নিজস্ব প্রতিবেদক
থেকে
আগুন-ভবনধসের শঙ্কায় হাজারো শিক্ষার্থীর জন্য ‘মরণফাঁদ’ এখন রাজধানীর অন্তত ১০৬টি শিক্ষা প্রতিষ্ঠান। পুরোনো ও জরাজীর্ণ ভবন ও অগ্নিনিরাপত্তা ব্যবস্থা না থাকায় জীবনের ঝুঁকি নিয়েই শ্রেণিকক্ষে যাচ্ছে তারা আর আতঙ্কে থাকছেন অভিভাবকরা। নিয়মিত সংস্কার ও তদারকি এবং সঠিক নকশায় ভবন নির্মাণসহ স্কুল-কলেজে ফায়ার এক্সিট, ফায়ার অ্যালার্ম, জরুরি মহড়া ও নিরাপত্তা প্রশিক্ষণ বাধ্যতামূলক করার পরামর্শ নগর পরিকল্পনাবিদ ও নিরাপত্তা বিশেষজ্ঞদের।
নিখোঁজ থাকা লেখক-সাংবাদিক বিভুরঞ্জন সরকারের মরদেহ মেঘনা নদীতে পাওয়া গেছে বলে জানিয়েছে পুলিশ।
সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে এক ভয়ংকর প্রবণতা নীরবে বিস্তার লাভ করছে। নানা ফেসবুক পেজ ও গ্রুপে এখন খোলামেলাভাবে বিক্রি হচ্ছে ‘হাই ভোল্ট শকগান’। বিজ্ঞাপনে দাবি করা হচ্ছে, এটি নাকি আত্মরক্ষার কার্যকর অস্ত্র; কিন্তু বিশেষজ্ঞদের মতে, এই শকগান ব্যবহারকারীর হাতেই শুধু নয়, সম্ভাব্য ভুক্তভোগীর জীবনেও মারাত্মক ঝুঁকি তৈরি করতে পারে।
রাজধানীসহ সারা দেশে রাজনৈতিক অঙ্গনে আলোচনার কেন্দ্রবিন্দুতে এখন ‘জুলাই ঘোষণাপত্র’। ২০২৪ সালের গণঅভ্যুত্থানের এক বছর পর ঘোষিত এই সনদকে ঘিরে নানা মত ও প্রতিক্রিয়া উঠে এসেছে বিভিন্ন রাজনৈতিক দল ও নেতাদের কাছ থেকে। কেউ একে নতুন সম্ভাবনার সূচনা হিসেবে দেখছেন, আবার কেউ প্রশ্ন তুলেছেন এর প্রয়োজনীয়তা নিয়ে। রাজনৈতিক বিশ্লেষকরা বলছেন, এই ঘোষণাপত্রের মাধ্যমে দেশের রাজনীতিতে নতুন বিতর্কের সূচনা হলো।
এক বছর আগে ছাত্র-জনতার গণঅভ্যুত্থানের মুখে পতন ঘটে আওয়ামী লীগ সরকারের। ২০২৪ সালের ৫ আগস্ট তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা দেশ ছেড়ে আশ্রয় নেন ভারতে। সেই উত্তাল দিনগুলোতে দেশের রাস্তায় গর্জে ওঠা স্লোগান ছিল—‘বৈষম্যহীন রাষ্ট্র চাই’, ‘সবার জন্য সমান অধিকার চাই।’ ঠিক তিন দিন পর, ৮ আগস্ট নতুন বাংলাদেশ গড়ার প্রতিশ্রুতি নিয়ে ক্ষমতা গ্রহণ করেন শান্তিতে নোবেলজয়ী ড. মুহাম্মদ ইউনূস।
বাংলাদেশে মানবাধিকার সুরক্ষার মূল প্রতিষ্ঠান হিসেবে ২০০৯ সালে প্রতিষ্ঠিত জাতীয় মানবাধিকার কমিশন (এনএইচআরসি) কার্যত একটি নিষ্ক্রিয় এবং নেতৃত্বহীন প্রতিষ্ঠানে পরিণত হয়েছে। গত আট মাস ধরে অচল হয়ে আছে রাষ্ট্রীয় এই গুরুত্বপূর্ণ প্রতিষ্ঠান।