Views Bangladesh Logo
author image

হিরা তালুকদার

  • থেকে

সাংবাদিক
সংশোধিত অধ্যাদেশ নিয়ে আইনজ্ঞদের অভিমত: বাধ্যতামূলক সালিশে বাড়বে ভুক্তভোগীদের ভোগান্তি
সংশোধিত অধ্যাদেশ নিয়ে আইনজ্ঞদের অভিমত: বাধ্যতামূলক সালিশে বাড়বে ভুক্তভোগীদের ভোগান্তি

সংশোধিত অধ্যাদেশ নিয়ে আইনজ্ঞদের অভিমত: বাধ্যতামূলক সালিশে বাড়বে ভুক্তভোগীদের ভোগান্তি

আইনগত সহায়তা প্রদান (সংশোধন) অধ্যাদেশ, ২০২৫ কার্যকর হয়েছে গত ১ জুলাই। এই সংশোধনীতে পাঁচটি দেওয়ানি ও চারটি ফৌজদারি- মোট ৯টি আইনের বিরোধ নিষ্পত্তিতে বাধ্যতামূলকভাবে মধ্যস্থতার (সালিশ) পথ বেছে নিয়েছে বর্তমান অন্তর্বর্তীকালীন সরকার। এসব আইনের আওতায় কোনো বিরোধে সরাসরি মামলা করা যাবে না। দ্বারস্থ হতে হবে স্থানীয় লিগ্যাল এইড অফিসে মধ্যস্থতার। আইনজ্ঞদের মতে, এই বাধ্যতামূলক মধ্যস্থতা ন্যায়বিচার প্রাপ্তিতে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করবে। একইসঙ্গে হয়রানির শিকার হবেন বিচারপ্রার্থী এবং বিচারপ্রাপ্তিতে আরও বাড়বে দীর্ঘসূত্রতা।

যৌতুক-জখমের বাধ্যতামূলক সালিশের বিধানে আইনজ্ঞদের উদ্বেগ
যৌতুক-জখমের বাধ্যতামূলক সালিশের বিধানে আইনজ্ঞদের উদ্বেগ

যৌতুক-জখমের বাধ্যতামূলক সালিশের বিধানে আইনজ্ঞদের উদ্বেগ

যৌতুকের জন্য নির্যাতনের মামলা আগে নারী ও শিশু নির্যাতন দমন ট্রাইব্যুনালে বিচার হলেও গত ২৫ মার্চ নারী ও শিশু নির্যাতন দমন (সংশোধন) অধ্যাদেশ জারি করে তা ম্যাজিস্ট্রেট আদালতে বিচারের বিধান করা হয়। আর এবার সেটাও পরিবর্তন করে সালিশ বা মধ্যস্থতার মাধ্যমে নিষ্পত্তির বিধান করা হয়েছে।

৯ বছরেও শেষ হয়নি হলি আর্টিসান হত্যা মামলার চূড়ান্ত বিচার
৯ বছরেও শেষ হয়নি হলি আর্টিসান হত্যা মামলার চূড়ান্ত বিচার

৯ বছরেও শেষ হয়নি হলি আর্টিসান হত্যা মামলার চূড়ান্ত বিচার

ঘটনার পর পেরিয়ে গেছে ৯ বছর। এখনো চূড়ান্ত বিচার শেষ হয়নি চাঞ্চল্যকর হলি আর্টিসান হত্যা মামলার। এ মামলায় আপিল, জেল আপিল ও ডেথ রেফারেন্সের ওপর হাইকোর্টের দেয়া রায় চ্যালেঞ্জ করে করা আপিল বর্তমানে সুপ্রিম কোর্টের আপিল বিভাগে শুনানির অপেক্ষায়। চলতি বছর জানুয়ারিতে কয়েকদফা কার্যতালিতায় এলেও ফেব্রুয়ারি থেকে তাও আসছে না। এমন অবস্থায় এই শুনানি কবে শুরু হবে তা জানে না রাষ্ট্রপক্ষও।

