রপ্তানিপণ্য তালিকায় নতুন পণ্য সংযুক্ত না করলে ট্যারিফ যুদ্ধে পরাজিত হতে হবে
মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র বিভিন্ন দেশের রপ্তানি পণ্যের ওপর বিভিন্ন হারে বাড়তি শুল্কারোপ করেছে। বিশ্বের বিভিন্ন দেশে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের এই উদ্যোগ নিয়ে প্রচণ্ড উদ্বেগের সৃষ্টি হয়। গত এপ্রিল মাসে প্রথম এ ধরনের বাড়তি শুল্কারোপের ঘোষণা দেয়া হয়। এরপর তিন মাসের জন্য বাড়তি শুল্ক কার্যকর করা স্থগিত রাখা হয়। এই সময়ের মধ্যে বিভিন্ন দেশ মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের সঙ্গে আলোচনার মাধ্যমে তাদের ওপর আরোপিত শুল্কহার কমিয়ে আনার চেষ্টা করে। অধিকাংশ দেশই এ ক্ষেত্রে সফলকাম হয়েছে। যেমন বাংলাদেশের রপ্তানি পণ্যের ওপর প্রাথমিক পর্যায়ে ৩৭ শতাংশ বাড়তি শুল্কারোপ করা হয়েছিল। ভিয়েতনামের রপ্তানি পণ্যের ওপর ৪৬ শতাংশ এবং ভারতের পণ্যের ওপর ২৬ শতাংশ বাড়তি শুল্কারোপ করা হয়েছিল। চীনের পণ্যের ওপর ১২৫ শতাংশ হারে বাড়তি শুল্কারোপ করা হবে বলে জানানো হয়েছিল। পরবর্তীতে অবশ্য চীনের রপ্তানি পণ্যের ওপর ৩০ শতাংশ বাড়তি শুল্কারোপ করা হয়েছে।