সভা আর চিঠি চালাচালি, এয়ারপোর্টে মোবাইল নেটওয়ার্কের খবর নেই
হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের নবনির্মিত তৃতীয় টার্মিনালে মোবাইল নেটওয়ার্ক বসানোর উদ্যোগ যেন অনিশ্চয়তার ঘেরাটোপে আটকে আছে।
হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের নবনির্মিত তৃতীয় টার্মিনালে মোবাইল নেটওয়ার্ক বসানোর উদ্যোগ যেন অনিশ্চয়তার ঘেরাটোপে আটকে আছে।
দেশের সরকারি ডেটা-নথি বিদেশে নেয়ার কেলেংকারিতে অভিযুক্ত ওরাকলকে লোন করে বিল দিচ্ছে বাংলাদেশ ডেটা সেন্টার কোম্পানি লিমিটেড (বিডিসিসিএল)। ওরাকল নিয়ে রাষ্ট্রীয় এই কোম্পানি বিডিসিসিএল এমন এক বেকায়দায় পড়েছে যেখানে থেকে সহসাই উদ্ধারের কোনো পথ তারা দেখছে না। সর্বশেষ এক্সিম ব্যাংক থেকে দুই কোটি টাকা লোন নিয়ে ওরাকল ও অন্যান্য বিল পরিশোধ করেছে তারা।
ব্যয় সাশ্রয়ী ইন-বিল্ডিং সল্যুশন (আইবিএস) প্রযুক্তির ব্যবহারে আপত্তি তুলেছে মোবাইল অপারেটররা।
বিনামূল্যে নেয়া স্পেকট্রাম ‘কৌশলে’ আটকে রেখে ৮০০ কোটি টাকা নেয়ার পাঁয়তারা করছে এক আইএসপি। ২০০৭ সালে বিনামূল্যে যে স্পেকট্রাম নিয়েছিল অলওয়েজ অন নেটওয়ার্ক নামে ওই আইএসপি, সে স্পেকট্রাম ছেড়ে দিতে এখন ৮০০ কোটি টাকা চাইছে তারা। দেশে ডিজিটাল বিভাজন দূর করা, গ্রামীণ ও প্রত্যন্ত অঞ্চলে উচ্চগতির মোবাইল ব্রডব্যান্ড সেবা পৌঁছানো, ভবিষ্যতে ৫জির প্রয়োজনীয়তা, সরকারের বিপুল রাজস্বের মতো গুরুত্বপূর্ণ প্রেক্ষাপটে ৭০০ ব্যান্ডের ওই স্পেকট্রাম এখন রাষ্ট্রীয় স্বার্থে গুরুত্বপূর্ণ। বিটিআরসি প্রায় ১ যুগ আগে ওই আইএসপিকে বিকল্প ৫ গিগাহার্জ ব্যান্ড হতে প্রয়োজনীয় স্পেকট্রাম নেয়ার প্রস্তাবও দেয়; কিন্তু তারা তা শোনেনি।
বাংলাদেশে তৈরি হবে যুক্তরাষ্ট্রভিত্তিক একটি কোম্পানির ব্র্যান্ড ও নিজস্ব ডিজাইনের মোবাইল ট্যাব। এসব ডিভাইস শতভাগ রপ্তানিযোগ্য হবে; দেশের বাজারে সেগুলো পাওয়া যাবে না।
হযরত শাহজালাল আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরের নবনির্মিত তৃতীয় টার্মিনালে মোবাইল নেটওয়ার্ক বসাতে বেসামরিক বিমান চলাচল কর্তৃপক্ষের (বেবিচক) সিদ্ধান্তে বিস্ময় মোবাইল ফোন অপারেটরদের।