Views Bangladesh Logo
author image

হিরা তালুকদার

  • থেকে

সাংবাদিক
পৃথক সচিবালয়ই কি স্বাধীন বিচার বিভাগের পথ খুলতে যথেষ্ট?
পৃথক সচিবালয়ই কি স্বাধীন বিচার বিভাগের পথ খুলতে যথেষ্ট?

পৃথক সচিবালয়ই কি স্বাধীন বিচার বিভাগের পথ খুলতে যথেষ্ট?

আইন বিভাগ ও শাসন বিভাগের হস্তক্ষেপ মুক্ত হয়ে স্বাধীনভাবে বিচারকার্য পরিচালনা করতে পারাই হচ্ছে বিচার বিভাগের স্বাধীনতা। বাংলাদেশের সংবিধানেও স্বাধীন নিরপেক্ষ বিচার বিভাগ প্রতিষ্ঠার কথা বলা আছে। মাজদার হোসেন মামলার রায়ের পর গত ২৬ বছরেও বিচার বিভাগ স্বাধীন হতে পারেনি। সবশেষ গত ৩০ নভেম্বর বিচার বিভাগের পূর্ণ স্বাধীনতা জন্য সুপ্রিম কোর্ট সচিবালয় অধ্যাদেশ জারি করা হয়। তবে এই পৃথক সচিবালয়ও বিচার বিভাগের পূর্ণ স্বাধীনতার জন্য যথেষ্ট হবে কিনা সে বিষয়ে সন্দেহ প্রকাশ করেছেন আইনজ্ঞরা।

বিপদজনক অবস্থানে ঢাকার যেসব এলাকা
বিপদজনক অবস্থানে ঢাকার যেসব এলাকা

বিপদজনক অবস্থানে ঢাকার যেসব এলাকা

প্রায় দুই কোটি মানুষের আবাসস্থল ঢাকা ভূমিকম্পের জন্য এখন একটি বিপজ্জনক শহর। কারণ এই শহরের ৬০ কিলোমিটারের মধ্যে থাকা টেকটনিক প্লেটের মধুপুর ফল্ট আবার সক্রিয় হয়ে উঠেছে। যেখানে প্রায় ৪০০ বছর ধরে চাপ সৃষ্টি হচ্ছে। এই প্লেটের কাছাকাছি থাকা সাব প্লেটগুলো আবার ঢাকা শহরের ২০ কিলোামটারের মধ্যে। এসব প্লেটের শক্তিশালী চাপ মুক্তির সময় বড় মাত্রার ভূমিকম্প হলে রাজধানী ঢাকায় নেমে আসবে ভয়াবহ বিপর্যয়। তবে ঢাকার সব এলাকায় একই রকম ক্ষয়ক্ষতি হবে না। কিছু এলাকায় অনেক বেশি হবে এবং কিছু এলাকায় তুলনামূলক কম ক্ষয়ক্ষতি হবে। বাংলাদেশ আবহাওয়া অধিদপ্তরের ভূমিকম্প পর্যবেক্ষণ ও গবেষণাকেন্দ্রই এ তথ্য জানিয়েছে।

হাসিনার মামলার চূড়ান্ত নিষ্পত্তিতে সময় লাগবে কত?
হাসিনার মামলার চূড়ান্ত নিষ্পত্তিতে সময় লাগবে কত?

হাসিনার মামলার চূড়ান্ত নিষ্পত্তিতে সময় লাগবে কত?

শেখ হাসিনাসহ তিন আসামির বিরুদ্ধে করা জুলাই গণআন্দোলনের সময় সংঘটিত মানবতাবিরোধী অপরাধের মামলায় রায় ঘোষণা ১৭ নভেম্বর সোমবার ঘোষণা করবে আন্তর্জাতিক অপরাধ ট্রাব্যুনাল। রায়ে আসামিদের দণ্ড কিংবা খালাস যাই হোক তা সঙ্গে সঙ্গেই চূড়ান্ত রায় বলে বিবেচিত হবে না। বিচারের বিভিন্ন ধাপ পার করে সর্বোচ্চ আদালতে চূড়ান্ত রায়ের জন্য অপেক্ষা করতে হবে আরো অনেক সময়। এমনটাই জানিয়েছেন আইনজ্ঞরা।

এক সপ্তাহের সময় শেষে আসছে সরকারে সিদ্ধান্ত, তবে তা কতটা বিধিসম্মত?
এক সপ্তাহের সময় শেষে আসছে সরকারে সিদ্ধান্ত, তবে তা কতটা বিধিসম্মত?

