সংশোধিত অধ্যাদেশ নিয়ে আইনজ্ঞদের অভিমত: বাধ্যতামূলক সালিশে বাড়বে ভুক্তভোগীদের ভোগান্তি
আইনগত সহায়তা প্রদান (সংশোধন) অধ্যাদেশ, ২০২৫ কার্যকর হয়েছে গত ১ জুলাই। এই সংশোধনীতে পাঁচটি দেওয়ানি ও চারটি ফৌজদারি- মোট ৯টি আইনের বিরোধ নিষ্পত্তিতে বাধ্যতামূলকভাবে মধ্যস্থতার (সালিশ) পথ বেছে নিয়েছে বর্তমান অন্তর্বর্তীকালীন সরকার। এসব আইনের আওতায় কোনো বিরোধে সরাসরি মামলা করা যাবে না। দ্বারস্থ হতে হবে স্থানীয় লিগ্যাল এইড অফিসে মধ্যস্থতার। আইনজ্ঞদের মতে, এই বাধ্যতামূলক মধ্যস্থতা ন্যায়বিচার প্রাপ্তিতে প্রতিবন্ধকতা সৃষ্টি করবে। একইসঙ্গে হয়রানির শিকার হবেন বিচারপ্রার্থী এবং বিচারপ্রাপ্তিতে আরও বাড়বে দীর্ঘসূত্রতা।