জাতিসংঘের সহায়তায় গুমবিষয়ক আইন ও কমিশন গঠন চূড়ান্ত
জাতিসংঘের সহায়তায় গুমবিষয়ক আইন ও কমিশন গঠন চূড়ান্ত

জাতিসংঘের সহায়তায় গুমবিষয়ক আইন ও কমিশন গঠন চূড়ান্ত

দেশে মানবাধিকার লঙ্ঘনের যেসব ঘটনা ঘটে তার মধ্যে অন্যতম হচ্ছে ‘গুম’। যা মানবাধিকারের চরম লঙ্ঘন এবং ভুক্তভোগী ও তাদের পরিবারের জন্য এক মর্মান্তিক অভিজ্ঞতা। বিগত কয়েক যুগে ‘গুম সংস্কৃতি’ দেশবাসীকে চরম আতঙ্কিত করে তুলেছে। এমন পরিস্থিতিতে বর্তমান অন্তর্বর্তীকালীন সরকার প্রণয়ন করতে যাচ্ছে গুম বিষয়ে আইন। এ আইনের অধীনে গঠন করা হবে গুমবিষয়ক কমিশনও। এরই মধ্যে আইনের খসড়াও প্রস্তুত করেছে আইন মন্ত্রণালয়। জাতিসংঘের সহায়তায় আগামী জুলাই মাসের মধ্যেই গুম সংক্রান্ত কমিশন গঠন ও পূর্ণাঙ্গ আইন পাস করা হবে বলে জানা গেছে।

দূষণের নতুন আতঙ্ক প্রাণঘাতী ‘পিফাস’
দূষণের নতুন আতঙ্ক প্রাণঘাতী ‘পিফাস’

দূষণের নতুন আতঙ্ক প্রাণঘাতী ‘পিফাস’

দেশে নতুন প্রাণঘাতী এক দূষণের নাম ‘পিফাস’। বিভিন্ন শিল্পকারখানা থেকে নির্গত ফ্লোরিন ও কার্বন (যৌগ) মিলে সৃষ্টি হয় এই মারাত্মক দূষণ। বেশ কয়েকটি জরিপে বলা হয়েছে- ঢাকা, গাজীপুর, নারায়ণগঞ্জ ও নরসিংদী এলাকায় পিফাস ছড়িয়ে পড়েছে ভয়াবহ আকারে। ধীরে ধীরে তা আরও বিস্তৃত এলাকায় ছড়াতে পারে। গবেষকরা বলছেন, প্রাণঘাতী এই দূষণ দ্রুত বন্ধ না করা গেলে ক্যান্সার, চর্মরোগ, লিভার সিরোসিস, হৃদরোগ, থাইরয়েডসহ বড় ধরনের স্বাস্থ্যগত ঝুঁকিতে পড়বে মানুষ।

বিচারিক আদালত মনিটরিং কমিটি চূড়ান্ত, কার্যক্রম শুরু জুলাইয়ে
বিচারিক আদালত মনিটরিং কমিটি চূড়ান্ত, কার্যক্রম শুরু জুলাইয়ে

বিচারিক আদালত মনিটরিং কমিটি চূড়ান্ত, কার্যক্রম শুরু জুলাইয়ে

দেশের ৮টি বিভাগে চলমান সব বিচারিক আদালত মনিটরিংয়ের জন্য ‘মনিটরিং কমিটি ফর সাবঅর্ডিনেট কোর্টস’ গঠন চূড়ান্ত করা হয়েছে। প্রধান বিচারপতি ড. সৈয়দ রেফাত আহমেদ এ কমিটি চূড়ান্ত করেছেন। দ্য সুপ্রিম কোর্ট অব বাংলাদেশ (হাইকোর্ট ডিভিশন রুলস), ১৯৭৩ অনুযায়ী ‘মনিটরিং কমিটি ফর সাবঅর্ডিনেট কোর্টস’ গঠন করা হয়েছে। আগামী জুলাই মাসের ১ তারিখ থেকেই এ কমিটির কার্যক্রম শুরু হবে বলে জানা গেছে।

...