এক সপ্তাহের সময় শেষে আসছে সরকারে সিদ্ধান্ত, তবে তা কতটা বিধিসম্মত?

জুলাই সনদ বাস্তবায়ন ও গণভোটের দিনক্ষণ নিয়ে মতবিরোধ দূর করতে রাজনৈতিক দলগুলোকে এক সপ্তাহ সময় বেঁধে দিয়েছিল অন্তর্বর্তীকালিন সরকার। গত ৩ নভেম্বর দেওয়া ওই সময়সীমা শেষ হয়েছে ১০ নভেম্বর। তবে নির্ধারিত সময়ের মধ্যে রাজনৈতিক দলগুলো তাদের মতবিরোধ দূর করে ঐক্যমত্যে পৌঁছানো তো পরের কথা নিজেদের কোনো মতামতই প্রকাশ করেনি। অধিকাংশ দল এখনও তাদের আগের অবস্থানেই অনড় রয়েছে। এ অবস্থায় আগামী ১৩ নভেম্বর প্রধান উপদেষ্টা তার চূড়ান্ত সিদ্ধান্ত নেবেন বলে জানা গেছে। তবে এ বিষয়ে এমন একতরফা কোনো সিদ্ধান্ত নেওয়া সংবিধান সম্মত হবে না বলে মত দিয়েছেন আইনজ্ঞরা।

‘পেশি শক্তি নেই, অনশনই আমাদের একমাত্র প্রতিবাদের ভাষা’
‘পেশি শক্তি নেই, অনশনই আমাদের একমাত্র প্রতিবাদের ভাষা’

‘পেশি শক্তি নেই, অনশনই আমাদের একমাত্র প্রতিবাদের ভাষা’

চোখের নিচে শুকিয়ে যাওয়া অশ্রুর দাগ, নেই স্বাভাবিকভাবে কথা বলার শক্তি, চলছে স্যালাইন। এমন অবস্থায় নির্বাচন ভবনের সামনে খোলা আকাশের নিচে এক দৃষ্টিতে তাকিয়ে থাকতে দেখা গেছে নিবন্ধন না পাওয়া আমজনতার দলের সাধারণ সম্পাদক বগুড়ার সন্তান তারেক রহমানকে। ক্ষীণ কণ্ঠে বিড়বিড় করে বলছিলেন, ‘আমাদের পেশী শক্তি নাই। এজন্য আমাদের দলকে অন্যায়ভাবে নিবন্ধন দেয়নি ইসি। তাই এখানে বসেই আমৃত্যু এই অন্যায়ের প্রতিবাদ করে যেতে চাই।’

আরপিও-এর নজিরবিহীন সংশোধনীতে নির্বাচনের হাওয়া উত্তপ্ত
আরপিও-এর নজিরবিহীন সংশোধনীতে নির্বাচনের হাওয়া উত্তপ্ত

আরপিও-এর নজিরবিহীন সংশোধনীতে নির্বাচনের হাওয়া উত্তপ্ত

বিগত ৭টি জাতীয় সংসদ নির্বাচনের আগে গণপ্রতিনিধিত্ব আদেশ (আরপিও)-এর কিছুটা সংশোধনী আনা হয়েছিলো। কিন্তু এবার অন্তর্বর্তীকালিন সরকার যেসব সংশোধনী এনেছে তা নজিরবিহীন। বিশেষ করে আরপিও-এর ২১ ধারার বিষয়ে জামায়াত ও এনসিপির প্রস্তাব গ্রহণ এবং বিএনপিসহ আরো কিছু দলের প্রস্তাব নাকচ করে ব্যাপকভাবে করা এবারের আরপিও সংশোধনী নিয়ে উত্তপ্ত এখন নির্বাচনের হাওয়া। দীর্ঘদিনের জোটবদ্ধ একক প্রতীকে নির্বাচনের পদ্ধতি বাতিলের কারণে ক্ষুদ্ধ বিএনপিসহ বেশ কিছু রাজনৈতিক দল। নির্বাচন কমিশন ও আইন মন্ত্রণালয়কে বিএনপি কয়েক দফায় লিখিতভাবে তাদের আপত্তির কথা তুলে ধরলেও আরপিও-এর ২১ ধারার সংশোধন অধ্যাদেশ শেষ পর্যন্ত জারি করেছেই বর্তমান অন্তর্বর্তীকালিন সরকার। এই ধারার সংশোধনীর ফলে জোট করলেও নির্বাচনে অংশ নিতে হবে নিজ দলের প্রতীকে। গত ৩ নভেম্বর এই অধ্যাদেশ জারি করা হয়।

...