। জনরুচির প্রাধান্য দিতে কিংবা জনরুচিকে প্রভাবিত করতে পারে এই মিডিয়াম। তাই সাধারণ মানুষের রুচি বা অভিরুচি মাথায় রেখেই বেশিরভাগ সিনেমা তৈরি হয় দেশে দেশে, বিশ্বে। কিছু সিনেমা আবার নির্মাতা নিজের ভালোলাগা, দর্শন, দায়িত্ব এবং দায়িত্ববদ্ধতার নিরিখে নির্মাণ করেন। তবে এসব সিনেমা ব্যাপকভাবে দর্শকদের কাছে পৌঁছায় না। একটা নির্দিষ্টসংখ্যক দর্শকের কাছে অজানাই থাকে। তবে বিভিন্ন দেশের বিভিন্নরকম সাংবিধানিক বাধ্যবাধকতা থাকে। থাকে ভ্যালুজ, ইডিওলজি, ট্যাবু এবং ধর্মীয় ইথিকসের বেড়াজাল, যা সিনেমার ভেতর স্বাধীনতাকে সংকুচিত করে দেয়। আমরা এটাও জানি, রাষ্ট্রের কোনো ধর্ম হয় না, হয় ব্যক্তির।