অনার্স ১ম বর্ষের পরীক্ষায় নকল রোধে কঠোর নির্দেশিকা
২০২৪ শিক্ষাবর্ষের অনার্স ১ম বর্ষের আসন্ন পরীক্ষায় নকল রোধে পরিদর্শকদের জন্য নতুন কঠোর নির্দেশিকা জারি করেছে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়। কোনো শিক্ষার্থী নকলসহ ধরা পড়লে তার উত্তরপত্র ও নকলের প্রমাণ লাল কালিতে এবং উপস্থিতিপত্রে ‘বহিষ্কৃত’ চিহ্নিত করতে বলা হয়েছে।
রোববার (২৪ আগস্ট) পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক মো. এনামুল করিমের স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, নকলের যেকোনো প্রমাণ সঠিকভাবে সংরক্ষণ করতে হবে। বহিষ্কৃত শিক্ষার্থীদের উত্তরপত্র আলাদাভাবে প্যাক এবং বহিষ্কারের কারণগুলো প্রতিবেদন আকারে বিস্তারিতভাবে উল্লেখ করতে হবে।
পরিদর্শকদের ওএমআর ফর্মে শিক্ষার্থীদের রোল নম্বর, রেজিস্ট্রেশন নম্বর এবং বিষয় কোড সঠিকভাবে পূরণ করে তা যাচাই করতে বলা হয়েছে। কোনো শিক্ষার্থী ভুল বা অনুপস্থিত থাকলে উপযুক্ত বিভাগে লাল কালিতে ‘অনুপস্থিত’ লিখতে হবে।
সমস্ত উত্তরপত্র ও ওএমআর ফর্ম সাবধানে সাজিয়ে ঢেউ তোলা বাক্সে বান্ডিল অনুসারে প্যাক, পলিথিন ও বেগুনি কাপড়ে মুড়িয়ে পরীক্ষার কোড ২২০১ লেবেল করতে হবে। উপস্থিত, অনুপস্থিত এবং বহিষ্কৃত পরীক্ষার্থীদের দেখানো দৈনিক উপস্থিতিপত্রগুলো সিল করে কলেজগুলোতে নিরাপদে সংরক্ষণ করতে হবে। বিশ্ববিদ্যালয় যাচাইয়ে যেকোনো সময় এই পত্রগুলোর অনুরোধ করতে পারে।
উত্তরপত্রগুলো পৃথক প্যাকেটে অনার্স ১ম বর্ষ শাখার ভারপ্রাপ্ত অতিরিক্ত নিয়ন্ত্রক মো. আব্দুস সামাদকে পাঠানো হবে।
প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, বিশ্ববিদ্যালয়ের অফিসিয়াল প্রার্থী তালিকার ভিত্তিতে অনলাইনে উপস্থিতিপত্র প্রস্তুত করা হবে। পরিদর্শকরা প্রার্থীদের পরিচয় যাচাই করবেন তাদের মুখের সাথে রেজিস্ট্রেশন কার্ডের ছবি তুলনা করে এবং উত্তরপত্রে বিষয় এবং কাগজের কোড সঠিক কি না, তা নিশ্চিত করবেন। প্রার্থীদের উপস্থিতিপত্রে স্বাক্ষর করতে হবে এবং একক প্রার্থীর জন্য কোনো ডুপ্লিকেট উপস্থিতি পত্র অনুমোদিত নয়।
পরীক্ষা শেষ হওয়ার সাতদিনের মধ্যে উপস্থিতিপত্র বইয়ে আবদ্ধ করে সংশ্লিষ্ট শাখায় জমা দিতে হবে।
নির্দেশিকায় আরও বলা হয়েছে, ভুল ওএমআর ফর্মগুলো আলাদাভাবে প্যাক করার প্রয়োজন নেই। তবে সময়সূচি অনুসারে নিরাপদে মোড়ানো এবং পরীক্ষা কেন্দ্রে সংরক্ষণ করতে হবে।
এই পদক্ষেপগুলোর লক্ষ্য পরীক্ষার সততা বজায় রাখা এবং সুষ্ঠু মূল্যায়ন প্রক্রিয়া নিশ্চিত বলেও উল্লেখ করা হয়েছে অনার্স ১ম বর্ষের পরীক্ষায় নকল রোধে কঠোর নির্দেশিকা
২০২৪ শিক্ষাবর্ষের অনার্স ১ম বর্ষের আসন্ন পরীক্ষায় নকল রোধে পরিদর্শকদের জন্য নতুন কঠোর নির্দেশিকা জারি করেছে জাতীয় বিশ্ববিদ্যালয়। কোনো শিক্ষার্থী নকলসহ ধরা পড়লে তার উত্তরপত্র ও নকলের প্রমাণ লাল কালিতে এবং উপস্থিতিপত্রে ‘বহিষ্কৃত’ চিহ্নিত করতে বলা হয়েছে।
রোববার (২৪ আগস্ট) পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক মো. এনামুল করিমের স্বাক্ষরিত বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়েছে, নকলের যেকোনো প্রমাণ সঠিকভাবে সংরক্ষণ করতে হবে। বহিষ্কৃত শিক্ষার্থীদের উত্তরপত্র আলাদাভাবে প্যাক এবং বহিষ্কারের কারণগুলো প্রতিবেদন আকারে বিস্তারিতভাবে উল্লেখ করতে হবে।
পরিদর্শকদের ওএমআর ফর্মে শিক্ষার্থীদের রোল নম্বর, রেজিস্ট্রেশন নম্বর এবং বিষয় কোড সঠিকভাবে পূরণ করে তা যাচাই করতে বলা হয়েছে। কোনো শিক্ষার্থী ভুল বা অনুপস্থিত থাকলে উপযুক্ত বিভাগে লাল কালিতে ‘অনুপস্থিত’ লিখতে হবে।
সমস্ত উত্তরপত্র ও ওএমআর ফর্ম সাবধানে সাজিয়ে ঢেউ তোলা বাক্সে বান্ডিল অনুসারে প্যাক, পলিথিন ও বেগুনি কাপড়ে মুড়িয়ে পরীক্ষার কোড ২২০১ লেবেল করতে হবে। উপস্থিত, অনুপস্থিত এবং বহিষ্কৃত পরীক্ষার্থীদের দেখানো দৈনিক উপস্থিতিপত্রগুলো সিল করে কলেজগুলোতে নিরাপদে সংরক্ষণ করতে হবে। বিশ্ববিদ্যালয় যাচাইয়ে যেকোনো সময় এই পত্রগুলোর অনুরোধ করতে পারে।
উত্তরপত্রগুলো পৃথক প্যাকেটে অনার্স ১ম বর্ষ শাখার ভারপ্রাপ্ত অতিরিক্ত নিয়ন্ত্রক মো. আব্দুস সামাদকে পাঠানো হবে।
প্রজ্ঞাপনে বলা হয়েছে, বিশ্ববিদ্যালয়ের অফিসিয়াল প্রার্থী তালিকার ভিত্তিতে অনলাইনে উপস্থিতিপত্র প্রস্তুত করা হবে। পরিদর্শকরা প্রার্থীদের পরিচয় যাচাই করবেন তাদের মুখের সাথে রেজিস্ট্রেশন কার্ডের ছবি তুলনা করে এবং উত্তরপত্রে বিষয় এবং কাগজের কোড সঠিক কি না, তা নিশ্চিত করবেন। প্রার্থীদের উপস্থিতিপত্রে স্বাক্ষর করতে হবে এবং একক প্রার্থীর জন্য কোনো ডুপ্লিকেট উপস্থিতি পত্র অনুমোদিত নয়।
পরীক্ষা শেষ হওয়ার সাতদিনের মধ্যে উপস্থিতিপত্র বইয়ে আবদ্ধ করে সংশ্লিষ্ট শাখায় জমা দিতে হবে।
নির্দেশিকায় আরও বলা হয়েছে, ভুল ওএমআর ফর্মগুলো আলাদাভাবে প্যাক করার প্রয়োজন নেই। তবে সময়সূচি অনুসারে নিরাপদে মোড়ানো এবং পরীক্ষা কেন্দ্রে সংরক্ষণ করতে হবে।
এই পদক্ষেপগুলোর লক্ষ্য পরীক্ষার সততা বজায় রাখা এবং সুষ্ঠু মূল্যায়ন প্রক্রিয়া নিশ্চিত করা বলেও জানানো হয়েছে প্রজ্ঞাপনে।
মতামত দিন
মন্তব্য করতে প্রথমে আপনাকে লগইন করতে হবে